Skip to Content
অব্যক্ত (তাম্রলিপি)

Price:

160.00 ৳


হিট রিফ্রেশ
হিট রিফ্রেশ
375.00 ৳
375.00 ৳
খুশবন্ত সিং ১
খুশবন্ত সিং ১
250.00 ৳
250.00 ৳

অব্যক্ত (তাম্রলিপি)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/31486/image_1920?unique=f476e7e

160.00 ৳ 160.0 BDT 160.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

উনবিংশ শতাব্দীর শেষাশেষি। এ-সময় পাশ্চাত্যে বিজ্ঞান জগতে কিছু পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষানিরীক্ষা পূর্বের ধারণাকৃত কিছু তত্ত্বকে শুধু প্রমাণই করলাে না, চিন্তাভাবনায় নতুন মােড় নিল। তার একটি হলাে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েলের সমীকরণ। এই সমীকরণ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বিদ্যুচ্চুম্বকীয় তরঙ্গের অস্তিত্ব। হেইনরিখ হার্টজ গবেষণাগারে শুন্যস্থান সৃষ্টি করে বিদ্যুম্বকীয় তরঙ্গের অস্তিত্বের প্রমাণ দিলেন। ১৮৮৭ সালে। ১৮৯৪ সালে এই তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের সাহায্যে সঙ্কেতবার্তা প্রেরণের সম্ভাবনার কথা বললেন ভারতীয় বিজ্ঞানী স্যার জগদীশচন্দ বসু। এ সম্পর্কে তিনি কলকাতা টাউন হলে বক্তৃতাও দিলেন। এর সূত্র ধরে ১৮৯৫ সালে তিনি সর্বপ্রথম একটি কঠিন দেয়ালের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ-চৌম্বক তরঙ্গকে তারহীনভাবে ওপারে প্রেরণ প্রমাণ করেন। বিশিষ্টজনেরা এর সাক্ষীও ছিলেন। এটা ছিল বিদ্যুৎচুম্বকীয় তরঙ্গের বেতার অংশের। ১৮৯৬ সালের ডিসেম্বরে জগদীশচন্দ্র ইংল্যান্ডের রয়্যাল ইনস্টিটিউটের এক সভায় বেতারবার্তা প্রেরণের যে প্রমাণ-চিত্র প্রকাশ্যে দেখালেন তাতে এ বিষয়ে কোনাে সন্দেহ থাকার কথা নয়। তবুও পৃথিবী জগদীশের প্রাপ্য সম্মানটি দিতে পারেনি। সমসাময়িক এরকম আরেকটি কাজ। করেছিলেন রাশিয়ার পােপভ। তিনি ১৮৯৫ সালে একই ধরনের পরীক্ষা করেছিলেন।

Title

অব্যক্ত (তাম্রলিপি)

Author

জগদীশ চন্দ্র বসু

Publisher

Tamralipi

Number of Pages

126

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Popular Science
  • First Published

    FEB 2018

    উনবিংশ শতাব্দীর শেষাশেষি। এ-সময় পাশ্চাত্যে বিজ্ঞান জগতে কিছু পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষানিরীক্ষা পূর্বের ধারণাকৃত কিছু তত্ত্বকে শুধু প্রমাণই করলাে না, চিন্তাভাবনায় নতুন মােড় নিল। তার একটি হলাে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েলের সমীকরণ। এই সমীকরণ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বিদ্যুচ্চুম্বকীয় তরঙ্গের অস্তিত্ব। হেইনরিখ হার্টজ গবেষণাগারে শুন্যস্থান সৃষ্টি করে বিদ্যুম্বকীয় তরঙ্গের অস্তিত্বের প্রমাণ দিলেন। ১৮৮৭ সালে। ১৮৯৪ সালে এই তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের সাহায্যে সঙ্কেতবার্তা প্রেরণের সম্ভাবনার কথা বললেন ভারতীয় বিজ্ঞানী স্যার জগদীশচন্দ বসু। এ সম্পর্কে তিনি কলকাতা টাউন হলে বক্তৃতাও দিলেন। এর সূত্র ধরে ১৮৯৫ সালে তিনি সর্বপ্রথম একটি কঠিন দেয়ালের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ-চৌম্বক তরঙ্গকে তারহীনভাবে ওপারে প্রেরণ প্রমাণ করেন। বিশিষ্টজনেরা এর সাক্ষীও ছিলেন। এটা ছিল বিদ্যুৎচুম্বকীয় তরঙ্গের বেতার অংশের। ১৮৯৬ সালের ডিসেম্বরে জগদীশচন্দ্র ইংল্যান্ডের রয়্যাল ইনস্টিটিউটের এক সভায় বেতারবার্তা প্রেরণের যে প্রমাণ-চিত্র প্রকাশ্যে দেখালেন তাতে এ বিষয়ে কোনাে সন্দেহ থাকার কথা নয়। তবুও পৃথিবী জগদীশের প্রাপ্য সম্মানটি দিতে পারেনি। সমসাময়িক এরকম আরেকটি কাজ। করেছিলেন রাশিয়ার পােপভ। তিনি ১৮৯৫ সালে একই ধরনের পরীক্ষা করেছিলেন।
    No Specifications