Skip to Content
রান্না বান্না

Price:

400.00 ৳


রানাঘাট লোকাল
রানাঘাট লোকাল
540.00 ৳
600.00 ৳ (10% OFF)
রান্নাবান্না
রান্নাবান্না
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)

রান্না বান্না

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/15646/image_1920?unique=e171086

400.00 ৳ 400.0 BDT 500.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

রসনা তৃপ্তির জন্য রান্নার বৈচিত্র্য অনেককাল থেকে চলে আসছে। তবে সেটা ছিল ঘরোয়া গণ্ডিতে আবদ্ধ। কালের আবর্তনে ধীরে ধীরে তা ছড়িয়ে পড়ল উৎসবের প্রাঙ্গণে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অঙ্গনে। তারপর সেই উদ্যোগ একটি অভিনব যুগের সৃষ্টি কর। রান্না চর্চা হয়ে দাঁড়াল সাময়িক পত্র পত্রিকার ও মিডিয়ার একটি বিষয়বস্তুতে। বিদেশে এই রান্না নিয়ে কত ভালো ভালো বই না আছে। কত স্কুল আছে। সে তুলনায় আমরা অনেক পিছনে, অথচ আমাদেরই রান্নায় বৈচিত্র্যের কোনো অভাব নেই। আদিম যুগের মানুষ রাঁধতে জানত না। যা পেত তা কাঁচা কাঁচাই খেত। তারপর যখন আগুনের ব্যবহার জানল রেঁধে খেতে শিখল, সেদিন থেকে উন্নতি এল তার জীবনযাত্রা প্রণালিতে। তারপর বহু বহু বছর কেটে গেছে। নানান পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিবর্জন ও পরিমার্জনের মধ্য দিয়ে রন্ধন-প্রণালি আজ এক শিল্পকলার পর্যায়ে উঠে এসেছে। প্রাচীন শাস্ত্রকারেরা একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন যে, শাস্ত্রসম্মত শ্রেষ্ঠ চৌষট্টি কলার মধ্যে রন্ধন কলা অন্যতম। এ কলা উত্তমরূপে যিনি আয়ত্তে আনতে পারেন তাঁর সমাদর কখনো হ্রাস পায় না জীবনে। এই বইটিতে সেই বৈচিত্র্যেরই সন্ধান দেওয়া হয়েছে। মধ্যবিত্ত বাড়ির বেশিরভাগ রান্নাই দেওয়া হয়েছে। যে সব উপকরণ হাতের কাছে সহজভাবেই মেলে তাই দিয়েই রান্না। প্রতিটি রন্ধন-প্রণালি খুব সহজ সরল করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। খাদ্যগুণের দিকে দৃষ্টি রাখা হয়েছে। রসনার একঘেয়েমিতা দূর করার জন্য লেখা হয়েছে বেশ কিছু শৌখিন রান্নার কথা।

রওশন আরা রুশনী

রওশন আরা রুশনী ২৪ পৌষ ১৩৫৫ সন (৯ জানুয়ারি ১৯৪৯ ইং) মুন্সিগঞ্জ জেলার (বিক্রমপুর ) লৌহজং উপজেলার গাওদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি ১৩/৩ সি, আর কে গুপ্ত রোড, “আজমেরী মজলি", আমলাপাড়া, নারায়ণগঞ্জে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। বি,এ,বি এড পাস করার পর তিনি শিক্ষকতা পেশার সাথে সম্পৃক্ত হন। তিনি নারায়ণগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষিকা পদ থেকে বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত। তিনি বাংলা একাডেমির জীবন সদস্য, বিশ্ববঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতির (কলকাতা) আজীবন সদস্য, নজরুল একাডেমি, ডাকঘর কবিতীর্থ চুরুলিয়া বর্ধমান আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘের জীবন সদস্য ও নির্বাহী সদস্য, মুক্তধারা পাঠক পরিষদ আজীবন সদস্য, নন্দিনী সাহিত্য ও পাঠচক্রের জীবন সদস্য, কবি জসিমউদ্দীন পরিষদ (ফরিদপুর) আজীবন সদস্য, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, নারায়ণগঞ্জ ইউনিট, আজীবন সদস্য। তাছাড়া আরও বিভিন্ন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের জীবন সদস্য ও প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। তিনি সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। এর মধ্যে বেশ কিছু স্বর্ণপদক উল্লেখযোগ্য। তার প্রাপ্ত পুরস্কার ও সম্মাননার সংখ্যা ২২ ।

Title

রান্না বান্না

Author

রওশন আরা রুশনী

Publisher

Oitiijjya

Number of Pages

100

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Cooking
  • First Published

    FEB 2022

    রসনা তৃপ্তির জন্য রান্নার বৈচিত্র্য অনেককাল থেকে চলে আসছে। তবে সেটা ছিল ঘরোয়া গণ্ডিতে আবদ্ধ। কালের আবর্তনে ধীরে ধীরে তা ছড়িয়ে পড়ল উৎসবের প্রাঙ্গণে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অঙ্গনে। তারপর সেই উদ্যোগ একটি অভিনব যুগের সৃষ্টি কর। রান্না চর্চা হয়ে দাঁড়াল সাময়িক পত্র পত্রিকার ও মিডিয়ার একটি বিষয়বস্তুতে। বিদেশে এই রান্না নিয়ে কত ভালো ভালো বই না আছে। কত স্কুল আছে। সে তুলনায় আমরা অনেক পিছনে, অথচ আমাদেরই রান্নায় বৈচিত্র্যের কোনো অভাব নেই। আদিম যুগের মানুষ রাঁধতে জানত না। যা পেত তা কাঁচা কাঁচাই খেত। তারপর যখন আগুনের ব্যবহার জানল রেঁধে খেতে শিখল, সেদিন থেকে উন্নতি এল তার জীবনযাত্রা প্রণালিতে। তারপর বহু বহু বছর কেটে গেছে। নানান পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিবর্জন ও পরিমার্জনের মধ্য দিয়ে রন্ধন-প্রণালি আজ এক শিল্পকলার পর্যায়ে উঠে এসেছে। প্রাচীন শাস্ত্রকারেরা একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন যে, শাস্ত্রসম্মত শ্রেষ্ঠ চৌষট্টি কলার মধ্যে রন্ধন কলা অন্যতম। এ কলা উত্তমরূপে যিনি আয়ত্তে আনতে পারেন তাঁর সমাদর কখনো হ্রাস পায় না জীবনে। এই বইটিতে সেই বৈচিত্র্যেরই সন্ধান দেওয়া হয়েছে। মধ্যবিত্ত বাড়ির বেশিরভাগ রান্নাই দেওয়া হয়েছে। যে সব উপকরণ হাতের কাছে সহজভাবেই মেলে তাই দিয়েই রান্না। প্রতিটি রন্ধন-প্রণালি খুব সহজ সরল করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। খাদ্যগুণের দিকে দৃষ্টি রাখা হয়েছে। রসনার একঘেয়েমিতা দূর করার জন্য লেখা হয়েছে বেশ কিছু শৌখিন রান্নার কথা।
    No Specifications