মুহিব খান
মুহিব খান আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাংলাদেশি কবি। বিপুল জননন্দতি সঙ্গীতজ্ঞ ও শিল্পী। লেখক, কলামিস্ট, সাংবাদিক। আবৃত্তিকার, সুবক্তা ও উপস্থাপক। বরেণ্য আলেমে দ্বীন, দার্শনিক ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদ। ইসলামিক স্টাডিজ (তাকমিল) ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। পিতা, মুফাক্কিরে ইসলাম হযরতুল আল্লাম মাওলানা আতাউর রহমান। খান রহ. (১৯৪৩-২০০৮ ঈ.)। পিতামহ, ওলীয়ে কামেল শায়খুল হাদীস আল্লামা আহমাদ আলী খান রহ. (১৯০৪-১৯৮২ ঈ.)। প্রপিতামহ, মুফতিয়ে আযম আল্লামা ইবারত খান রহ. (১৮৭৪-১৯৪৭ ঈ.)। তাদের পূর্বসূরি বাংলার শেষ স্বাধীন নৃপতি হযরত খাজা উসমান খান সুলতান শহীদ রহ. (১৬১২ ঈ.) এবং মুসলিম মধ্য এশিয়া থেকে হাজার বছর পূর্বে আগত সালেহীন, ফাতেহীন, সালাতীন, উলামা ও দাঈগণ। মুহিব খান বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইসলামী স্যাটেলাইট চ্যানেল। ইসলামিক টিভির অনুষ্ঠান প্রধান। সাপ্তাহিক লিখনী-সহ বিভিন্ন পত্রিকা, ম্যাগাজিন ও অনলাইন পাের্টালের সম্পাদক। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের শিল্পী, আলােচক ও বিচারক। ইসলামিক কালচারাল ইনস্টটিউিট (আইসিআই)-এর প্রতিষ্ঠাতা প্রধান এবং হলি মিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। বাংলা, হিন্দি, উর্দু, আরবি ও ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় কবিতা ও সংগীত রচয়িতা। সাহিত্য, দর্শন, ভ্রমণ, ধর্মতত্ত্ব, রাষ্ট্রচিন্তা ও গবেষণাধর্মী অনেক বইয়ের লেখক। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। বিশ্বভ্রমণ তার অন্যতম পছন্দনীয় বিষয়। ব্যক্তিজীবনে সৎ, সুন্দর, উদার, আধুনিক ও ন্যায়পরায়ণ। ‘আল কুরআনের কাব্যানুবাদ’ তার ঐতিহাসিক অনবদ্য শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম। বাংলাসাহিত্যে যা চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে। উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে থাকবে বিশ্বসাহিত্যের আকাশে। ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখবে তার নাম।