Skip to Content
বাংলাদেশের অর্থনীতির সমকালীন গতি-প্রকৃতি

Price:

170.00 ৳


নক্সী কাঁথার মাঠ
নক্সী কাঁথার মাঠ
250.00 ৳
250.00 ৳
শাহনামার কবি ফেরদৌসী
শাহনামার কবি ফেরদৌসী
175.00 ৳
175.00 ৳

বাংলাদেশের অর্থনীতির সমকালীন গতি-প্রকৃতি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/36652/image_1920?unique=67afa1e

170.00 ৳ 170.0 BDT 170.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

প্রখ্যাত উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনাগুলো নিয়ে দৈনিক পত্রিকায় যে কলামগুলো লিখেছেন সেসবের মধ্য থেকে বাছাইকৃত ১৭টি নিবন্ধ নিয়ে তৈরি হয়েছে এই সঙ্কলন। পুরো ২০২২ সাল জুড়ে বাংলাদেশে নীতি-নির্ধারক ও নাগরিক মহলে অর্থনীতি বিষয়ক আলাপ-আলোচনায় প্রধান জায়গা জুড়ে ছিল করোনা মহামারি ও তারপর রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে সৃষ্ট সঙ্কট মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্থনীতির হালচাল। ড. আতিউরের গ্রন্থভুক্ত কলামগুলোতেও তাই এ বিষয়টিই মুখ্য হিসেবে এসেছে। কলামগুলোতে জনতুষ্টিবাদী ধারায় ঢালাও সমালোচনার বদলে সমস্যার স্বরূপ উন্মোচনের পাশাপাশি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার নীতিকৌশলের ভালো-মন্দ মিলিয়ে নিরপেক্ষ বিশ্লেষণের দিকেই বেশি মনোযোগ দিয়েছেন লেখক। এসব লেখায় বরাবরের মতো নৈরাশ্যের চেয়ে আশাবাদী উচ্চারণই প্রাধান্য পেয়েছে।

Atiur Rahman

আতিউর রহমান খ্যাতনামা বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ। মে ১, ২০০৯ সালে তিনি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০১৬ সালের মার্চে সাইবার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর ১৫ মার্চ তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। অর্থনীতির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই তার লেখা অসংখ্য বই রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।২০০১ সালে, তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। এছাড়াও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ এ একজন সিনিয়র গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।মানবিক উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক তিনি ইন্দিরা গান্ধী স্বর্ণ স্মারক, ২০১১ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।[৭] এছাড়াও, ড. রহমান বাংলাদেশের আর্থিক খাতের উন্নয়নের অসামান্য অবদান রাখায় শেলটেক পুরস্কার, ২০১০-এ ভূষিত হয়েছিলেন। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য ফিলিপাইনের দাতব্য প্রতিষ্ঠান 'গুসি পিস প্রাইজ ফাউন্ডেশন 'যে গুসি শান্তি পুরস্কার-২০১৪' ঘোষণা করে। এখানে তাকে 'পুওরম্যান ইকোনোমিস্ট' খেতাবে ভূষিত করা হয়।

Title

বাংলাদেশের অর্থনীতির সমকালীন গতি-প্রকৃতি

Author

Atiur Rahman

Publisher

Oitiijjya

Number of Pages

101

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Development
  • Economics
  • Bangladesh Studies
  • First Published

    FEB 2023

    প্রখ্যাত উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনাগুলো নিয়ে দৈনিক পত্রিকায় যে কলামগুলো লিখেছেন সেসবের মধ্য থেকে বাছাইকৃত ১৭টি নিবন্ধ নিয়ে তৈরি হয়েছে এই সঙ্কলন। পুরো ২০২২ সাল জুড়ে বাংলাদেশে নীতি-নির্ধারক ও নাগরিক মহলে অর্থনীতি বিষয়ক আলাপ-আলোচনায় প্রধান জায়গা জুড়ে ছিল করোনা মহামারি ও তারপর রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে সৃষ্ট সঙ্কট মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্থনীতির হালচাল। ড. আতিউরের গ্রন্থভুক্ত কলামগুলোতেও তাই এ বিষয়টিই মুখ্য হিসেবে এসেছে। কলামগুলোতে জনতুষ্টিবাদী ধারায় ঢালাও সমালোচনার বদলে সমস্যার স্বরূপ উন্মোচনের পাশাপাশি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার নীতিকৌশলের ভালো-মন্দ মিলিয়ে নিরপেক্ষ বিশ্লেষণের দিকেই বেশি মনোযোগ দিয়েছেন লেখক। এসব লেখায় বরাবরের মতো নৈরাশ্যের চেয়ে আশাবাদী উচ্চারণই প্রাধান্য পেয়েছে।
    No Specifications