Skip to Content
কুরআন হাদীসের আলোকে চার খলিফার জীবনকথা

Price:

150.00 ৳


হিট রিফ্রেশ
হিট রিফ্রেশ
375.00 ৳
375.00 ৳
খুশবন্ত সিং ১
খুশবন্ত সিং ১
250.00 ৳
250.00 ৳

কুরআন হাদীসের আলোকে চার খলিফার জীবনকথা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/33113/image_1920?unique=8178005

150.00 ৳ 150.0 BDT 150.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

প্রিয়নবী হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন, আমার সাহাবিরা আকাশের নক্ষত্রপুঞ্জের মতাে’- এ কথার অর্থ একাধিকভাবে করা যায়। যেমন আকাশে সূর্য থাকে, সূর্য স্বয়ং একটি আলােকিত নক্ষত্র তার চারপাশে রয়েছে অসংখ্য জানা-অজানা নানা গ্রহ-উপগ্রহ। যদি এখানে স্বয়ং নবীকেই সূর্য কল্পনা করা হয় তাহলে তার চারপাশে যাঁরা, তাঁরা সবাই তারই আলােয় আলােকিত। আবার মহানবী (সা.)-কে যদি শুক্লা চতুর্দশীর চাঁদের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে সেই উদিত চাঁদের চারদিকে বিরাজ করে অসংখ্যক গ্রহ-নক্ষত্র। এখানে প্রিয়নবী (সা.) নিজে মহা নক্ষত্র আর তার চারপাশে বিরাজমান। সাহাবিরা হলেন সেই নক্ষত্র যারা তাঁকে ঘিরে অবস্থান করেন। এর আরও একটি অর্থ নেওয়া যায় প্রিয়নব (সা.)-র অবর্তমানে এঁরা অন্ধকার আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতাে। অর্থাৎ যেকোনাে নক্ষত্রই অন্ধকার রাতে দিক-নির্দেশনার সহায়ক। এঁদের মধ্যে চারটি উজ্জ্বল নক্ষত্র বেশি উজ্জ্বল এরা হলেন হযরত আবু বকর, উমর, উসমান ও আলী (রা.)। প্রিয়নবী (সা.)র যথার্থ চার মহা উত্তরসূরী। যারা বিশ্বজগৎ আলােকিত করে বিরাজ করছেন। এ গ্রন্থে এই চার খলিফার জীবনকথা কুরআন হাদীসের আলােকে লিপিবদ্ধ করেছেন বহুমুখী প্রতিভাধর কবি, সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালােচক, ইসলামী চিন্তাবিদ ও ভাষাবিদ মুহম্মদ জালালউদ্দীন বিশ্বাস, যা আধুনিক ইসলামী বাংলা সাহিত্যে এক নতুন ও ব্যতিক্রমী সংযােজন।

