Skip to Content
খানবাহাদুর আহছানউল্লা : বিশ্বাস ও জীবনদর্শন

Price:

200.00 ৳


খাদ্য পুষ্টি রান্না
খাদ্য পুষ্টি রান্না
280.00 ৳
350.00 ৳ (20% OFF)
খাপড়া ওয়ার্ড হত্যাকাণ্ড ১৯৫০
খাপড়া ওয়ার্ড হত্যাকাণ্ড ১৯৫০
240.00 ৳
300.00 ৳ (20% OFF)

খানবাহাদুর আহছানউল্লা : বিশ্বাস ও জীবনদর্শন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/23354/image_1920?unique=d061149

200.00 ৳ 200.0 BDT 250.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

wwwয়ামওয়ারলাম হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) ছিলেন এক ব্যতিক্রমী মানুষ। তাঁর বিশ্বাস, তাত্ত্বিক দর্শন এবং প্রায়ােগিক কর্মজীবন ছিল একইসূত্রে গাঁথা। বাঙালি মুছলমানের উত্থানপর্বে তাঁর কর্মতৎপরতা ছিল কিংবদন্তিতুল্য। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক সিদ্ধপুরুষ, তবে কর্তব্যবােধে বৃহত্তর আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রেও তিনি অনবদ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৮৯৬ খৃষ্টাব্দে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর রাজবাড়ী মহকুমায় স্কুল সাব-ইনস্পেক্টর এবং বাখরগঞ্জ জেলার ডেপুটি ইনস্পেক্টর পদে চাকুরী করে ১৯০৪ খৃষ্টাব্দে আবার রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের প্রথম মুছলিম প্রধান শিক্ষক পদে আসীন হন। ১৯০৭ খৃষ্টাব্দে তিনি চট্টগ্রাম বিভাগের ডিভিশনাল ইনস্পেক্টর হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে তিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে ইন্ডিয়ান এডুকেশন সার্ভিসভুক্ত হন। ১৯২৪ খৃষ্টাব্দে অবিভক্ত বাংলার শিক্ষা বিভাগের সহকারি পরিচালকের পদে আসীন হন এবং ১৯২৯ খৃষ্টাব্দে চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। একজন দক্ষ শিক্ষা প্রশাসক হিসেবে তিনি অবিভক্ত বাংলার শিক্ষা বিভাগে অনন্য অবদান রাখেন।

ড. গোলাম মঈনউদ্দিন

ড. গােলাম মঈনউদ্দিন মূলত প্রাবন্ধিক। কিন্তু কবিতা ও অনুবাদকর্মেও তাঁর স্বচ্ছন্দ বিচরণ। প্রবন্ধ, কবিতা, শিশুতােষ জীবনী ও প্রবন্ধ অনুবাদ এবং সম্পাদনা মিলে তাঁর রচিত গ্রন্থের সংখ্যা ২৯। তাঁর প্রবন্ধ গ্রন্থের বিষয়বস্তু সাহিত্য সমালােচনা, জীবনী, গ্রন্থ উন্নয়ন, গ্রন্থ প্রকাশনা, গ্রন্থ বিপণন, পাঠাভ্যাস, পাঠ উন্নয়ন প্রভৃতি । ড. গােলাম মঈনউদ্দিনের লেখালেখির একটি বড় অংশ জুড়ে আছে গ্রন্থ প্রকাশনা ও বিপণন এবং গ্রন্থ উন্নয়ন। এ বিষয়ে তিনি ৬টি গ্রন্থ লিখেছেন । সাহিত্যকৃতির স্বীকৃতি হিসেবে ড. গােলাম মঈনউদ্দিন লাভ করেন সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার, সাতক্ষীরা ১৯৯৫; মাইকেল মধুসূদন পুরস্কার, কলিকাতা ১৯৫৫; যুক্তরাষ্ট্র সাহিত্য পরিষদ সংবর্ধনা নিউইয়র্ক ১৯৯৭; সাহিত্য সম্মেলন ১৯৯৮ নারায়ণগঞ্জ সংবর্ধনা, নারায়ণগঞ্জ ১৯৯৮; পলিক এওয়ার্ড, ঢাকা ১৯৯৮; সােনালী রােদ সংবর্ধনা, হুগলী ১৯৯৮; চোখ সাহিত্য পুরস্কার, কলিকাতা ২০০০। সাতক্ষীরা জেলার নলতাশরীফে ড. গােলাম মইনউদ্দিনের জন্ম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স ও এম.এ.করার পর তিনি জাপান থেকে গ্রন্থ প্রকাশনা ও গ্রন্থ। উন্নয়ন বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করেন । ২০০২ সালে তিনি পিএইচ.ডি করেন। ড. গােলাম মঈনউদ্দিন বাংলা একাডেমীর সাবেক পরিচালক। তিন দশকেরও অধিক সময় তিনি এ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। ২০০০ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। এছাড়া, জাপানের ‘এশিয়ান কালচারাল সেন্টার ফর ইউনেসকো কর্তৃক প্রকাশিত ‘এশিয়া প্যাসিফিক বুক ডেভেলপমেন্ট জার্নাল'-এর ‘ন্যাশনাল করিসৃপড়ান্ট' হিসেবে প্রায় এক দশক কাজ করেন। একজন গ্রন্থ বিশেষজ্ঞ হিসেবে, ড. গােলাম মইনউদ্দিন, দেশে বিদেশে বিশেষভাবে সমাদৃত।

Title

খানবাহাদুর আহছানউল্লা : বিশ্বাস ও জীবনদর্শন

Author

ড. গোলাম মঈনউদ্দিন

Publisher

Nalta Kendrio Ahsaniya Mission

Number of Pages

185

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Philosophy
  • First Published

    SEP 2021

    wwwয়ামওয়ারলাম হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) ছিলেন এক ব্যতিক্রমী মানুষ। তাঁর বিশ্বাস, তাত্ত্বিক দর্শন এবং প্রায়ােগিক কর্মজীবন ছিল একইসূত্রে গাঁথা। বাঙালি মুছলমানের উত্থানপর্বে তাঁর কর্মতৎপরতা ছিল কিংবদন্তিতুল্য। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক সিদ্ধপুরুষ, তবে কর্তব্যবােধে বৃহত্তর আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রেও তিনি অনবদ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৮৯৬ খৃষ্টাব্দে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর রাজবাড়ী মহকুমায় স্কুল সাব-ইনস্পেক্টর এবং বাখরগঞ্জ জেলার ডেপুটি ইনস্পেক্টর পদে চাকুরী করে ১৯০৪ খৃষ্টাব্দে আবার রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের প্রথম মুছলিম প্রধান শিক্ষক পদে আসীন হন। ১৯০৭ খৃষ্টাব্দে তিনি চট্টগ্রাম বিভাগের ডিভিশনাল ইনস্পেক্টর হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে তিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে ইন্ডিয়ান এডুকেশন সার্ভিসভুক্ত হন। ১৯২৪ খৃষ্টাব্দে অবিভক্ত বাংলার শিক্ষা বিভাগের সহকারি পরিচালকের পদে আসীন হন এবং ১৯২৯ খৃষ্টাব্দে চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। একজন দক্ষ শিক্ষা প্রশাসক হিসেবে তিনি অবিভক্ত বাংলার শিক্ষা বিভাগে অনন্য অবদান রাখেন।
    No Specifications