Skip to Content
মৌলিক পদার্থ পরিচিতি

Price:

300.00 ৳


বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা (অন্বেষা)
বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা (অন্বেষা)
270.00 ৳
270.00 ৳
The Mad Scientists Daughter
The Mad Scientists Daughter
400.00 ৳
400.00 ৳

মৌলিক পদার্থ পরিচিতি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/27867/image_1920?unique=a7f63ea

300.00 ৳ 300.0 BDT 300.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

খোলা একটি বইয়ের পাতার মতো এই যে বিশ্বপ্রকৃতি আমাদের চোখের সামনে, আমরা কি তাকে পড়তে পারি? বুঝতে পারি প্রকৃতির রহস্যগুলো? প্রকৃতির রহস্য জানতে হলে সবার আগে পরিচিত হতে হবে মৌলিক পদার্থগুলোর সঙ্গে। কেননা, এই মহাবিশ্ব সৃষ্টিই হয়েছে মৌলিক পদার্থ দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে যা কিছুই আমরা দেখি, সবই ওই মৌলিক পদার্থ দিয়ে তৈরি। এ পর্যন্ত ১১৮টি মৌলিক পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে ৯৪টি প্রাকৃতিক, বাকি ২৪টি গবেষণাগারে কৃত্রিমভাবে বিজ্ঞানীরা সংশ্লেষণ করেছেন। পৃথিবীতে যত রকম জিনিস রয়েছে তার প্রায় শতকরা ৯৯ ভাগই তৈরি হয়েছে মাত্র ডজনখানেক মৌলিক পদার্থ দিয়ে। তাহলে বাকি মৌলিক পদার্থগুলোর কাজ কি? কাজ তো আছেই। প্রকৃতি যা নিজের থেকে সৃষ্টি করে, তার কোনো কিছুই অকাজের নয়। বর্তমান যুগকে বলা হয় প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তির পেছনে রয়েছে মৌলিক পদার্থের অবদান। মৌলিক পদার্থ দিয়ে তৈরি জিনিসপত্র প্রতিমুহূর্তে আমরা ব্যবহার করে চলেছি, অথচ ওইসব পদার্থ বিষয়ে জানি না, এরচেয়ে মূর্খতা আর কী আছে! তো চলুন, জেনে নিই পদার্থগুলোর বিষয়ে।

Abu Taher Sarfaraz

কবিতা কোনো কালখণ্ডে বন্দি নয়। নদীর স্রোতের মতো কবিতা বহমান। এরপরও সময়ের এক একটি খণ্ডে কবিতার রূপ ও বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করতেই দশকভিত্তিক কালবিভাজন করা হয়। এর সুবিধা হচ্ছে, কবিতার ধারাবাহিক যাত্রাটি সহজে বোঝা যায়। কখন, কীভাবে চলমান ধারা থেকে কবিতা ভিন্ন আঙ্গিকে বাঁক পরিবর্তন করলো, সেই সূত্রটিও এর মধ্য দিয়ে আবিষ্কার করা সম্ভব হয়। বিগত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকটি ছিল বৈশি^ক ও দেশীয় প্রেক্ষাপটে নানামাত্রিক ভাঙচুরের সময়। এই কালখণ্ডে একঝাঁক তরুণ লিখতে শুরু করেন কবিতা। ২৪ বছর পেরিয়ে তাদের কবিতার রূপ ও বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করতে উদ্যোগী হয়েছেন নব্বই-উত্তর কয়েকজন কবি ও কথাসাহিত্যিক। বাংলা কবিতার ধারাবাহিকতায় নব্বইয়ের কবিতা কি স্বকীয় কাব্যভাষা নির্মাণ করতে পেরেছে? আমাদের ভূরাজনৈতিক সমাজজীবনের করুণ আর্তনাদ নব্বইয়ের কবিতায় কিভাবে চিত্রিত হয়েছে? সময়ের মর্মভেদী উৎকর্ষ চেতনায় নব্বইয়ের কবিরা কি কেবল নিরীক্ষাই করেছেন, নাকি উজ্জীবিত প্রাণের ধ্বনিময়তাও ছড়িয়ে দিতে পেরেছিলেন কবিতার শরীরে। এই সঙ্কলনে অগ্রজদের সফলতা ও ব্যর্থতার শিল্পসীমানা নির্ধারণ করার চেষ্টা করেছেন তাদেরই উত্তরসূরীরা।

Title

মৌলিক পদার্থ পরিচিতি

Author

Abu Taher Sarfaraz

Publisher

Ittadi Grontha Prokash

Number of Pages

137

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Physics
  • First Published

    NOV 2022

    খোলা একটি বইয়ের পাতার মতো এই যে বিশ্বপ্রকৃতি আমাদের চোখের সামনে, আমরা কি তাকে পড়তে পারি? বুঝতে পারি প্রকৃতির রহস্যগুলো? প্রকৃতির রহস্য জানতে হলে সবার আগে পরিচিত হতে হবে মৌলিক পদার্থগুলোর সঙ্গে। কেননা, এই মহাবিশ্ব সৃষ্টিই হয়েছে মৌলিক পদার্থ দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে যা কিছুই আমরা দেখি, সবই ওই মৌলিক পদার্থ দিয়ে তৈরি। এ পর্যন্ত ১১৮টি মৌলিক পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে ৯৪টি প্রাকৃতিক, বাকি ২৪টি গবেষণাগারে কৃত্রিমভাবে বিজ্ঞানীরা সংশ্লেষণ করেছেন। পৃথিবীতে যত রকম জিনিস রয়েছে তার প্রায় শতকরা ৯৯ ভাগই তৈরি হয়েছে মাত্র ডজনখানেক মৌলিক পদার্থ দিয়ে। তাহলে বাকি মৌলিক পদার্থগুলোর কাজ কি? কাজ তো আছেই। প্রকৃতি যা নিজের থেকে সৃষ্টি করে, তার কোনো কিছুই অকাজের নয়। বর্তমান যুগকে বলা হয় প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তির পেছনে রয়েছে মৌলিক পদার্থের অবদান। মৌলিক পদার্থ দিয়ে তৈরি জিনিসপত্র প্রতিমুহূর্তে আমরা ব্যবহার করে চলেছি, অথচ ওইসব পদার্থ বিষয়ে জানি না, এরচেয়ে মূর্খতা আর কী আছে! তো চলুন, জেনে নিই পদার্থগুলোর বিষয়ে।
    No Specifications