Skip to Content
যুক্তরাষ্ট্রের পর.. সাম্প্রতিক ‍ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং নতুন বিশ্বব্যবস্থার হাতছানি

Price:

900.00 ৳


Atomic Habits by James Clear
Atomic Habits by James Clear
1,618.20 ৳
1,798.00 ৳ (10% OFF)
Hercule Poirot : The Complete Short Stories
Hercule Poirot : The Complete Short Stories
2,100.00 ৳
2,100.00 ৳

যুক্তরাষ্ট্রের পর.. সাম্প্রতিক ‍ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং নতুন বিশ্বব্যবস্থার হাতছানি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/3103/image_1920?unique=7115e8d

900.00 ৳ 900.0 BDT 900.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বিশ্ব এখন প্রস্তুত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র-পরবর্তী ভূরাজনৈতিক কাঠামাের জন্যে। কেমন হবে সেই বিশ্ব? কে হবে এর নিয়ন্ত্রক? যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী তার প্রভাব ধরে রাখতে হিমসিম খাচ্ছে এবং তাদের প্রক্সিগুলির উপর নির্ভর করছে। মধ্যপ্রাচ্য যুক্তরাষ্ট্র নির্ভর করছে তুরস্ক, সৌদি আরব, আমিরাত এবং মিশরের উপর। পশ্চিম আফ্রিকাতে ফ্রান্সের নেতৃত্বকেই মেনে চলছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারত মহাসাগরীয়। অঞ্চলকে নিয়ন্ত্রণে পাকিস্তানের সাথে দূরত্ব বাড়তে থাকায় ভারতকে কাছে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পূর্ব এশিয়ায় চীনকে ব্যালান্স করতে জাপান, কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম। এবং ফিলিপাইনকে ব্যবহার করছে তারা। কিন্তু এই নিয়ন্ত্রণ এখন আর নিরঙ্কুশ নয়। তাই যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুরাই এখন। যুক্তরাষ্ট্রের দুর্বলতার সুযােগ নিচ্ছে। অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থানের ভয়ে ভীত; বিশেষতঃ অজনপ্রিয় অত্যাচারী শাসকেরা।। পশ্চিমা শক্তি ব্রিটেন চেষ্টা করছে এই সুযােগে নিজের প্রভাব। বাড়িয়ে নিতে। কিন্তু ব্রেক্সিটের চাপই যেখানে ব্রিটিশ জনগণ। নিতে পারছে না, সেখানে স্কটল্যান্ডের গণভােটকে কিভাবে নেবে তারা? ব্রিটেনের ঔপনিবেশিক শােষণের স্মৃতিগুলিও। মুছে যায়নি। ইউরেশিয়ার শক্তি রাশিয়া এবং চীন আদশিক শক্তি নয়। প্রযুক্তি এবং অর্থনীতিই এদের শক্তির ভিত; আদর্শ। নয়। তাই রুশ এবং চীনা জাতীয়তাবাদ যে বিশ্বের নেতৃত্ব। নিতে পারবে, তা বিশ্বাসযােগ্যতা পায়না। তুরস্ক চেষ্টা করছে। ' ‘আইডেন্টিটি পলিটিক্স’এর মাধ্যমে মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব। দিতে। কিন্তু সেকুলার আদর্শের মাঝে থেকে ইসলামের নেতৃত্ব। নিতে গেলে সেই নেতৃত্ব পশ্চিমা সেকুলারদের হাতেই যাবে। তথাপি এই ‘আইডেন্টিটি পলিটিক্স’এর মূলে রয়েছে মুসলিম। বিশ্বের জনগণের আদশিক নেতৃত্বের আকাংক্ষা, যা। পশ্চিমাদের দৃষ্টিকে এড়ায়নি। এই আকাংক্ষাই পশ্চিমাদেরকে। বুঝিয়ে দিচ্ছে সামনের দিনের ভূরাজনৈতিক ভরকেন্দ্রটা। কোথায় হবে। কভার ছবি- ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের ওয়াল। স্ট্রীট নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে আর্থিক মন্দার । কারণ দেখিয়ে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বাঁচাবার। সরকারি নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ।

