Skip to Content
একাত্তরের বিজয় গাথা

Price:

325.00 ৳


Fearless Freedom (Penguin)
Fearless Freedom (Penguin)
600.00 ৳
600.00 ৳
ছায়াছবির ছায়াপথে
ছায়াছবির ছায়াপথে
400.00 ৳
400.00 ৳

একাত্তরের বিজয় গাথা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/22707/image_1920?unique=ef5deb1

325.00 ৳ 325.0 BDT 325.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে একেবারে লেখালেখি হয়নি তা নয়। তবে একটি জাতির মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও স্বাধীনতা অর্জনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘিরে যে কর্মকান্ড হওয়ার কথা ছিল তা হয়নি। আমাদের এখানে মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে গবেষণার জন্য আলাদা কোন গবেষণাগার হয়নি। হয়নি জাদুঘরও। বরং অনবরত মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের অবমূল্যায়ণ করা হয়েছে । অনবরত পুনর্বাসন করা হয়েছে রাজাকার ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীদের। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে, শহরে-গ্রামে যদি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের, স্মৃতির উপাদানগুলো সংগৃহীত হতো তাহলে এখনই যে তথ্য বিকৃত করা শুরু হয়েছে, তা প্রতিরোধ করা যেতো। এখন তো আশংকা হয়, ভবিষ্যতে সম্পূর্ণ মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকা ও যুদ্ধের ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করা হবে। কারণ উপাদান বিনষ্ট হলে কিভাবে রচনা করা যাবে ইতিহাস? বাংলাদেশে এখন ১৯৭১ সালের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত অধিকাংশ পত্রিকার কোন কপি পাওয়া যাবে না। কারণ সেগুলি ইচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট করা হয়েছে । অনেকে আক্ষেপ করে বলেন, এত বছরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচিত হলো না। নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এত দ্রুত এতোবড় ঘটনার ইতিহাস লেখা সম্ভব নয়। কারণ, তা শুধু বিতর্কই সৃষ্টি, করতে পারে।

Muntassir Mamoon

মুনতাসীর মামুন পৈতৃক বাড়ি চাঁদপুর জেলার গুলবাহার গ্রামে, কিন্তু তিনি ঢাকার ইসলামপুরে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। সেখানেই পোর্ট ট্রাস্ট প্রাইমারি ও হাই স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা নেন। পরে ভর্তি হন চট্টগ্রাম কলেজে। অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এবং একই বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষাজীবনে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ছিলেন, কাজ করেছেন ‘দৈনিক বাংলা বিচিত্রা’য়। এছাড়াও স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকসু নির্বাচনের সম্পাদক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭৪ সালে প্রভাষক পদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপরই তার বিভিন্ন অনুবাদগ্রন্থ, চিত্র সমালোচনা এবং ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। ইতিহাসের প্রতি তার ভালোবাসা এবং দায়িত্ববোধ থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে 'মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ গবেষণা ইন্সটিটিউট' প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলার ইতিহাসকে তিনি প্রান্তিক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চান- এই উদ্দেশ্যেই মুনতাসীর মামুনের বই লেখা। একজন শিক্ষক হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন ইতিহাসবিদ ও সাহিত্যিক। ঢাকা শহর নিয়ে তার রয়েছে গবেষণাপত্র। গড়ে তুলেছেন ‘সেন্টার ফর ঢাকা স্টাডিজ’ নামের ইতিহাস চর্চার একটি প্রতিষ্ঠান, যেখান থেকে মুনতাসীর মামুন এর বই সমগ্র তথা ১২টি গবেষণামূলক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। মননশীল এই লেখক দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে লিখে যাচ্ছেন নানা বিষয়ে। মুনতাসীর মামুন এর বই সমূহ এর বিষয় বহুমাত্রিক। তার গ্রন্থের সংখ্যা ২২০, যাতে স্থান পেয়েছে গল্প, প্রবন্ধ, গবেষণা এবং অনুবাদ সাহিত্য। শিশু-কিশোরদের নিয়েও তার লেখা গ্রন্থ প্রশংসা কুড়িয়েছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনেও তার সক্রিয় উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়। বর্তমানে এই ইতিহাসবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিষয়ের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

Title

একাত্তরের বিজয় গাথা

Author

Muntassir Mamoon

Publisher

Agamee Prakashani

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • History
  • Liberation War
  • মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে একেবারে লেখালেখি হয়নি তা নয়। তবে একটি জাতির মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও স্বাধীনতা অর্জনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘিরে যে কর্মকান্ড হওয়ার কথা ছিল তা হয়নি। আমাদের এখানে মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে গবেষণার জন্য আলাদা কোন গবেষণাগার হয়নি। হয়নি জাদুঘরও। বরং অনবরত মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের অবমূল্যায়ণ করা হয়েছে । অনবরত পুনর্বাসন করা হয়েছে রাজাকার ও মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীদের। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে, শহরে-গ্রামে যদি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের, স্মৃতির উপাদানগুলো সংগৃহীত হতো তাহলে এখনই যে তথ্য বিকৃত করা শুরু হয়েছে, তা প্রতিরোধ করা যেতো। এখন তো আশংকা হয়, ভবিষ্যতে সম্পূর্ণ মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকা ও যুদ্ধের ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করা হবে। কারণ উপাদান বিনষ্ট হলে কিভাবে রচনা করা যাবে ইতিহাস? বাংলাদেশে এখন ১৯৭১ সালের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত অধিকাংশ পত্রিকার কোন কপি পাওয়া যাবে না। কারণ সেগুলি ইচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট করা হয়েছে । অনেকে আক্ষেপ করে বলেন, এত বছরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচিত হলো না। নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এত দ্রুত এতোবড় ঘটনার ইতিহাস লেখা সম্ভব নয়। কারণ, তা শুধু বিতর্কই সৃষ্টি, করতে পারে।
    No Specifications