Skip to Content
ইমাম গাযযালীর আত্মদর্শন

Price:

600.00 ৳


Nani A. Palkhivala : A Life
Nani A. Palkhivala : A Life
1,200.00 ৳
1,200.00 ৳
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
700.00 ৳
700.00 ৳

ইমাম গাযযালীর আত্মদর্শন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/12002/image_1920?unique=c773b04

600.00 ৳ 600.0 BDT 600.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মুসলিম দর্শনের ইতিহাসে, ইসলামী চিন্তাবিদ হিসেবে, ধর্ম দর্শন ও সুফিবাদে মৌলিক অবদানের জন্য ইমাম গাযযালী ইসলামের রক্ষক হিসেবে বিবেচিত হন। ইসলাম ধর্মের আধুনিক সংস্কারক হিসেবে তিনি বিশ্বনন্দিত। তিনি শরিয়ত ও মারেফতের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেছেন এবং ইসলামের যথার্থ জীবন ধারা নির্ণয় করেছেন। তাঁর মতে ইন্দ্রিয়ানুভূতি এবং প্রজ্ঞা ছাড়াও হৃদয়ের শক্তিকে বড় করে দেখে তত্ত্বজ্ঞানে সমৃদ্ধ হওয়া যায়। তিনি এর নাম দিয়েছেন ‘স্বজ্ঞা’। তাঁর মতে স্বজ্ঞার মাধ্যমে সত্য লাভ সম্ভব। এভাবে সুফি-দরবেশগণ আল্লাহর সাথে সংযােগ স্থাপন করতে পারেন। তিনি আরও বলেন? “মানবাত্মা আধ্যাত্মিক দ্রব্য তাই তার কোন বিস্তৃতি নেই। মানব দেহে আত্মার উপস্থিতির জন্য মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব। আত্মা আল্লাহর সৃষ্টি। এটি আকৃতিহীন আধ্যাত্মিক সত্তা। মানুষের আত্মা ঐশীশক্তির অধিকারী।” তার মতে, মানবাত্মা বিকাশের তিনটি স্তর। প্রথম স্তর ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য জ্ঞান। দ্বিতীয় স্তরে মানুষে উচ্চতর জ্ঞানের অন্বেষণ করে। তৃতীয় স্তরে মানুষের সকল বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে ঐশীসত্তার জ্ঞানালােকে পৌছে যায়। প্রেরিত পুরুষ ও সুফিরাই এই স্তরের আত্মার অধিকারী। তাঁর আত্মদর্শনে তিনি আধ্যাত্মিক ও আত্মিক উন্নতি সাধনের দ্বারা বান্দাকে ইনসানে কামেলে পরিণত হয়ে আল্লাহর নৈকট্য লাভের পথ দেখিয়েছেন।