Title

যুক্তরাষ্ট্রের পর.. সাম্প্রতিক ‍ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং নতুন বিশ্বব্যবস্থার হাতছানি

Publisher

Dreams Publications

Number of Pages

348

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Geopolitics
  • First Published

    FEB 2020

    বিশ্ব এখন প্রস্তুত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র-পরবর্তী ভূরাজনৈতিক কাঠামাের জন্যে। কেমন হবে সেই বিশ্ব? কে হবে এর নিয়ন্ত্রক? যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী তার প্রভাব ধরে রাখতে হিমসিম খাচ্ছে এবং তাদের প্রক্সিগুলির উপর নির্ভর করছে। মধ্যপ্রাচ্য যুক্তরাষ্ট্র নির্ভর করছে তুরস্ক, সৌদি আরব, আমিরাত এবং মিশরের উপর। পশ্চিম আফ্রিকাতে ফ্রান্সের নেতৃত্বকেই মেনে চলছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারত মহাসাগরীয়। অঞ্চলকে নিয়ন্ত্রণে পাকিস্তানের সাথে দূরত্ব বাড়তে থাকায় ভারতকে কাছে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পূর্ব এশিয়ায় চীনকে ব্যালান্স করতে জাপান, কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম। এবং ফিলিপাইনকে ব্যবহার করছে তারা। কিন্তু এই নিয়ন্ত্রণ এখন আর নিরঙ্কুশ নয়। তাই যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুরাই এখন। যুক্তরাষ্ট্রের দুর্বলতার সুযােগ নিচ্ছে। অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থানের ভয়ে ভীত; বিশেষতঃ অজনপ্রিয় অত্যাচারী শাসকেরা।। পশ্চিমা শক্তি ব্রিটেন চেষ্টা করছে এই সুযােগে নিজের প্রভাব। বাড়িয়ে নিতে। কিন্তু ব্রেক্সিটের চাপই যেখানে ব্রিটিশ জনগণ। নিতে পারছে না, সেখানে স্কটল্যান্ডের গণভােটকে কিভাবে নেবে তারা? ব্রিটেনের ঔপনিবেশিক শােষণের স্মৃতিগুলিও। মুছে যায়নি। ইউরেশিয়ার শক্তি রাশিয়া এবং চীন আদশিক শক্তি নয়। প্রযুক্তি এবং অর্থনীতিই এদের শক্তির ভিত; আদর্শ। নয়। তাই রুশ এবং চীনা জাতীয়তাবাদ যে বিশ্বের নেতৃত্ব। নিতে পারবে, তা বিশ্বাসযােগ্যতা পায়না। তুরস্ক চেষ্টা করছে। ' ‘আইডেন্টিটি পলিটিক্স’এর মাধ্যমে মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব। দিতে। কিন্তু সেকুলার আদর্শের মাঝে থেকে ইসলামের নেতৃত্ব। নিতে গেলে সেই নেতৃত্ব পশ্চিমা সেকুলারদের হাতেই যাবে। তথাপি এই ‘আইডেন্টিটি পলিটিক্স’এর মূলে রয়েছে মুসলিম। বিশ্বের জনগণের আদশিক নেতৃত্বের আকাংক্ষা, যা। পশ্চিমাদের দৃষ্টিকে এড়ায়নি। এই আকাংক্ষাই পশ্চিমাদেরকে। বুঝিয়ে দিচ্ছে সামনের দিনের ভূরাজনৈতিক ভরকেন্দ্রটা। কোথায় হবে। কভার ছবি- ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের ওয়াল। স্ট্রীট নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে আর্থিক মন্দার । কারণ দেখিয়ে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বাঁচাবার। সরকারি নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ।
    No Specifications