Skip to Content
প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি

Price:

390.00 ৳


চেঙ্গিস খান : সব মানুষের সম্রাট
চেঙ্গিস খান : সব মানুষের সম্রাট
325.00 ৳
325.00 ৳
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের খোঁজে কুড়িগ্রাম
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের খোঁজে কুড়িগ্রাম
325.00 ৳
325.00 ৳

প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/25721/image_1920?unique=ef5deb1

390.00 ৳ 390.0 BDT 390.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সংগঠনে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। বাঙালী জাতির মহান সন্তান বিচারপতি চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময়ে লন্ডনে তাঁর সদর দফতর স্থাপন করে পৃথিবীর দেশে দেশে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিরূপে ছুটে বেড়িয়েছেন - সম্পন্ন করেছেন এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। শত্রুরা তাঁর প্রাণের প্রতি হুমকি প্রদর্শন করেছে - তাঁর প্রাণহানির আশঙ্কায় স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সর্বক্ষণ তাঁকে প্রহরা দিয়েছে। কিন্তু এই অবিচলিত শান্ত ও সাহসী মানুষটির ছিল একটিই কথা: ‘লন্ডনের রাস্তায় আমার শবদেহ পড়ে থাকবে তবু পাকিস্তানের সঙ্গে আপোস করে দেশে ফিরব না।’ মুক্ত স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার অর্পণ করা হয় তাঁকে। প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি গ্রন্থে তিনি বিবৃত করেছেন প্রবাসে একাত্তরের দিনগুলির স্মৃতিকথা। তাঁর অকপটতা ও সারল্য দিয়ে নির্মিত এই স্মৃতিকথা।

আবু সাঈদ চৌধুরী

আবু সাঈদ চৌধুরী (৩১ জানুয়ারি ১৯২১ - ২ আগস্ট ১৯৮৭) বাংলাদেশের একজন বিচারপতি এবং রাষ্ট্রপতি ছিলেন। এছাড়া, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার ছিলেন স্বাধীনতার পরে আবু সাঈদ বাংলাদেশে ফিরে আসেন এবং ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারী রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৩ সালের ১০ এপ্রিল রাষ্ট্রপতি হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হন।[২] একই বছর তিনি পদত্যাগ করেন এবং একজন মন্ত্রীর পদমর্যাদায় বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালের ৮ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভায় তিনি বন্দর ও নৌপরিবহন মন্ত্রী ছিলেন। ১৫ই আগস্ট, ১৯৭৫ সালে মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পরে তিনি মোশতাক আহমেদ মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী হন এবং একই বছরের ৭ নভেম্বর পর্যন্ত দায়িত্বে ছিলেন আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৭৮ সালে জাতিসংঘে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যের অবসান এবং তাদের নিরাপত্তা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৫ সালে তিনি জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি নির্বাচিত হন।] বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ‘দেশিকোত্তম’ উপাধিতে ভূষিত করে এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডক্টর অব ল’ ডিগ্রি প্রদান করে। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৮৭ সালের ২ আগস্ট লন্ডনে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান এবং তাকে টাঙ্গাইলের গ্রামের বাড়ি নাগবাড়িতে দাফন করা হয়।

Title

প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি

Author

আবু সাঈদ চৌধুরী

Publisher

THE UNIVERSITY PRESS LTD.

Number of Pages

184

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Diary
  • Politics
  • Liberation
  • Memories
  • First Published

    NOV 2022

    বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সংগঠনে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। বাঙালী জাতির মহান সন্তান বিচারপতি চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময়ে লন্ডনে তাঁর সদর দফতর স্থাপন করে পৃথিবীর দেশে দেশে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিরূপে ছুটে বেড়িয়েছেন - সম্পন্ন করেছেন এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। শত্রুরা তাঁর প্রাণের প্রতি হুমকি প্রদর্শন করেছে - তাঁর প্রাণহানির আশঙ্কায় স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সর্বক্ষণ তাঁকে প্রহরা দিয়েছে। কিন্তু এই অবিচলিত শান্ত ও সাহসী মানুষটির ছিল একটিই কথা: ‘লন্ডনের রাস্তায় আমার শবদেহ পড়ে থাকবে তবু পাকিস্তানের সঙ্গে আপোস করে দেশে ফিরব না।’ মুক্ত স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার অর্পণ করা হয় তাঁকে। প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি গ্রন্থে তিনি বিবৃত করেছেন প্রবাসে একাত্তরের দিনগুলির স্মৃতিকথা। তাঁর অকপটতা ও সারল্য দিয়ে নির্মিত এই স্মৃতিকথা।
    No Specifications