Skip to Content
বিজ্ঞানীদের প্রেম

Price:

200.00 ৳


নক্সী কাঁথার মাঠ
নক্সী কাঁথার মাঠ
250.00 ৳
250.00 ৳
শাহনামার কবি ফেরদৌসী
শাহনামার কবি ফেরদৌসী
175.00 ৳
175.00 ৳

বিজ্ঞানীদের প্রেম

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/36834/image_1920?unique=8fb8efa

200.00 ৳ 200.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বিজ্ঞানী বলতেই সেই একই চিত্র চোখে ভেসে ওঠে। ঝাকড়া চুল। রুক্ষ মন। রষ-কষহীন কথাবার্তা। ভীষণ একগুঁয়ে। জনজীবন থেকে বিচ্ছিন্ন। বড়ই নিরানন্দ তাদের জীবন। তাদের জীবনে প্রেম থাকতে পারে, এমনটা কেউ বিশ্বাসই করতে পারেন না। কিন্তু বিজ্ঞানের ইতিহাস পড়লে আর বিজ্ঞানীদের জীবনী জানলে এমন কথার ভিত্তি আর থাকে না। নড়েচড়ে বসতে হয়। বিজ্ঞানীরাও প্রেমে পড়েন। তারাও সমাজের সব মানবিক আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হন। কারণ তারাও যে মানুষ। শুধু তাই নয়, কোনাে কোনাে বিজ্ঞানীর ক্ষেত্রে প্রেমই যেন তাদের সফলতার রহস্য! স্টিফেন হকিং স্বীকার করেছেন, প্রেমিকা সাহস না দিলে তিনি ২৩ বছরেই হাল ছেড়ে দিতেন বাঁচার। আমরা হয়তাে আজকের বিজ্ঞানীকে আর পেতাম না। দিমিত্রি মেন্ডেলিফ তাে প্রেমিকাকে লিখেছিলেন, ‘যদি ভালাে না বাসাে, তবে প্রাণে মারা যাব!' নােবেলজয়ী বিজ্ঞানী বার্ট স্যাকম্যান তাে এক ভার্সিটি ছেড়ে আরেক ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছিলেন। কারণ ওখানে তার প্রেমিকা থাকতেন! এরকম ৩০ বিজ্ঞানীর প্রেমের গল্প এই বইতে রয়েছে। প্রতিটা গল্পই যেন প্রেমের একেকটি অমরকাব্য।

শর্মিলা সিনড্রেলা

শর্মিলা সিনড্রেলা পেন্সিল। কম বেশি সবাই পেন্সিল দিয়ে লিখেছি। ছবি এঁকেছি। কখনাে বা অযথা দাগ টেনেছি খাতার পাতায়। কিন্তু অতি সাধারণ এই পেন্সিলকে স্বরূপে চিনতে ভুল করেননি দুজন বিজ্ঞানী। নােভােসেলভ আর গেইম। তারা কাগজে আঁক টেনে টেনে পেন্সিলের ভেতর থেকে খুঁজে বের করেন এক গুপ্তধন। অদৃশ্য কফিনে মােড়ানাে এক কণা- গ্রাফিন। এজন্য রাশিয়ান এই পদার্থবিজ্ঞানীদ্বয় ২০১০ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নােবেল পেয়েছিলেন। শর্মিলার ভেতরও রয়েছে এমনই স্পৃহা। কেউ তা লক্ষ করুক বা না করুক। কোলে পিঠে করে মানুষ করেছে। বটে, পরিবারের কেউ অবশ্য ওর ভেতরের মানুষটাকে চিনতে পারেনি। নিজ আগ্রহেই মাধ্যমিকে ও বিজ্ঞান নিয়েছিল। রেজাল্ট ছিল নেহাতই গড়পরতা, ৩,৫৬। সবাই তাকে আশাহত করল । শেষে মন ভারি করে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হলাে মানবিকে। কিন্তু শর্মিলার ভেতর সুপ্ত প্রতিভার সূর্যছটা ঠিকই টের পেলেন ওর এক বন্ধু । চিঠিতে বন্ধুটি অভিবাদন জানাল শর্মিলাকে, আমার বিশ্বাস, তুমি কিন্তু এবার এ+ পাবে!’ সেই প্রথম উচ্চ শিক্ষার স্বপ্নে বিভাের হলাে শর্মিলা। সবাইকে একরকম চমকে দিয়েছিল উচ্চ মাধ্যমিকের রেজাল্টে। শিবগঞ্জ উপজেলায় মানবিকের মধ্যে সেরাদের তালিকায় ওর নাম! এরপরে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া, প্রথম আলােয় লিখা কিংবা এরকম একটি বই বের হওয়া...। সে কি আর কারাে কোনাে বাধা মানবে? ও বাড়ি ছেড়ে বের হয়ে গেল, স্রেফ পড়ালেখার জন্য! এখন স্বপ্নই ওর বাড়িঘর বােধ হয়, পড়া আর লেখাই ওর জীবন। ও খুব মিস করে মা বিচিত্রা রানীকে, নাম ছাড়া যার কোনাে স্মৃতিই তার নেই। বাবা জন পতি কুন্ডুর মুখটা সবসময় চোখের কোণে ভাসে। ওঁদের কোল জুড়েই তাে ১৯৮৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর জন্মশাখ বেজেছিল শর্মিলার। আর একমাত্র দাদা সুমন কুন্ডু? শর্মিলার খুব শখ, 'দাদার সঙ্গে একটা ছবি তুলবে।

Title

বিজ্ঞানীদের প্রেম

Author

শর্মিলা সিনড্রেলা

Publisher

Bhashachitra

Number of Pages

96

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Science
  • First Published

    JUL 2015

    বিজ্ঞানী বলতেই সেই একই চিত্র চোখে ভেসে ওঠে। ঝাকড়া চুল। রুক্ষ মন। রষ-কষহীন কথাবার্তা। ভীষণ একগুঁয়ে। জনজীবন থেকে বিচ্ছিন্ন। বড়ই নিরানন্দ তাদের জীবন। তাদের জীবনে প্রেম থাকতে পারে, এমনটা কেউ বিশ্বাসই করতে পারেন না। কিন্তু বিজ্ঞানের ইতিহাস পড়লে আর বিজ্ঞানীদের জীবনী জানলে এমন কথার ভিত্তি আর থাকে না। নড়েচড়ে বসতে হয়। বিজ্ঞানীরাও প্রেমে পড়েন। তারাও সমাজের সব মানবিক আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হন। কারণ তারাও যে মানুষ। শুধু তাই নয়, কোনাে কোনাে বিজ্ঞানীর ক্ষেত্রে প্রেমই যেন তাদের সফলতার রহস্য! স্টিফেন হকিং স্বীকার করেছেন, প্রেমিকা সাহস না দিলে তিনি ২৩ বছরেই হাল ছেড়ে দিতেন বাঁচার। আমরা হয়তাে আজকের বিজ্ঞানীকে আর পেতাম না। দিমিত্রি মেন্ডেলিফ তাে প্রেমিকাকে লিখেছিলেন, ‘যদি ভালাে না বাসাে, তবে প্রাণে মারা যাব!' নােবেলজয়ী বিজ্ঞানী বার্ট স্যাকম্যান তাে এক ভার্সিটি ছেড়ে আরেক ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছিলেন। কারণ ওখানে তার প্রেমিকা থাকতেন! এরকম ৩০ বিজ্ঞানীর প্রেমের গল্প এই বইতে রয়েছে। প্রতিটা গল্পই যেন প্রেমের একেকটি অমরকাব্য।
    No Specifications