Skip to Content
একজন মায়া অজস্র মধুচন্দ্রিমা

Price:

160.00 ৳


একজন মতি মাস্টার
একজন মতি মাস্টার
200.00 ৳
250.00 ৳ (20% OFF)
একজন মায়াবৃক্ষ
একজন মায়াবৃক্ষ
176.00 ৳
220.00 ৳ (20% OFF)

একজন মায়া অজস্র মধুচন্দ্রিমা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/32486/image_1920?unique=281efed

160.00 ৳ 160.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

একজন মায়া অজস্র মধুচন্দ্রিমা জেসমিন চৌধুরীর বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে লেখা প্রথম উপন্যাস। উপন্যাসের কাহিনী বিলেতের বাঙালি সমাজে পারিবারিক নির্যাতন এবং শিশুবিকাশের উপর এর প্রভাবকে কেন্দ্র। করে আবর্তিত হয়েছে। উপন্যাসটির ভাষা ইংরেজি, বাংলা এবং সিলেটির একটি আকর্ষণীয় মিশ্রন যা বিলেতে। বসবাসরত দ্বিতীয় প্রজন্মের অভিবাসীদের জীবনের। বাস্তবতাকে তুলে ধরে। উপন্যাসের বিষয়বস্তু কঠোর বাস্তবতা নির্ভর হলেও লেখকের ভাষা ও আঞ্চলিক । প্রবাদের ব্যবহারে তা বেশ রসাত্মকভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। গল্পটি শুধুমাত্র নির্যাতিত মেয়েদের সমস্যার। কথাই বলে না বরং কীভাবে তারা এ থেকে মুক্ত হবার মাধ্যমে নিজের এবং পরিবারের দুর্গতি কমিয়ে আনতে। পারে, সে সম্পর্কে কিছুটা দিক নির্দেশনাও দেয়। উপন্যাসের মূল চরিত্র মায়া, একটি অল্পবয়েসি বাংলাদেশি মেয়ে, আপাত দৃষ্টিতে সুশিক্ষিত এবং মার্জিত পুরুষ আরমানের সাথে পারিবারিক ব্যবস্থাপনায় বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হয়ে বিলেতে পাড়ি জমায়। শুরুতে বিবাহিত জীবনকে বেশ সুখের মনে হলেও অতি দ্রুত মায়া তার। নিয়ন্ত্রণকামী স্বামী আরমানের মুঠিতে বন্দি হয়ে পড়ে।। কিন্তু অর্বাচীন মায়া তার স্বামীর নিয়ন্ত্রণকামিতাকে ভালােবাসা বলে বারবার ভুল করতে থাকে আর এভাবেই চলতে থাকে নির্যাতনের দুষ্ট চক্র মানসিক চাপ, শারিরীক নির্যাতন, ভালােবাসার অভিনয়, আবার মানসিক চাপ। শেষ পর্যন্ত মায়ার আট বছরের মেয়ে মাহার কম। এই নির্যাতনের ঘটনা পুলিশের কাছে এক শত হয়ে পড়লে আরমানও নিজের ভুল বুঝতে পারে । আরমান কি পারবে নিজের ভুলগুলো সংশােধন করে। নিজের পরিবারকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচতে, নাত। বড় বেশি দেরি হয়ে গেছে?

