Skip to Content
জাতীয় অধ্যাপক আসনসুজ্জামানের শিক্ষাচিন্তা  ও প্রগতিশীল ভাবনা

Price:

240.00 ৳


জাতিস্মর ও মৃতের আবির্ভাব
জাতিস্মর ও মৃতের আবির্ভাব
360.00 ৳
400.00 ৳ (10% OFF)
জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ
জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ
240.00 ৳
300.00 ৳ (20% OFF)

জাতীয় অধ্যাপক আসনসুজ্জামানের শিক্ষাচিন্তা ও প্রগতিশীল ভাবনা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/24073/image_1920?unique=479c0a1

240.00 ৳ 240.0 BDT 300.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

এ. এন. রাশেদা। জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৯। খুব ছােট বেলা থেকে রাজনৈতিক ক্রিয়াকর্ম দেখেছেন বাড়িতে। মাত্র পাঁচ বছর বয়সের সময়ে যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের কথা মনে আছে। বড় ভাই মাে. আফজালকে বামপন্থী রাজনীতি করার করণে। গভীর রাতে বাড়ি ঘেরাও করে গ্রেফতার করতে দেখেছেন। তাই ১৯৬২ সালে ১৭ সেপ্টেম্বর স্কুলের সামনে বিশাল মিছিল। এসে যখন শ্লোগান দিচ্ছিল ‘ছাত্র হত্যার বিচার চাই' বাবল ওয়াজিউল্লাহর রক্ত বৃথা যেতে দেব না', বােনেরা সব বেরিয়ে এস’- তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়া আফরােজান নাহার। রাশেদা- শিক্ষক আপার সামনে দিয়ে পুরাে ক্লাসসহ ক্যাপ্টেনের দায়িত্ব নিয়ে গেটে হাজির হয়েছিলেন। যখন দশম, নবম, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীরা দূরে দাড়িয়েছিলেন। প্রায় গেটের পাশে বারান্দায় প্রধান শিক্ষিকাসহ সকল শিক্ষক ও শিক্ষিকাবৃন্দ ছিলেন। কোনােদিকে ভ্রুক্ষেপ না করে গেটের কাছে এসে ছােট গেট দিয়ে লাইন করে বেরিয়ে গিয়েছিলেন তারা। সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রদের সেই গগনবিদারী শ্লোগান আরও জোরদার হলাে, বড় গেট খুলে গেল। গভ. গার্লস হাই স্কুলের প্রায় সব ছাত্রী- ছাত্রহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। রংপুর সদরে ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা আন্দোলনের মিছিল প্রতিবাদী কণ্ঠে এগিয়ে চলল। ১৯৬৮ সালে ইডেন গার্লস কলেজে এসে প্রথমে কোনাে আন্দোলনে জড়াতে না চাইলেও উনসত্তরের আন্দোলনে যােগদান এবং ১৯৬৯-'৭০ ইডেন কলেজ ছাত্রী সংসদে ছাত্র। ইউনিয়ন প্যানেল থেকে ছাত্রলীগের বিপরীতে বিপুল ভােটে জয়লাভ- যেখানে অন্যান্য পদে ব্যবধান ছিল খুবই কমসেই থেকে সব আন্দোলন সংগ্রামে আছেন তিনি। '৮০-র দশকের প্রথমে সরকারি কোষাগার থেকে যখন কলেজ শিক্ষক নেতাদের প্রচুর অর্থ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যিালয়ের রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট বানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট দখলের এবং উপাচার্য হিসেবে কলেজ শিক্ষক নেতা দেখতে চেয়েছিলেনতখন এ. এন. রাশেদা হাল না-ছেড়ে বাড়ি বা ৩ যেয়ে রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট করার কঠিন কাজটি করছিলেন। ১৯৯১ সালে ঢা.বি. সিনেটে একাডেমিক কাউন্সিল কর্তক অধিভুক্ত কলেজ শিক্ষকদের দশজন প্রতিনিধির মধ্যে তিনি মনােনীত হিসেবে এবং ১৯৯৫ সালে গণতান্ত্রিক ঐক্য পরিষদ থেকে রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট কর্তৃক নির্বাচিত সিনেট সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে প্রগতি পরিষদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৯৭ সালে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর ধর্ষণ বিরােধী আন্দোলনে ধর্ষকদের শাস্তির দাবিতে যে = = আন্দোলন গড়ে তুলেছিল, তখন এ এন রাশেদ জ ব । সিন্ডিকেটে না-থাকলে, শাস্তিদান সম্ভবপর হতেন বলে আন্দোলনরত সকল ছাত্রী মনে করেন। ১৯৮৩ সালে রাজাকার প্রধান মান্নান যখন শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব এবং রাষ্ট্রপতি এরশাদ চেয়ারম্যানতখন হায়াৎ মামুদের আহ্বানে এবং ৩. আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে যে বাংলাদেশ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির যাত্রা শুরু হয়েছিল সেখানে তাকে যগ সম্পাদকের দায়িত দেয়া হয়। ১৯৮৩ সালে সুস্থ বিজ্ঞান সংস্কৃতি চর্চার মধ্য দিয়ে

