Skip to Content
কুয়াশানগরীর উপাখ্যান

Price:

720.00 ৳


কুষ্টিয়া জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
কুষ্টিয়া জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
600.00 ৳
750.00 ৳ (20% OFF)
কূটনীতির অন্দরমহল
কূটনীতির অন্দরমহল
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)

কুয়াশানগরীর উপাখ্যান

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/12625/image_1920?unique=d949ece

720.00 ৳ 720.0 BDT 800.00 ৳

Not Available For Sale

(10% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

এই উপাখ্যান শুরু হয় কুয়াশাঘেরা এক অরণ্যের শেষপ্রান্তে অবস্থিত সেই কুঠুরি থেকে, যেখানে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে খােদ নগরীর রাজকন্যাকেই। বাবা-মা জীবিত নেই তার। বদলে কুয়াশানগরীর রাজা এখন প্রাক্তন মহামন্ত্রী, যাঁর নির্দেশে চোখের সামনে বদলে যাচ্ছে নগরীর হালচাল। বরাবর শান্তিপ্রিয় নগরী এখন সেজে উঠছে যুদ্ধের জন্য আর তৈরি করছে বহিরাগত শিবির। যারা কখনও না কখনও বাইরে থেকে এসেছে এ-রাজ্যে, তাদের ধরে ধরে সেখানে পাঠানাে হচ্ছে। বন্দি আছে অবশ্য আরও একজন। তার নাম বিপ্লবী। সে রাজার এইসব কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে, দল বেঁধেছে, তাই তাকে পুরে রাখা হয়েছে বন্দিশালায়। এই বিপ্লবীকেই ভালবাসে রাজকন্যা। সেও এই নতুন রাজার বিরােধী। বিচারের পর মৃত্যুদণ্ড ঘােষিত হয় বিপ্লবীর। রাজকন্যার বিরহ বিষাদে বদলে যায়। একদিকে তার দুই মায়াবিনী সহচরী তার মন ভাল করবার চেষ্টায় ব্যর্থ হতে থাকে, অপরদিকে বৃদ্ধ বিদূষকের অপবুদ্ধির জোরে নতুন রাজাও হয়ে উঠতে থাকেন ক্ষুরধার। আর ঠিক তখনই কুয়াশানগরীর মাটিতে এসে দাঁড়ায় এক আগন্তুক। নিজের পরিচয় যে দেয় ভিনদেশি বলে। আর জানায়, পেশায় সে স্মৃতির কারিগর। এখান থেকে কাহিনি এক অভাবনীয় দিকে মােড় নেয়। এই উপাখ্যানের পরতে পরতে জাদুর সঙ্গে মিশে যায় বাস্তবতা, সংকেতের সুতােয় বাঁধা পড়ে সময়, রাজনীতির সঙ্গে মিশ খায় রূপকথা। সংলাপে আর গানে, দৃশ্যকল্পে আর কথকতায় ‘কুয়াশানগরীর উপাখ্যান’ হয়ে ওঠে এমনই এক আশ্চর্য কাহিনি, যা সমসাময়িক হয়েও চিরকালীন, আঞ্চলিক হয়েও সর্বজনীন।

শ্রীজাত

শ্রীজাত বাংলা ভাষার আধুনিক যুগের কবিদের মধ্যে শ্রীজাত অন্যতম। সম্পূর্ণ নাম "শ্রীজাত বন্দ্যোপাধ্যায়"। জন্ম ২১ ডিসেম্বর, ১৯৭৫। জন্মস্থান কলকাতা। শ্রীজাত আনন্দ পুরস্কারে (২০০৪) ভূষিত হয়েছেন তার উড়ন্ত সব জোকার কবিতার বইয়ের জন্য। তাকে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম বাঙালি নোবেল মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে গন্য করা হয়। তিনি বর্তমানে ফেসবুকেও সক্রিয় আছেন। এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর সম্পর্কে নিজের অভিমত ব্যক্ত করেছেন এবং ফেসবুকেও তিনি প্রবল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে শ্রীজাত-এর উল্লেখ্য কাজের মধ্যে উড়ন্ত সব জোকার বিশেষভাবে উল্লেখ্য। এছাড়াও আছে ছোটদের চিড়িয়াখানা (২০০৫), বর্ষামঙ্গল (২০০৬), অকালবৈশাখী (২০০৭), বোম্বে টু গোয়া (২০০৭), কর্কটক্রান্তির দেশ (২০১৪), ইত্যাদি।

Title

কুয়াশানগরীর উপাখ্যান

Author

শ্রীজাত

Publisher

Ananda Publishers Private Limited (kolkata)

Number of Pages

151

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    OCT 2022

    এই উপাখ্যান শুরু হয় কুয়াশাঘেরা এক অরণ্যের শেষপ্রান্তে অবস্থিত সেই কুঠুরি থেকে, যেখানে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে খােদ নগরীর রাজকন্যাকেই। বাবা-মা জীবিত নেই তার। বদলে কুয়াশানগরীর রাজা এখন প্রাক্তন মহামন্ত্রী, যাঁর নির্দেশে চোখের সামনে বদলে যাচ্ছে নগরীর হালচাল। বরাবর শান্তিপ্রিয় নগরী এখন সেজে উঠছে যুদ্ধের জন্য আর তৈরি করছে বহিরাগত শিবির। যারা কখনও না কখনও বাইরে থেকে এসেছে এ-রাজ্যে, তাদের ধরে ধরে সেখানে পাঠানাে হচ্ছে। বন্দি আছে অবশ্য আরও একজন। তার নাম বিপ্লবী। সে রাজার এইসব কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে, দল বেঁধেছে, তাই তাকে পুরে রাখা হয়েছে বন্দিশালায়। এই বিপ্লবীকেই ভালবাসে রাজকন্যা। সেও এই নতুন রাজার বিরােধী। বিচারের পর মৃত্যুদণ্ড ঘােষিত হয় বিপ্লবীর। রাজকন্যার বিরহ বিষাদে বদলে যায়। একদিকে তার দুই মায়াবিনী সহচরী তার মন ভাল করবার চেষ্টায় ব্যর্থ হতে থাকে, অপরদিকে বৃদ্ধ বিদূষকের অপবুদ্ধির জোরে নতুন রাজাও হয়ে উঠতে থাকেন ক্ষুরধার। আর ঠিক তখনই কুয়াশানগরীর মাটিতে এসে দাঁড়ায় এক আগন্তুক। নিজের পরিচয় যে দেয় ভিনদেশি বলে। আর জানায়, পেশায় সে স্মৃতির কারিগর। এখান থেকে কাহিনি এক অভাবনীয় দিকে মােড় নেয়। এই উপাখ্যানের পরতে পরতে জাদুর সঙ্গে মিশে যায় বাস্তবতা, সংকেতের সুতােয় বাঁধা পড়ে সময়, রাজনীতির সঙ্গে মিশ খায় রূপকথা। সংলাপে আর গানে, দৃশ্যকল্পে আর কথকতায় ‘কুয়াশানগরীর উপাখ্যান’ হয়ে ওঠে এমনই এক আশ্চর্য কাহিনি, যা সমসাময়িক হয়েও চিরকালীন, আঞ্চলিক হয়েও সর্বজনীন।
    No Specifications