জেসমিন চৌধুরী

জেসমিন চৌধুরীর জন্ম ১৯৭১ সালে সিলেটে। স্কুল জীবন সমাপ্ত হতে না হতেই মাত্র আঠারাে বছর বয়সে পারিবারিক ব্যবস্থাপনায় বিলেতে সংসার জীবন শুরু হয় তার। পরবর্তীতে সন্তান পালন ও জীবিকা অর্জনের পাশাপাশি নিজ আগ্রহ ও চেষ্টায় ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রাপ্তবয়স্কদের বিদেশি ভাষা হিসেবে ইংরেজি শেখানাের প্রাতিষ্ঠানিক যােগ্যতা অর্জন করেন। দীর্ঘদিন লন্ডনে এবং ম্যানচেস্টারে শিক্ষকতা করার। পর বর্তমানে তিনি ম্যানচেস্টারের বিভিন্ন শহরে বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য ফ্রি-ল্যান্স দো-ভাষী হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়াও বিলেতের নাট্যজগতের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত থেকে বিলেতের বাংলাদেশি কমিউনিটির উন্নয়নের জন্য কাজ করছেন তিনি। ২০১৬ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত এ সিজন অব বাংলা ডামা' নামক নাট্যোৎসবে মঞ্চায়িত তার প্রথম নাটক ‘মায়াজ হানিমুনস’ ব্যাপকভাবে দর্শক-নন্দিত হয়েছে। ছােটবেলা থেকেই লেখালেখির অভ্যাস থাকলেও প্রকাশিত লেখার জগতে জেসমিন চৌধুরীর পদচারণা শুরু হয়েছে মাত্র বছর দুয়েক আগে। তার প্রকাশিত দুটি বইই (নিষিদ্ধ দিনলিপি-২০১৭ এবং একজন। মায়া অজস্র মধুচন্দ্রিমা-২০১৮) পাঠকের, বিশেষ করে নিগহিত নারীদের কাছে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে।

Title

একজন মায়া অজস্র মধুচন্দ্রিমা

Author

জেসমিন চৌধুরী

Publisher

Shobdoshoily

Number of Pages

110

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    JAN 2018

    একজন মায়া অজস্র মধুচন্দ্রিমা জেসমিন চৌধুরীর বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে লেখা প্রথম উপন্যাস। উপন্যাসের কাহিনী বিলেতের বাঙালি সমাজে পারিবারিক নির্যাতন এবং শিশুবিকাশের উপর এর প্রভাবকে কেন্দ্র। করে আবর্তিত হয়েছে। উপন্যাসটির ভাষা ইংরেজি, বাংলা এবং সিলেটির একটি আকর্ষণীয় মিশ্রন যা বিলেতে। বসবাসরত দ্বিতীয় প্রজন্মের অভিবাসীদের জীবনের। বাস্তবতাকে তুলে ধরে। উপন্যাসের বিষয়বস্তু কঠোর বাস্তবতা নির্ভর হলেও লেখকের ভাষা ও আঞ্চলিক । প্রবাদের ব্যবহারে তা বেশ রসাত্মকভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। গল্পটি শুধুমাত্র নির্যাতিত মেয়েদের সমস্যার। কথাই বলে না বরং কীভাবে তারা এ থেকে মুক্ত হবার মাধ্যমে নিজের এবং পরিবারের দুর্গতি কমিয়ে আনতে। পারে, সে সম্পর্কে কিছুটা দিক নির্দেশনাও দেয়। উপন্যাসের মূল চরিত্র মায়া, একটি অল্পবয়েসি বাংলাদেশি মেয়ে, আপাত দৃষ্টিতে সুশিক্ষিত এবং মার্জিত পুরুষ আরমানের সাথে পারিবারিক ব্যবস্থাপনায় বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হয়ে বিলেতে পাড়ি জমায়। শুরুতে বিবাহিত জীবনকে বেশ সুখের মনে হলেও অতি দ্রুত মায়া তার। নিয়ন্ত্রণকামী স্বামী আরমানের মুঠিতে বন্দি হয়ে পড়ে।। কিন্তু অর্বাচীন মায়া তার স্বামীর নিয়ন্ত্রণকামিতাকে ভালােবাসা বলে বারবার ভুল করতে থাকে আর এভাবেই চলতে থাকে নির্যাতনের দুষ্ট চক্র মানসিক চাপ, শারিরীক নির্যাতন, ভালােবাসার অভিনয়, আবার মানসিক চাপ। শেষ পর্যন্ত মায়ার আট বছরের মেয়ে মাহার কম। এই নির্যাতনের ঘটনা পুলিশের কাছে এক শত হয়ে পড়লে আরমানও নিজের ভুল বুঝতে পারে । আরমান কি পারবে নিজের ভুলগুলো সংশােধন করে। নিজের পরিবারকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচতে, নাত। বড় বেশি দেরি হয়ে গেছে?
    No Specifications