Title

জাতীয় অধ্যাপক আসনসুজ্জামানের শিক্ষাচিন্তা ও প্রগতিশীল ভাবনা

Publisher

PAPYRUS , Dhaka

Number of Pages

248

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Biography
  • First Published

    FEB 2021

    এ. এন. রাশেদা। জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৯। খুব ছােট বেলা থেকে রাজনৈতিক ক্রিয়াকর্ম দেখেছেন বাড়িতে। মাত্র পাঁচ বছর বয়সের সময়ে যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের কথা মনে আছে। বড় ভাই মাে. আফজালকে বামপন্থী রাজনীতি করার করণে। গভীর রাতে বাড়ি ঘেরাও করে গ্রেফতার করতে দেখেছেন। তাই ১৯৬২ সালে ১৭ সেপ্টেম্বর স্কুলের সামনে বিশাল মিছিল। এসে যখন শ্লোগান দিচ্ছিল ‘ছাত্র হত্যার বিচার চাই' বাবল ওয়াজিউল্লাহর রক্ত বৃথা যেতে দেব না', বােনেরা সব বেরিয়ে এস’- তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়া আফরােজান নাহার। রাশেদা- শিক্ষক আপার সামনে দিয়ে পুরাে ক্লাসসহ ক্যাপ্টেনের দায়িত্ব নিয়ে গেটে হাজির হয়েছিলেন। যখন দশম, নবম, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীরা দূরে দাড়িয়েছিলেন। প্রায় গেটের পাশে বারান্দায় প্রধান শিক্ষিকাসহ সকল শিক্ষক ও শিক্ষিকাবৃন্দ ছিলেন। কোনােদিকে ভ্রুক্ষেপ না করে গেটের কাছে এসে ছােট গেট দিয়ে লাইন করে বেরিয়ে গিয়েছিলেন তারা। সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রদের সেই গগনবিদারী শ্লোগান আরও জোরদার হলাে, বড় গেট খুলে গেল। গভ. গার্লস হাই স্কুলের প্রায় সব ছাত্রী- ছাত্রহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। রংপুর সদরে ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা আন্দোলনের মিছিল প্রতিবাদী কণ্ঠে এগিয়ে চলল। ১৯৬৮ সালে ইডেন গার্লস কলেজে এসে প্রথমে কোনাে আন্দোলনে জড়াতে না চাইলেও উনসত্তরের আন্দোলনে যােগদান এবং ১৯৬৯-'৭০ ইডেন কলেজ ছাত্রী সংসদে ছাত্র। ইউনিয়ন প্যানেল থেকে ছাত্রলীগের বিপরীতে বিপুল ভােটে জয়লাভ- যেখানে অন্যান্য পদে ব্যবধান ছিল খুবই কমসেই থেকে সব আন্দোলন সংগ্রামে আছেন তিনি। '৮০-র দশকের প্রথমে সরকারি কোষাগার থেকে যখন কলেজ শিক্ষক নেতাদের প্রচুর অর্থ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যিালয়ের রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট বানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট দখলের এবং উপাচার্য হিসেবে কলেজ শিক্ষক নেতা দেখতে চেয়েছিলেনতখন এ. এন. রাশেদা হাল না-ছেড়ে বাড়ি বা ৩ যেয়ে রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট করার কঠিন কাজটি করছিলেন। ১৯৯১ সালে ঢা.বি. সিনেটে একাডেমিক কাউন্সিল কর্তক অধিভুক্ত কলেজ শিক্ষকদের দশজন প্রতিনিধির মধ্যে তিনি মনােনীত হিসেবে এবং ১৯৯৫ সালে গণতান্ত্রিক ঐক্য পরিষদ থেকে রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট কর্তৃক নির্বাচিত সিনেট সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে প্রগতি পরিষদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৯৭ সালে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর ধর্ষণ বিরােধী আন্দোলনে ধর্ষকদের শাস্তির দাবিতে যে = = আন্দোলন গড়ে তুলেছিল, তখন এ এন রাশেদ জ ব । সিন্ডিকেটে না-থাকলে, শাস্তিদান সম্ভবপর হতেন বলে আন্দোলনরত সকল ছাত্রী মনে করেন। ১৯৮৩ সালে রাজাকার প্রধান মান্নান যখন শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব এবং রাষ্ট্রপতি এরশাদ চেয়ারম্যানতখন হায়াৎ মামুদের আহ্বানে এবং ৩. আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে যে বাংলাদেশ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির যাত্রা শুরু হয়েছিল সেখানে তাকে যগ সম্পাদকের দায়িত দেয়া হয়। ১৯৮৩ সালে সুস্থ বিজ্ঞান সংস্কৃতি চর্চার মধ্য দিয়ে
    No Specifications