মোস্তাক আহমাদ

মোস্তাক আহ্‌মাদ সৈয়দ মোস্তাক আহ্‌মাদের জন্ম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর গ্রামে। তার পিতা মাওলানা মুহাম্মদ তমিজ উদ্দীন (র.) ছিলেন একজন পীর ও আধ্যাত্মিক পুরুষ। তার মাতা মনোয়ারা বেগমও ছিলেন সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত। এরকম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান মোস্তাক আহ্‌মাদ এর ভাগ্য যেন নির্ধারিতই ছিল যে তিনি বড় হয়ে ধর্ম ও সুফি দর্শন নিয়ে লিখবেন। পারিবারিক ঐতিহ্যের কল্যাণে শৈশব থেকে তার ধর্মীয় শিক্ষার ভিত মজবুত হয়। পাশাপাশি সুফি দর্শন, মরমী দর্শন, আধ্যাত্মিকতা ইত্যাদি বিষয়েও পারিবারিকভাবে শিক্ষা লাভ করেন। তাই তো মোস্তাক আহ্‌মাদ এর বই সমূহ আধ্যাত্মিকতা ও দর্শন থেকে শুরু করে ধর্মীয় ইতিহাস, অনুশাসন, আত্মোন্নয়ন, মানবজীবন ও দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান ও অনুপ্রেরণার অফুরন্ত উৎস। মোস্তাক আহমাদ একজন দক্ষ মোটিভেটর। মেডিটেশন ও নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন এবং ব্যক্তিগত উন্নয়ন সাধন করতে সক্ষম। বর্তমানে ‘ড্রিমওয়ে ইলেকট্রনিক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ’ এর ড্রিমওয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তথা সিইও হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি। মানবোন্নয়ন, ব্যক্তিক উৎকর্ষ সাধন, সুফি ও মরমী দর্শন নিয়ে দেড় শতাধিক পাঠকপ্রিয় বই লিখেছেন তিনি। মোস্তাক আহমাদ এর বই সমগ্র ব্যক্তিজীবনে সমৃদ্ধি ও সাফল্যের চূড়ায় আরোহণের প্রেরণা দেয়, ব্যক্তিমনের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের পথ দেখায়, সাফল্যের আকাঙ্ক্ষা ও ক্ষুধা জাগ্রত করে। ‘দ্য ম্যাজিক অব থিংকিং বিগ’, ‘বুদ্ধি ও বিনিয়োগ শেয়ার ব্যবসায় সেরা সাফল্য’, ‘মেধা বিকাশের সহজ উপায়’, ‘ইতিবাচক চিন্তার শক্তি’, ‘বিজনেস স্কুল’, ‘মাওলানা রুমীর আত্মদর্শন’, ‘লালন সমগ্র’, ‘টাকা ধরার কৌশল’, ‘দিওয়ান-ই-হাফিজ’, ‘দিওয়ান-ই-শামস তাবরিজ’, ‘আত্মোন্নয়ন ও মেডিটেশন’ ইত্যাদি তার কিছু জনপ্রিয় বই।

Title

ইমাম গাযযালীর আত্মদর্শন

Author

মোস্তাক আহমাদ

Publisher

Rodela Prokashani

Number of Pages

416

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Religion
  • First Published

    FEB 2021

    মুসলিম দর্শনের ইতিহাসে, ইসলামী চিন্তাবিদ হিসেবে, ধর্ম দর্শন ও সুফিবাদে মৌলিক অবদানের জন্য ইমাম গাযযালী ইসলামের রক্ষক হিসেবে বিবেচিত হন। ইসলাম ধর্মের আধুনিক সংস্কারক হিসেবে তিনি বিশ্বনন্দিত। তিনি শরিয়ত ও মারেফতের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেছেন এবং ইসলামের যথার্থ জীবন ধারা নির্ণয় করেছেন। তাঁর মতে ইন্দ্রিয়ানুভূতি এবং প্রজ্ঞা ছাড়াও হৃদয়ের শক্তিকে বড় করে দেখে তত্ত্বজ্ঞানে সমৃদ্ধ হওয়া যায়। তিনি এর নাম দিয়েছেন ‘স্বজ্ঞা’। তাঁর মতে স্বজ্ঞার মাধ্যমে সত্য লাভ সম্ভব। এভাবে সুফি-দরবেশগণ আল্লাহর সাথে সংযােগ স্থাপন করতে পারেন। তিনি আরও বলেন? “মানবাত্মা আধ্যাত্মিক দ্রব্য তাই তার কোন বিস্তৃতি নেই। মানব দেহে আত্মার উপস্থিতির জন্য মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব। আত্মা আল্লাহর সৃষ্টি। এটি আকৃতিহীন আধ্যাত্মিক সত্তা। মানুষের আত্মা ঐশীশক্তির অধিকারী।” তার মতে, মানবাত্মা বিকাশের তিনটি স্তর। প্রথম স্তর ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য জ্ঞান। দ্বিতীয় স্তরে মানুষে উচ্চতর জ্ঞানের অন্বেষণ করে। তৃতীয় স্তরে মানুষের সকল বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে ঐশীসত্তার জ্ঞানালােকে পৌছে যায়। প্রেরিত পুরুষ ও সুফিরাই এই স্তরের আত্মার অধিকারী। তাঁর আত্মদর্শনে তিনি আধ্যাত্মিক ও আত্মিক উন্নতি সাধনের দ্বারা বান্দাকে ইনসানে কামেলে পরিণত হয়ে আল্লাহর নৈকট্য লাভের পথ দেখিয়েছেন।
    No Specifications