জিয়াউল হাসান

জিয়াউল হাসান জন্ম ১৭ নভেম্বর ১৯৫৫। জন্মস্থান বরিশাল। গ্রামের বাড়ি গৌরনদী উপজেলার হােসনাবাদ গ্রাম পিতা খলিফা আবদুল হাই, মাতা কানিজ হাবিবা বেগম। তাঁদের সাত সন্তানের মধ্যে হাসান চতুর্থ। ১৯৮৭ সালে বিয়ে করেন, স্ত্রী। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা রাফেজা শাহীন। দুই পুত্র সৌমিক ও ঐশিক। ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে এস.এস.সি ও ১৯৭৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচ.এস. সি পাস করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৮ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক ও ১৯৭৯ সালে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। জিয়াউল হাসান। ১৯৮৪ সালে সরকারি কলেজে অধ্যাপনার মহান পেশায় নিয়ােজিত হন এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন কলেজে শিক্ষকতা করাসহ এনসিটিবি ও নায়েমে (পরিচালক,পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পদে ) কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি নেত্রকোনা সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। ১৯৭৩ থেকে ১৯৮২ সালপর্যন্ত তিনি চট্টগ্রামে (থিয়েটার’৭৩)। অভিনয় ও নাট্য-নির্দেশনা এবং ১৯৮২ থেকে অদ্যাবধি ঢাকার নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের বিভিন্ন। উল্লেখযােগ্য নাটকে অভিনয় করা অব্যাহত রেখেছেন। জন্ম ১৭ নভেম্বর ১৯৫৫। জন্মস্থান বরিশাল। গ্রামের বাড়ি গৌরনদী উপজেলার হােসনাবাদ গ্রাম পিতা খলিফা আবদুল হাই, মাতা কানিজ হাবিবা বেগম। তাঁদের সাত সন্তানের মধ্যে হাসান চতুর্থ। ১৯৮৭ সালে বিয়ে করেন, স্ত্রী। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা রাফেজা শাহীন। দুই পুত্র সৌমিক ও ঐশিক। ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে এস.এস.সি ও ১৯৭৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচ.এস. সি পাস করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৮ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক ও ১৯৭৯ সালে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। জিয়াউল হাসান। ১৯৮৪ সালে সরকারি কলেজে অধ্যাপনার মহান পেশায় নিয়ােজিত হন এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন কলেজে শিক্ষকতা করাসহ এনসিটিবি ও নায়েমে (পরিচালক,পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পদে ) কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি নেত্রকোনা সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। ১৯৭৩ থেকে ১৯৮২ সালপর্যন্ত তিনি চট্টগ্রামে (থিয়েটার’৭৩)। অভিনয় ও নাট্য-নির্দেশনা এবং ১৯৮২ থেকে অদ্যাবধি ঢাকার নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের বিভিন্ন। উল্লেখযােগ্য নাটকে অভিনয় করা অব্যাহত রেখেছেন। জন্ম ১৭ নভেম্বর ১৯৫৫ জন্মস্থান বরিশাল। গ্রামের বাড়ি গৌরনদী উপজেলার হােসনাবাদ গ্রাম পিতা খলিফা আবদুল হাই, মাতা কানিজ হাবিবা বেগম। তাঁদের সাত সন্তানের মধ্যে হাসান চতুর্থ। ১৯৮৭ সালে বিয়ে করেন, স্ত্রী। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা রাফেজা শাহীন। দুই পুত্র সৌমিক ও ঐশিক। ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে এস.এস.সি ও ১৯৭৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচ.এস. সি পাস করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৮ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক ও ১৯৭৯ সালে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। জিয়াউল হাসান। ১৯৮৪ সালে সরকারি কলেজে অধ্যাপনার মহান পেশায় নিয়ােজিত হন এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন কলেজে শিক্ষকতা করাসহ এনসিটিবি ও নায়েমে (পরিচালক,পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পদে ) কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি নেত্রকোনা সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। ১৯৭৩ থেকে ১৯৮২ সালপর্যন্ত তিনি চট্টগ্রামে (থিয়েটার’৭৩)। অভিনয় ও নাট্য-নির্দেশনা এবং ১৯৮২ থেকে অদ্যাবধি ঢাকার নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের বিভিন্ন। উল্লেখযােগ্য নাটকে অভিনয় করা অব্যাহত রেখেছেন।