Muhammad Jalal Uddin Biswas

মুহম্মদ জালালউদ্দীন বিশ্বাস জন্ম ১০ জানুয়ারি ১৯৫৯। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জেলা উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহকুমা ও থানার চৈতা গ্রামে বিখ্যাত বিশ্বাস পরিবারে। পিতা মুহম্মদ তছিমুদ্দীন বিশ্বাস (১৯১৭-১৯৮০), মাতা অহিদা খাতুন (১৯২৩-২০০৮)। এগারাে ভাই-বােনের মধ্যে নবম। শিক্ষা-দীক্ষা ভারতে। ভাষা শিক্ষা ও ভাষা চর্চা আজীবনের সাধনা। সাংবাদিকতা ও গণসংযােগে ডিপ্লোমাও করেন গত শতাব্দীর আশির দশকে। বহুমুখী প্রতিভাধর কবি। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ভিড়ের মাঝে আমরা দুজন’ (১৯৮৯) কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া আছে কাব্য আমপারা' (২০০০), ঢাকা, কালিদাসের মেঘদূত' (২০০৬), ইকবালের শ্রেষ্ঠ কবিতা' (যন্ত্রস্থ), গালিবের শের (যন্ত্রস্থ)। আছে। উপন্যাস 'যমুনার ধারা বহে' (২০০৪), মােল্লা নাসিরুদ্দীন (২০০৪), অনূদিত উপন্যাস ‘রক্ত রাঙা পথ’ (২০০৫), একটি প্রেমের স্মৃতি' (২০০৮), মূল ভাষা ঠেট আউধী থেকে অনুবাদ করেন মালিক মুহম্মদ জায়সীর ‘পদমাবত' (২০০৮)। বিশ্বনবী হজরত মুহম্মদ (স.) সম্পর্কে তাঁর প্রণীত ও অনূদিত গ্রন্থ সংখ্যা বাংলা ভাষায় সম্ভবত তারই সবচেয়ে বেশি। ধর্ম-ইতিহাস-সাহিত্য-সংস্কৃতি, ভাষাতত্ত্ব, ব্যাকরণ বিষয়ক গ্রন্থাদিও প্রকাশিত হয়েছে ঢাকা এবং কলকাতা থেকে। ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে, ‘মােগল সম্রাট হুমায়ুন’ (২০০৫), মােগল শাসন ব্যবস্থা' (২০০৭), আলবিরুনির ‘ভারতত্ত্ব' (২০০৭), ‘ফিকহুস সিরাত' (২০০৮), ‘বেহেস্তি জেওর (২০০৯) প্রভৃতি গ্রন্থ। ঐতিহ্য'-র তাঁর নবতম সংযােজন ড. ভােলানাথ তেওয়ারির ‘ভাষাবিজ্ঞান ও মােগল সম্রাট বাবরের আত্মকথা 'বাবরনামা'। ইবনে বতুতার সফরনামা (২০০৪) সহ এ পর্যন্ত তার প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ৮০-র অধিক। জেলা উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহকুমার মহান সন্তান শহীদ তিতুমীর, মাওলানা আকরম খাঁ, আল্লামা রুহুল আমীন, শেখ আবদুর রহিম, কবি শাহাদাত হােসেন, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ প্রমুখের সােনালি শৃঙ্খলের ধারাবাহিকতায় ইনি অন্যতম মহান সংযােজন বলে অভিহিত হন। পেশা সাহিত্য।

Title

কুরআন হাদীসের আলোকে চার খলিফার জীবনকথা

Author

Muhammad Jalal Uddin Biswas

Publisher

Banglaprakash (a concern of Omicon Group)

Number of Pages

127

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Muhammad
  • History
  • Culture
  • Islam
  • Biography
  • First Published

    OCT 2008

    প্রিয়নবী হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন, আমার সাহাবিরা আকাশের নক্ষত্রপুঞ্জের মতাে’- এ কথার অর্থ একাধিকভাবে করা যায়। যেমন আকাশে সূর্য থাকে, সূর্য স্বয়ং একটি আলােকিত নক্ষত্র তার চারপাশে রয়েছে অসংখ্য জানা-অজানা নানা গ্রহ-উপগ্রহ। যদি এখানে স্বয়ং নবীকেই সূর্য কল্পনা করা হয় তাহলে তার চারপাশে যাঁরা, তাঁরা সবাই তারই আলােয় আলােকিত। আবার মহানবী (সা.)-কে যদি শুক্লা চতুর্দশীর চাঁদের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে সেই উদিত চাঁদের চারদিকে বিরাজ করে অসংখ্যক গ্রহ-নক্ষত্র। এখানে প্রিয়নবী (সা.) নিজে মহা নক্ষত্র আর তার চারপাশে বিরাজমান। সাহাবিরা হলেন সেই নক্ষত্র যারা তাঁকে ঘিরে অবস্থান করেন। এর আরও একটি অর্থ নেওয়া যায় প্রিয়নব (সা.)-র অবর্তমানে এঁরা অন্ধকার আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতাে। অর্থাৎ যেকোনাে নক্ষত্রই অন্ধকার রাতে দিক-নির্দেশনার সহায়ক। এঁদের মধ্যে চারটি উজ্জ্বল নক্ষত্র বেশি উজ্জ্বল এরা হলেন হযরত আবু বকর, উমর, উসমান ও আলী (রা.)। প্রিয়নবী (সা.)র যথার্থ চার মহা উত্তরসূরী। যারা বিশ্বজগৎ আলােকিত করে বিরাজ করছেন। এ গ্রন্থে এই চার খলিফার জীবনকথা কুরআন হাদীসের আলােকে লিপিবদ্ধ করেছেন বহুমুখী প্রতিভাধর কবি, সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালােচক, ইসলামী চিন্তাবিদ ও ভাষাবিদ মুহম্মদ জালালউদ্দীন বিশ্বাস, যা আধুনিক ইসলামী বাংলা সাহিত্যে এক নতুন ও ব্যতিক্রমী সংযােজন।
    No Specifications