Skip to Content
গণহত্যা ৭১ (অনন্যা)

Price:

300.00 ৳


কিশোর গল্প : শরতচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
কিশোর গল্প : শরতচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
320.00 ৳
320.00 ৳
প্রাথমিক গণিতের ব্যাকরণ
প্রাথমিক গণিতের ব্যাকরণ
250.00 ৳
250.00 ৳

গণহত্যা ৭১ (অনন্যা)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/23416/image_1920?unique=ef5deb1

300.00 ৳ 300.0 BDT 300.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

শতাব্দীর পর শতাব্দী যে গণহত্যা চলেছে তার মধ্যে বাংলাদেশের গণহত্যার পরিধি ও মাত্রিকতা নজিরবিহীন, এত হত্যাকান্ড যা ভাষায় রূপ দেয়া যাবে না। কেমন করে, কে লিখবে, সেই নির্মম ট্র্যাজিক-কাহিনী! বাংলাদেশে গণহত্যার লক্ষ-কোটি ইতিহাস সৃষ্টি হবে। তা না হলে গণহত্যার নৃশংস অধ্যায় অন্ধাকারে থেকে যাবে। এই বিশাল বেদনার ইতিহাস কী করে লেখা যাবে? কেমন করে লিখবে? ইতিহাস অসম্পূর্ণ থাকবে? এই ব্যর্থতা আমরা কী মেনে নেবাে? যেখানে পাকিস্তান রাষ্ট্র আজ বলতে চাইছে, বাংলাদেশে কোনাে গণহত্যা তারা করেনি। তারপরও কি আমরা নিচুপ থাকবাে? বইটির অপর্যাপ্ত দিক হলাে বাংলাদেশের। নরঘাতকদের কথা এখানে সচেতনভাবেই বাদ রেখেছি। গণহত্যাজনিত যুদ্ধাপরাধের বিচার চলছে। ট্রাইব্যুনাল আরাে বাড়াতে হবে। নইলে বিচারের কাজ অসমাপ্ত থাকবে। গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধীদের অপরাধ কোনােদিন তামাদি হয়না। হবেও না। বিচারের আওতায় তাদের আনতে হবে। দেশের স্বার্থে। জাতির স্বার্থে। মানব-মুক্তির কল্যাণে। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখেই গণহত্যা ৭১ রচিত-গ্রথিত।

Prof. Abu Sayeed

আবু সাইয়িদ (জন্ম: ১ নভেম্বর ১৯৪৫) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী। তিনি পাবনা-৮ ও পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। আবু সাইয়িদ ১ নভেম্বর ১৯৪৫ সালে পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার বৃশালিখা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ২০১৩ সালে আবু সাইয়িদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন তার পিএইচডি গবেষণার বিষয় ছিল "ইন্ডিপেন্ডেন্স অফ বাংলাদেশ: এ ডিপলোমেটিক ওয়ার" (বাংলাদেশের স্বাধীনতা: একটি কূটনৈতিক যুদ্ধ) আবু সাইয়িদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাকসু ভিপি ছিলেন। তিনি ১৯৭০ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সাত নম্বর সেক্টরে উপদেষ্টা ও ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন। ১৯৭২ সালে গঠিত ৩৪ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন পাবনা-৮ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৭৫ সালে তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের বাকশাল সরকার কর্তৃক পাবনা জেলার গভর্নর নিযুক্ত হন। ১২ জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পাবনা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সপ্তম জাতীয় সংসদে তিনি তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।তিনি ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাকশালের প্রার্থী হিসেবে, ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে, ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ও ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণফোরাম থেকে পাবনা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে পরাজিত হন।

Title

গণহত্যা ৭১ (অনন্যা)

Author

Prof. Abu Sayeed

Publisher

Ananya

Number of Pages

172

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Genocide
  • Liberation War
  • First Published

    APR 2017

    শতাব্দীর পর শতাব্দী যে গণহত্যা চলেছে তার মধ্যে বাংলাদেশের গণহত্যার পরিধি ও মাত্রিকতা নজিরবিহীন, এত হত্যাকান্ড যা ভাষায় রূপ দেয়া যাবে না। কেমন করে, কে লিখবে, সেই নির্মম ট্র্যাজিক-কাহিনী! বাংলাদেশে গণহত্যার লক্ষ-কোটি ইতিহাস সৃষ্টি হবে। তা না হলে গণহত্যার নৃশংস অধ্যায় অন্ধাকারে থেকে যাবে। এই বিশাল বেদনার ইতিহাস কী করে লেখা যাবে? কেমন করে লিখবে? ইতিহাস অসম্পূর্ণ থাকবে? এই ব্যর্থতা আমরা কী মেনে নেবাে? যেখানে পাকিস্তান রাষ্ট্র আজ বলতে চাইছে, বাংলাদেশে কোনাে গণহত্যা তারা করেনি। তারপরও কি আমরা নিচুপ থাকবাে? বইটির অপর্যাপ্ত দিক হলাে বাংলাদেশের। নরঘাতকদের কথা এখানে সচেতনভাবেই বাদ রেখেছি। গণহত্যাজনিত যুদ্ধাপরাধের বিচার চলছে। ট্রাইব্যুনাল আরাে বাড়াতে হবে। নইলে বিচারের কাজ অসমাপ্ত থাকবে। গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধীদের অপরাধ কোনােদিন তামাদি হয়না। হবেও না। বিচারের আওতায় তাদের আনতে হবে। দেশের স্বার্থে। জাতির স্বার্থে। মানব-মুক্তির কল্যাণে। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখেই গণহত্যা ৭১ রচিত-গ্রথিত।
    No Specifications