Skip to Content
অদৃশ্য শত্রু

Price:

200.00 ৳


হিট রিফ্রেশ
হিট রিফ্রেশ
375.00 ৳
375.00 ৳
খুশবন্ত সিং ১
খুশবন্ত সিং ১
250.00 ৳
250.00 ৳

অদৃশ্য শত্রু

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/31332/image_1920?unique=a436325

200.00 ৳ 200.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ভবনের পঞ্চম তলায় গিয়েও চতুর্থ তলার মতই দেখতে পেল হ্যান্ড পেইন্টিং আর রং তুলির ক্যানভাসে পুরুষদের কাপড়ে রুচিশীল নকশা করার কাজ আয়ােজন করা হয়েছে। ‘ডন’ ভবনের ভেতরে ঢােকার পর থেকেই এদিক সেদিক দৌড় দিতে লাগল। হিমেল বাহিনী শতভাগ মনােযােগ দিয়ে তল্লাশি চালাতে লাগল। পুরাে ফ্লোরজুড়ে বড় বড় রুমে রংতুলির ক্যানভাসে সাজানাে কাপড়গুলাে নকশা করার জন্য সাজিয়ে রেখেছে। তার সবই দেখতে পেল! প্রতিটি রুমে তল্লাশি নিল কিন্তু কিছুতেই কোনাে ক্ল পেল না। রাস্তার পাশের রুম থেকে ‘ডন’ মিউমিউ করতে করতে দৌড়ে এসে হিমেলের প্যান্ট কামড়ে ধরল। হিমেল বুঝতে পারল ‘ডন’ নিশ্চয়ই কিছু একটা খুঁজে পেয়েছে। টানতে লাগল যেদিক থেকে সে এসেছে। মেরিন বলল লিডার, ঐ দিকের রুমটিই তল্লাশি করতে ভুলক্রমে ছাড়া পড়েছিল। সে রুমে ঢুকেই চোখ কপালে উঠে গেল হিমেল বাহিনীর! ‘ডন’ একটি চেয়ারের পাশে গিয়ে দড়ি আঁকড়ে ধরে মিউমিউ করছে। নিচেই দড়িটা পড়ে আছে। পিয়া বলল লিডার, দড়ি দিয়ে কাউকে যে বেঁধে রেখেছিল তা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে! চেয়ারের হাতলে শুকনাে রক্ত জমে আছে। কয়েক ফোঁটা। মেঝেতে উল্টে পড়ে আছে দুই তিনটি চেয়ার আর একটি টেবিল! জানালার কাছের দুটি টবেও রক্তের ফেঁাটা দেখতে পেল পেল হিমেল।। সাইদুর রহমান হতাশ হয়ে বলল, আমরা আসার আগেই এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে গেছে। হয়তাে ধস্তাধস্তি হয়েছে স্পষ্ট বুঝতে পারছি! একজনকে চেয়ারে বেঁধে রেখেছিল আর দুই তিনজন যে চেয়ারগুলােতে বসে পাহারা দিয়েছিল তা স্পষ্ট!

