Skip to Content
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ২

Price:

800.00 ৳


Nani A. Palkhivala : A Life
Nani A. Palkhivala : A Life
1,200.00 ৳
1,200.00 ৳
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
700.00 ৳
700.00 ৳

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ২

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/11645/image_1920?unique=5c0980e

800.00 ৳ 800.0 BDT 800.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

তাঁর সম্পর্কে মহাশ্বেতা দেবী বলেছেন, “কি পশ্চিম বাংলা কি বাংলাদেশ সবটা মেলালে তিনি শ্রেষ্ঠ উপন্যাস লেখক। ” লিখেছেন, “ইলিয়াস-এর। পায়ের নখের তুল্য কিছু লিখতে পারলে আমি ধন্য হতাম।” মহাশ্বেতার এই শেষােক্ত মন্তব্য তার। বিনয়জাত অতিশয়ােক্তি হয়তাে তবু সমকালীন বাংলা কথাসাহিত্যের এক শীর্ষ ব্যক্তিত্বের তরফ থেকে এই সশ্রদ্ধ উদার স্বীকৃতি ঔপন্যাসিক হিসেবে বাংলা সাহিত্যে আখতারুজ্জামান। ইলিয়াসের অবস্থানটিকে সুচিহ্নিত করে মহাশ্বেতার মন্তব্য ইলিয়াসকে কেমন অনুপ্রাণিত করেছিলাে তা লক্ষ করি মহাশ্বেতাকে লেখা তাঁর এক চিঠিতে। মৃত্যুর পাঁচ মাস আগে লেখা ওই চিঠিতে ইলিয়াস লিখেছেন : “ওটা পড়ে আমি দারুণ উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়ি, উচ্ছ্বাসের সঙ্গে থাকে প্রবল উত্তেজনা। অতাে উত্তেজনা নিয়ে কিছু লেখা। মুশকিল দিন যায়, উত্তেজনা আস্তে আস্তে থিতিয়ে পড়ে আপনার মন্তব্য তখন হয়ে ওঠে প্রেরণা। প্রায় ছয় মাস পর আমার বহুকালের প্ল্যান করা। উপন্যাসটি লিখতে শুরু করি। আমাদের দুর্ভাগ্য। যে ইলিয়াসের এই বহুকালের পরিকল্পিত উপন্যাস আর লেখা হয়নি। কিন্তু ১৯৮৬ ও ১৯৯৬ দশ। বছরের ব্যবধানে তিনি যে দুটো এপিকধর্মী। উপন্যাস লিখেছেন তাতেই বাংলা সাহিত্যে তাঁর স্থায়ী আসনটি নির্ধারিত হয়ে গেছে।

Akhtaruzzaman Elias

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ - ৪ জানুয়ারি ১৯৯৭) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক। তিনি একজন স্বল্পপ্রজ লেখক ছিলেন। দুইটি উপন্যাস, গোটা পাঁচেক গল্পগ্রন্থ আর একটি প্রবন্ধ সংকলন এই নিয়ে তার রচনাসম্ভার। বাস্তবতার নিপুণ চিত্রণ, ইতিহাস ও রাজনৈতিক জ্ঞান, গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও সূক্ষ্ম কৌতুকবোধ তার রচনাকে দিয়েছে ব্যতিক্রমী সুষমা। বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর পরেই তিনি সর্বাধিক প্রশংসিত বাংলাদেশী লেখক। তাকে সমাজবাস্তবতার অনন্যসাধারণ রূপকার বলা হয়েছে। আখতারুজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াসের কর্মজীবন শুরু হয় জগন্নাথ কলেজে প্রভাষক পদে যোগদানের মাধ্যমে। এরপর তিনি মিউজিক কলেজের উপাধ্যক্ষ, প্রাইমারি শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরিচালক, ঢাকা কলেজের বাংলার প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মফিজউদ্দিন শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন। ১৯৭৩ সালে তিনি বিয়ে করেন। তার স্ত্রীর নাম সুরাইয়া তুতুল। মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দেন, গোপনে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। তার লেখা প্রতিশোধ, অন্য ঘরে অন্য স্বর, খোঁয়ারি, মিলির হাতে স্টেনগান, অপঘাত, জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল, রেইনকোট প্রভৃতি গল্পে পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধপরবর্তী রাজনৈতিক এবং সামাজিক বাস্তবতা। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠিত হলেও সরকারি কলেজের শিক্ষক হিসেবে বাকশালে যোগ দেওয়ার চাপ থাকলেও যোগ দেন নি। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস সম্পর্কে পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী বলেছেন, "কী পশ্চিম বাংলা কী বাংলাদেশ সবটা মেলালে তিনি শ্রেষ্ঠ লেখক।" লিখেছেন, "ইলিয়াস-এর পায়ের নখের তুল্য কিছু লিখতে পারলে আমি ধন্য হতাম।"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ইমদাদুল হক মিলন বলেন: "গত ১৫-২০ বছরের মধ্যে তাঁর এ দু'টি উপন্যাস বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১৯৮৩ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। ১৯৯৬ সালে আনন্দ পুরস্কারে ভূষিত হন।

Title

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ২

Author

Akhtaruzzaman Elias

Publisher

Mowla Brothers

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Essays
  • তাঁর সম্পর্কে মহাশ্বেতা দেবী বলেছেন, “কি পশ্চিম বাংলা কি বাংলাদেশ সবটা মেলালে তিনি শ্রেষ্ঠ উপন্যাস লেখক। ” লিখেছেন, “ইলিয়াস-এর। পায়ের নখের তুল্য কিছু লিখতে পারলে আমি ধন্য হতাম।” মহাশ্বেতার এই শেষােক্ত মন্তব্য তার। বিনয়জাত অতিশয়ােক্তি হয়তাে তবু সমকালীন বাংলা কথাসাহিত্যের এক শীর্ষ ব্যক্তিত্বের তরফ থেকে এই সশ্রদ্ধ উদার স্বীকৃতি ঔপন্যাসিক হিসেবে বাংলা সাহিত্যে আখতারুজ্জামান। ইলিয়াসের অবস্থানটিকে সুচিহ্নিত করে মহাশ্বেতার মন্তব্য ইলিয়াসকে কেমন অনুপ্রাণিত করেছিলাে তা লক্ষ করি মহাশ্বেতাকে লেখা তাঁর এক চিঠিতে। মৃত্যুর পাঁচ মাস আগে লেখা ওই চিঠিতে ইলিয়াস লিখেছেন : “ওটা পড়ে আমি দারুণ উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়ি, উচ্ছ্বাসের সঙ্গে থাকে প্রবল উত্তেজনা। অতাে উত্তেজনা নিয়ে কিছু লেখা। মুশকিল দিন যায়, উত্তেজনা আস্তে আস্তে থিতিয়ে পড়ে আপনার মন্তব্য তখন হয়ে ওঠে প্রেরণা। প্রায় ছয় মাস পর আমার বহুকালের প্ল্যান করা। উপন্যাসটি লিখতে শুরু করি। আমাদের দুর্ভাগ্য। যে ইলিয়াসের এই বহুকালের পরিকল্পিত উপন্যাস আর লেখা হয়নি। কিন্তু ১৯৮৬ ও ১৯৯৬ দশ। বছরের ব্যবধানে তিনি যে দুটো এপিকধর্মী। উপন্যাস লিখেছেন তাতেই বাংলা সাহিত্যে তাঁর স্থায়ী আসনটি নির্ধারিত হয়ে গেছে।
    No Specifications