Skip to Content
হ্যালো ডাক্তার আপা

Price:

160.00 ৳


হ্যালসিয়ন
হ্যালসিয়ন
120.00 ৳
150.00 ৳ (20% OFF)
হ্যালো আফসানা
হ্যালো আফসানা
200.00 ৳
250.00 ৳ (20% OFF)

হ্যালো ডাক্তার আপা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/39965/image_1920?unique=e22244d

160.00 ৳ 160.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

একটা মধ্যবিত্ত পরিবার। আর দশটা সংসারের মতোই হাসি-কান্না, খুনসুঁটি, সুখ-দুঃখের আসা-যাওয়া সেখানে। সচ্ছলতা তেমন না থাকলেও এই পরিবারে আনন্দ আছে। কিন্তু হঠাৎ একদিন মারা যান পরিবারের কর্তা। স্বর্নার বাবা। স্বর্না আর তার বোনকে নিয়ে অকুল পাথারে পড়েন স্বর্নার মা। বাবার ইচ্ছে ছিল স্বর্না ডাক্তার হবে। মানুষের পাশে দাঁড়াবে। স্বামীকে হারানোর পর সেই স্বপ্ন পূরণে স্বর্নার মা আরও উঠে পড়ে লাগেন। দুই মেয়েকে নিয়ে একলা এক মায়ের জীবন সংগ্রামের গল্প পাওয়া যায় এই উপন্যাসে। অনেক চড়াই-উৎরাইয়ের পর স্বর্না ডাক্তার হয়। ৩৯ তম বিসিএসে পাস করে যোগ দেয় একটা সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু এর কিছুদিন পরই সারা বিশ্বে আঘাত হানে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। ভাইরাসের চেয়েও দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। প্রতিদিন বাড়তে থাকে মৃতের সংখ্যা। আর সবাই ঘরে নিজেকে বন্দী করে ফেললেও একজন চিকিৎসকের সে উপায় নেই। শুরু হয় স্বর্নার পরিবারের এক নতুন যুদ্ধ। একজন ডাক্তার আর তার পরিবার যে করোনাকালীন সময়ে কী কঠিন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে গেছে, সেটাই উঠে এসেছে গল্পে। প্রতিদিন যেহেতু হাসপাতালে যেতে হয়, নিজেকে পরিবার থেকে দূরে সরিয়ে নেয় স্বর্না। এরই মধ্যে একদিন কোভিডে আক্রান্ত হয় সে। এবার স্বর্নাও বন্দী হয়ে পড়ে। মাকে বুকে জড়িয়ে ধরার উপায় নেই, বোনের সঙ্গে মন খুলে গল্প করার উপায় নেই, স্বর্না তবু মনোবল হারায় না। অসুস্থতা নিয়ে ঘরে বসে টেলিমেডিসিন সেবা দিতে থাকে সে। দিন নেই রাত নেই, কখনো মোবাইলে, কখনো ল্যাপটপে...রোগীদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় স্বর্নাকে। ধীরে ধীরে তাঁর শরীর দুর্বল হতে থাকে, তবু সে হাল ছাড়ে না। তাঁর সহায়তায় বাঁচে অনেক প্রাণ। কিন্তু স্বর্না কি বাঁচবে? বদ্ধ ঘরে বন্দী স্বর্না মনে মনে ভাবতে থাকে, একজন রোগীকে সুস্থ করার পর তাঁর মুখে যে অনাবিল হাসি ফোটে, সেই প্রিয় হাসিটা কি স্বর্নার আর কখনো দেখা হবে? বুক ভরে দম নেওয়ার দিনগুলো কি আর কখনো ফিরে আসবে না?

Rahitul Islam

রাহিতুল ইসলাম একজন বাংলাদেশী তথ্য প্রযুক্তি সাংবাদিক, লেখক ও নাট্যকার। বর্তমানে তিনি দেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের (বিআইজেএফ) নির্বাহী সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফ্রিল্যান্সিং পেশার সত্য ঘটনা নিয়ে তাঁর লেখা আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প বইটি বেশ জনপ্রিয়। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বইটি ফিলিপাইন থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে।

Title

হ্যালো ডাক্তার আপা

Author

Rahitul Islam

Publisher

Biswashahito Bhaban

Number of Pages

78

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    FEB 2021

    একটা মধ্যবিত্ত পরিবার। আর দশটা সংসারের মতোই হাসি-কান্না, খুনসুঁটি, সুখ-দুঃখের আসা-যাওয়া সেখানে। সচ্ছলতা তেমন না থাকলেও এই পরিবারে আনন্দ আছে। কিন্তু হঠাৎ একদিন মারা যান পরিবারের কর্তা। স্বর্নার বাবা। স্বর্না আর তার বোনকে নিয়ে অকুল পাথারে পড়েন স্বর্নার মা। বাবার ইচ্ছে ছিল স্বর্না ডাক্তার হবে। মানুষের পাশে দাঁড়াবে। স্বামীকে হারানোর পর সেই স্বপ্ন পূরণে স্বর্নার মা আরও উঠে পড়ে লাগেন। দুই মেয়েকে নিয়ে একলা এক মায়ের জীবন সংগ্রামের গল্প পাওয়া যায় এই উপন্যাসে। অনেক চড়াই-উৎরাইয়ের পর স্বর্না ডাক্তার হয়। ৩৯ তম বিসিএসে পাস করে যোগ দেয় একটা সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু এর কিছুদিন পরই সারা বিশ্বে আঘাত হানে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। ভাইরাসের চেয়েও দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। প্রতিদিন বাড়তে থাকে মৃতের সংখ্যা। আর সবাই ঘরে নিজেকে বন্দী করে ফেললেও একজন চিকিৎসকের সে উপায় নেই। শুরু হয় স্বর্নার পরিবারের এক নতুন যুদ্ধ। একজন ডাক্তার আর তার পরিবার যে করোনাকালীন সময়ে কী কঠিন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে গেছে, সেটাই উঠে এসেছে গল্পে। প্রতিদিন যেহেতু হাসপাতালে যেতে হয়, নিজেকে পরিবার থেকে দূরে সরিয়ে নেয় স্বর্না। এরই মধ্যে একদিন কোভিডে আক্রান্ত হয় সে। এবার স্বর্নাও বন্দী হয়ে পড়ে। মাকে বুকে জড়িয়ে ধরার উপায় নেই, বোনের সঙ্গে মন খুলে গল্প করার উপায় নেই, স্বর্না তবু মনোবল হারায় না। অসুস্থতা নিয়ে ঘরে বসে টেলিমেডিসিন সেবা দিতে থাকে সে। দিন নেই রাত নেই, কখনো মোবাইলে, কখনো ল্যাপটপে...রোগীদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় স্বর্নাকে। ধীরে ধীরে তাঁর শরীর দুর্বল হতে থাকে, তবু সে হাল ছাড়ে না। তাঁর সহায়তায় বাঁচে অনেক প্রাণ। কিন্তু স্বর্না কি বাঁচবে? বদ্ধ ঘরে বন্দী স্বর্না মনে মনে ভাবতে থাকে, একজন রোগীকে সুস্থ করার পর তাঁর মুখে যে অনাবিল হাসি ফোটে, সেই প্রিয় হাসিটা কি স্বর্নার আর কখনো দেখা হবে? বুক ভরে দম নেওয়ার দিনগুলো কি আর কখনো ফিরে আসবে না?
    No Specifications