হোসেন ইকবাল

হোসেন ইকবাল জন্ম ১৯৮৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলায়। বাবা নাসির উদ্দিন মণ্ডল ও মা মাবিয়া বিবি। তিন ভাই বােনের মধ্যে তিনি মেঝ সন্তান। পুনট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০১ সালে এসএসসি ও কালাই ডিগ্রী কলেজ থেকে ২০০৩ সালে এইচএসসি পাশ করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বগুড়া সরকারি আযিযুল হক কলেজ থেকে মনােবিজ্ঞান বিভাগে ২০০৮ সালে স্নাতক ও ২০০৯ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। বর্তমানে এশিয়ার নােবেল নামে খ্যাত আন্তর্জাতিক ম্যাগসাসাই পুরস্কারপ্রাপ্ত বহুমুখী ব্যক্তিত্ব, আলােকিত মানুষ গড়ার কারিগর, জীবন্ত কিংবদন্তি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের আলােকিত মানুষ গড়ার প্রতিষ্ঠান বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের দিনাজপুর ইউনিটে লাইব্রেরি কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত! তিনি ‘স্বরলিপি' নামে ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রকাশক। স্কুল জীবন থেকেই মূলত বইপড়া নেশার ফলস্বরূপ স্কুল জীবনে প্রথমে কবিতা লেখা দিয়ে শুরু হলেও লেখালেখির ঝোঁক বেশি উপন্যাসে। গােয়েন্দা কাহিনীতেও সমান পারদর্শী। তিনি। গল্প, উপন্যাস, কবিতা লেখার পাশাপাশি শিশুদের জন্যও লিখছেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ত্রৈমাসিক ‘স্বরলিপি’ সাহিত্য পত্রিকা ছাড়াও বিভিন্ন পত্রিকায় কবিতা, গল্প নিয়মিত প্রকশিত হয়ে আসছে

Title

অদৃশ্য শত্রু

Author

হোসেন ইকবাল

Publisher

Arjon Prokashan

Number of Pages

77

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Story
  • First Published

    MAR 2021

    ভবনের পঞ্চম তলায় গিয়েও চতুর্থ তলার মতই দেখতে পেল হ্যান্ড পেইন্টিং আর রং তুলির ক্যানভাসে পুরুষদের কাপড়ে রুচিশীল নকশা করার কাজ আয়ােজন করা হয়েছে। ‘ডন’ ভবনের ভেতরে ঢােকার পর থেকেই এদিক সেদিক দৌড় দিতে লাগল। হিমেল বাহিনী শতভাগ মনােযােগ দিয়ে তল্লাশি চালাতে লাগল। পুরাে ফ্লোরজুড়ে বড় বড় রুমে রংতুলির ক্যানভাসে সাজানাে কাপড়গুলাে নকশা করার জন্য সাজিয়ে রেখেছে। তার সবই দেখতে পেল! প্রতিটি রুমে তল্লাশি নিল কিন্তু কিছুতেই কোনাে ক্ল পেল না। রাস্তার পাশের রুম থেকে ‘ডন’ মিউমিউ করতে করতে দৌড়ে এসে হিমেলের প্যান্ট কামড়ে ধরল। হিমেল বুঝতে পারল ‘ডন’ নিশ্চয়ই কিছু একটা খুঁজে পেয়েছে। টানতে লাগল যেদিক থেকে সে এসেছে। মেরিন বলল লিডার, ঐ দিকের রুমটিই তল্লাশি করতে ভুলক্রমে ছাড়া পড়েছিল। সে রুমে ঢুকেই চোখ কপালে উঠে গেল হিমেল বাহিনীর! ‘ডন’ একটি চেয়ারের পাশে গিয়ে দড়ি আঁকড়ে ধরে মিউমিউ করছে। নিচেই দড়িটা পড়ে আছে। পিয়া বলল লিডার, দড়ি দিয়ে কাউকে যে বেঁধে রেখেছিল তা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে! চেয়ারের হাতলে শুকনাে রক্ত জমে আছে। কয়েক ফোঁটা। মেঝেতে উল্টে পড়ে আছে দুই তিনটি চেয়ার আর একটি টেবিল! জানালার কাছের দুটি টবেও রক্তের ফেঁাটা দেখতে পেল পেল হিমেল।। সাইদুর রহমান হতাশ হয়ে বলল, আমরা আসার আগেই এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে গেছে। হয়তাে ধস্তাধস্তি হয়েছে স্পষ্ট বুঝতে পারছি! একজনকে চেয়ারে বেঁধে রেখেছিল আর দুই তিনজন যে চেয়ারগুলােতে বসে পাহারা দিয়েছিল তা স্পষ্ট!
    No Specifications