Skip to Content
সমাজ ও রাষ্ট্রভাবনা : নির্বাচিত বক্তিতা ১৯৭১-৭৪

Price:

325.00 ৳


বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা (অন্বেষা)
বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা (অন্বেষা)
270.00 ৳
270.00 ৳
The Mad Scientists Daughter
The Mad Scientists Daughter
400.00 ৳
400.00 ৳

সমাজ ও রাষ্ট্রভাবনা : নির্বাচিত বক্তিতা ১৯৭১-৭৪

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/28868/image_1920?unique=531b500

325.00 ৳ 325.0 BDT 325.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারীদের মধ্যে অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদের ১৯৭১ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্তনির্বাচিত বক্তৃতা নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি। বক্তৃতাগুলোর মধ্য দিয়ে পাঠক দেশের অনন্যসাধারণ এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের রাষ্ট্র ও সমাজভাবনার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন। পাঠককে যা এক বিরল অভিজ্ঞতার অংশীদার করবে। এই বইয়ে সংকলিত তাজউদ্দীন আহমদের বক্তৃতাগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নের দলিল। সেই সঙ্গে স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপদানের কর্মপরিকল্পনাও। তাজউদ্দীন আহমদ চেয়েছিলেন বাংলাদেশ একটি যথার্থ গণতান্ত্রিক, মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন, শোষণমুক্ত, ন্যায় ও সমানাধিকারভিত্তিক সমাজ এবং ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে গড়ে উঠুক। স্বপ্নের সেই সমাজ গড়ে তুলতে চাই যুক্তিবাদী, পরমতসহিষ্ণু, উদার, চিন্তাশীল ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কর্মী, নেতা তথা মানুষ। রাষ্ট্রের জন্মলগ্নেই সে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলেন তিনি। বর্তমান বাস্তবতায় তাজউদ্দীন আহমদের চাওয়া সেই মানুষের প্রয়োজন আরও বেশি করে অনুভূত হচ্ছে। সেদিক থেকে এই বক্তৃতাগুলোর গুরুত্ব অত্যধিক।

তাজউদ্দীন আহমদ

তাজউদ্দীন আহমদ জন্ম ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার দরদরিয়া গ্রামে। ম্যাট্রিকুলেশন ও ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় বাের্ডে স্ট্যান্ড করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স এবং কারাগার থেকে পরীক্ষা দিয়ে আইন পাস করেন। ছাত্রজীবনেই সমাজকর্মে জড়িয়ে পড়েন। মুসলিম লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অংশ নেন। ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৮ থেকে ভাষা আন্দোলন সংগ্রাম পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এমএলএ। ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক ও সমাজসেবা সম্পাদক। ১৯৬৪ সালে। | আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত হলে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৬৬ সালে সাধারণ সম্পাদক। ছয় দফার পক্ষে আন্দোলন পরিচালনাকালে ১৯৬৬ সালে। কারাবরণ। ১৯৬৯-এর গণ-আন্দোলনের সময় মুক্তি। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য। ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযােগ আন্দোলন পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন । বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রী। হিসেবে ৯ মাস অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা । ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন। ১৯৭৪ সালে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপরই তাঁকে গ্রেপ্তার এবং ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলখানায় বন্দী অবস্থায় হত্যা করা হয়।

Title

সমাজ ও রাষ্ট্রভাবনা : নির্বাচিত বক্তিতা ১৯৭১-৭৪

Author

তাজউদ্দীন আহমদ

Publisher

Prothoma Prakashan

Number of Pages

127

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Speech
  • First Published

    JUN 2023

    মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারীদের মধ্যে অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদের ১৯৭১ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্তনির্বাচিত বক্তৃতা নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি। বক্তৃতাগুলোর মধ্য দিয়ে পাঠক দেশের অনন্যসাধারণ এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের রাষ্ট্র ও সমাজভাবনার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন। পাঠককে যা এক বিরল অভিজ্ঞতার অংশীদার করবে। এই বইয়ে সংকলিত তাজউদ্দীন আহমদের বক্তৃতাগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নের দলিল। সেই সঙ্গে স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপদানের কর্মপরিকল্পনাও। তাজউদ্দীন আহমদ চেয়েছিলেন বাংলাদেশ একটি যথার্থ গণতান্ত্রিক, মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন, শোষণমুক্ত, ন্যায় ও সমানাধিকারভিত্তিক সমাজ এবং ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে গড়ে উঠুক। স্বপ্নের সেই সমাজ গড়ে তুলতে চাই যুক্তিবাদী, পরমতসহিষ্ণু, উদার, চিন্তাশীল ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কর্মী, নেতা তথা মানুষ। রাষ্ট্রের জন্মলগ্নেই সে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলেন তিনি। বর্তমান বাস্তবতায় তাজউদ্দীন আহমদের চাওয়া সেই মানুষের প্রয়োজন আরও বেশি করে অনুভূত হচ্ছে। সেদিক থেকে এই বক্তৃতাগুলোর গুরুত্ব অত্যধিক।
    No Specifications