Skip to Content
কোর্ট মার্শাল : আমি মৃত্যুকে পরোয়া করি না

Price:

350.00 ৳


কিশোর গল্প : শরতচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
কিশোর গল্প : শরতচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
320.00 ৳
320.00 ৳
প্রাথমিক গণিতের ব্যাকরণ
প্রাথমিক গণিতের ব্যাকরণ
250.00 ৳
250.00 ৳

কোর্ট মার্শাল : আমি মৃত্যুকে পরোয়া করি না

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/23282/image_1920?unique=8178005

350.00 ৳ 350.0 BDT 350.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা রাতারাতি আসেনি। সশস্ত্র যুদ্ধে লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে ও আত্মত্যাগে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা। পূর্ব বাংলার জনগণের ওপর দীর্ঘ ২৩ বছর চলেছে শাসন, শােষণ ও নির্বিচার লুণ্ঠন। এর বিরুদ্ধে নিরবিচ্ছিন্ন লড়াই সংগ্রাম শুরু হয় বিভিন্ন মাত্রিকতায়। বাঙালি নেতৃবৃন্দের অধিকাংশই শাসকগােষ্ঠীর লেজুড়বৃত্তি করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজপথে, কখনাে গণপরিষদে, কখনােবা সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে বাঙালি জাতির মুক্তির লক্ষে আপসহীনভাবে সংগ্রাম পরিচালনা করেন। পাকিস্তান শাসকগােষ্ঠী বিশেষ করে জেনারেল আইয়ুব খান ও জেনারেল ইয়াহিয়া খান শেখ মুজিবকে প্রধান শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেন। তারা দুজনই সামরিক ট্রাইব্যুনালে ও কোর্ট মার্শালে তথাকথিত বিচারের নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ফাঁসি দিতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। বাঙালির মুক্তির লক্ষে ৬ দফার ভিত্তিতে সুকৌশলে স্বাধীনতা অর্জনে অনমনীয় দেশপ্রেম ও জনগণের প্রতি অকৃত্রিম ভালােবাসা তাঁকে রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে উন্নীত করে। বক্ষমান গ্রন্থটিতে এই চক্রান্ত, ষড়যন্ত্রের ঘটনাবহুল একটি ঐতিহাসিক অধ্যায়কে তুলে ধরার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। একটি মানুষ কীভাবে জনগণকে ভালােবেসে, মৃত্যুকে পরােয়া না করে স্বাধীনতা ও মুক্তির লক্ষে এগিয়ে গেছেন। তার পূর্বাপর ঘটনা কোর্ট মার্শাল: আমি মৃত্যুকে পরােয়া করি না গ্রন্থটিতে বর্ণিত হয়েছে।

Prof. Abu Sayeed

আবু সাইয়িদ (জন্ম: ১ নভেম্বর ১৯৪৫) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী। তিনি পাবনা-৮ ও পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। আবু সাইয়িদ ১ নভেম্বর ১৯৪৫ সালে পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার বৃশালিখা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ২০১৩ সালে আবু সাইয়িদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন তার পিএইচডি গবেষণার বিষয় ছিল "ইন্ডিপেন্ডেন্স অফ বাংলাদেশ: এ ডিপলোমেটিক ওয়ার" (বাংলাদেশের স্বাধীনতা: একটি কূটনৈতিক যুদ্ধ) আবু সাইয়িদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাকসু ভিপি ছিলেন। তিনি ১৯৭০ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সাত নম্বর সেক্টরে উপদেষ্টা ও ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন। ১৯৭২ সালে গঠিত ৩৪ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন পাবনা-৮ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৭৫ সালে তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের বাকশাল সরকার কর্তৃক পাবনা জেলার গভর্নর নিযুক্ত হন। ১২ জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পাবনা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সপ্তম জাতীয় সংসদে তিনি তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।তিনি ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাকশালের প্রার্থী হিসেবে, ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে, ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ও ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণফোরাম থেকে পাবনা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে পরাজিত হন।

Title

কোর্ট মার্শাল : আমি মৃত্যুকে পরোয়া করি না

Author

Prof. Abu Sayeed

Publisher

Sucheepatra

Number of Pages

176

Language

Bengali / বাংলা

First Published

FEB 2017

বাংলাদেশের স্বাধীনতা রাতারাতি আসেনি। সশস্ত্র যুদ্ধে লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে ও আত্মত্যাগে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা। পূর্ব বাংলার জনগণের ওপর দীর্ঘ ২৩ বছর চলেছে শাসন, শােষণ ও নির্বিচার লুণ্ঠন। এর বিরুদ্ধে নিরবিচ্ছিন্ন লড়াই সংগ্রাম শুরু হয় বিভিন্ন মাত্রিকতায়। বাঙালি নেতৃবৃন্দের অধিকাংশই শাসকগােষ্ঠীর লেজুড়বৃত্তি করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজপথে, কখনাে গণপরিষদে, কখনােবা সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে বাঙালি জাতির মুক্তির লক্ষে আপসহীনভাবে সংগ্রাম পরিচালনা করেন। পাকিস্তান শাসকগােষ্ঠী বিশেষ করে জেনারেল আইয়ুব খান ও জেনারেল ইয়াহিয়া খান শেখ মুজিবকে প্রধান শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেন। তারা দুজনই সামরিক ট্রাইব্যুনালে ও কোর্ট মার্শালে তথাকথিত বিচারের নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ফাঁসি দিতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। বাঙালির মুক্তির লক্ষে ৬ দফার ভিত্তিতে সুকৌশলে স্বাধীনতা অর্জনে অনমনীয় দেশপ্রেম ও জনগণের প্রতি অকৃত্রিম ভালােবাসা তাঁকে রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে উন্নীত করে। বক্ষমান গ্রন্থটিতে এই চক্রান্ত, ষড়যন্ত্রের ঘটনাবহুল একটি ঐতিহাসিক অধ্যায়কে তুলে ধরার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। একটি মানুষ কীভাবে জনগণকে ভালােবেসে, মৃত্যুকে পরােয়া না করে স্বাধীনতা ও মুক্তির লক্ষে এগিয়ে গেছেন। তার পূর্বাপর ঘটনা কোর্ট মার্শাল: আমি মৃত্যুকে পরােয়া করি না গ্রন্থটিতে বর্ণিত হয়েছে।
No Specifications