ড. এস. এম সারওয়ার মোর্শেদ
ড. এস. এম. সারওয়ার মােশেদ নতুন প্রজন্মের যুবক-গবেষক, সংস্কৃতি কর্মী। বঙ্গবন্ধু জাদুঘরেরর প্রাক্তন শিক্ষা। কর্মকর্তা এবং স্টামফোর্ড, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির খণ্ডকালীন প্রভাষক লেখকের জনা ১৯৮৩ সালের ১ অক্টোবর। নীলফামারীতে। বাবা বীর মুক্তিযােদ্ধা মােঃ শাজির উদ্দিন একাত্তরে মুজিব বাহিনীর অকুতােভয় কমান্ডার ছিলেন। মা সালেহা খাতুন। তাঁর লেখাপড়া নীলফামারীর পি,টি,আই ইনস্টিটিউট স্কুল, নীলফামারী হাইস্কল, ঢাকার নটরডেম কলেজ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর এবং প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ থেকে সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানের উপর পিএইচ.ডি করেছেন। বর্তমানে বেসিক সায়েন্স ডিভিসন বাংলাদেশ স্টাডিস এর পূর্ণকালীন স্থায়ী প্রভাষক হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে কর্মরত আছেন। এছাড়া ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস (ইউল্যাব) এ খণ্ডকালীন প্রভাষক হিসেবে ইমারজেন্স অব ইন্ডিপেনডেন্ট বাংলাদেশ কোর্সটি পড়ান। তিনি জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে বহু সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও প্রতিযােগিতায় অংশগ্রহণ করে শ্রেষ্ঠ বিজয়ীর মর্যাদা অর্জন করেন। ১৯৯৭ সালে ১৫ আগস্ট জাতীয় পর্যায়ে সরকারি উদ্যোগে আয়ােজিত 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক বক্তৃতা প্রতিযােগিতায় নীলফামারী জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৯৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযােগিতায় প্রথম হন। এছাড়াও বৃহত্তর রংপুর জেলার বিভিন্ন সাংস্কৃতির প্রতিযােগিতায়। একাধিকবার প্রথম হবার গৌরব অর্জন করেন। ১৯৯৭ সালের। ২৬ অক্টোবর জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সাধারণ-জ্ঞান প্রতিযােগিতা এবং ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযােদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড। কাউন্সিল আয়ােজিত 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান' শীর্ষক বক্তৃতা প্রতিযােগিতায়ও তিনি প্রথম হবার গৌরব অর্জন করেন।