স্বপন দাশগুপ্ত
স্বপন দাশগুপ্ত মুক্তিযুদ্ধ যাকে সাংবাদিক বানিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে বিবিসি ও স্বাধীন বাংলা বেতারের খবর দিয়ে সাপ্তাহিক 'আমার বাংলা' নামের একটি পত্রিকা তিনি হাতে লিখে বের করতেন। স্বাধীনতা সংগ্রামে সরাসরি অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে তিনি ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য যান। ভারতের আসামের শিলচর লায়লাপুর ক্যান্টনমেন্টে তিনি ট্রেনিং নেন। ট্রেনিং শেষে দেশে ফিরে দুই নম্বর সেক্টরের মুন্সিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন তিনি। স্বাধীনতার পর দৈনিক আজাদ' পত্রিকার প্রেস থেকে সাপ্তাহিক আমার বাংলা' আবার প্রকাশ করেন মুক্তিযোদ্ধা স্বপন দাশগুপ্তসহ ১০ জন মুক্তিযোদ্ধার একটি গ্রুপ। এভাবেই তিনি সাংবাদিকতায় আসেন। পরবর্তীতে দৈনিক স্বদেশ, গণকণ্ঠ, দৈনিক আজাদ, দৈনিক জনতা, দৈনিক জনপদ, দৈনিক রূপালি, চট্টগ্রামের দৈনিক আজাদী, মুক্তকণ্ঠ, মাতৃভূমি, দৈনিক যুগান্তর ও দৈনিক বর্তমান-এ চাকরি করেছেন। এখনও তিনি সাংবাদিকতা করেন। ইতিমধ্যে স্বপন দাশগুপ্তের বিবিসির জরিপে সেরা ২০ বাঙালি', 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা: প্রাথমিক তথ্য বিবরণী থেকে চূড়ান্ত রায়', "সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় ও সাংবিধানিক ফলাফল', 'আধুনিক বিক্রমপুরের ইতিহাস' এই চারটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় তাঁর লেখা পঞ্চম