Skip to Content
দীপ্ত দহন

Price:

216.00 ৳


দীপান্তর (পাললিক সৌরভ)
দীপান্তর (পাললিক সৌরভ)
224.00 ৳
280.00 ৳ (20% OFF)
দীপ্ত সায়র
দীপ্ত সায়র
208.00 ৳
260.00 ৳ (20% OFF)

দীপ্ত দহন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/24661/image_1920?unique=479c0a1

216.00 ৳ 216.0 BDT 270.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

দীপ্ত ও দহন। তাদের প্রেম-ভালোবাসা, মান অভিমানের মধ্য দিয়ে গল্পটি এগিয়ে গেলেও পরবর্তীতে রয়েছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের সমাহার। এখানে তেমন কোনো নেগেটিভ ক্যারেক্টার না থাকলেও ঘূণধরা সমাজ ও মন-মানসিকতার কারণে অনিচ্ছাকৃত কিছু ভুল মানুষ করে থাকে। এই ভুলগুলো মানুষকে ক্ষমা করে না। তার খেসারত পরবর্তী প্রজন্মের ছেলেমেয়েকেও দিতে হয়। এরই ফলশ্রুতিতে দহনের ন্যায় অনেকেই ব্রোকেন ফ্যামিলির সন্তান হিসাবে বড় হয়। ব্রোকেন ফ্যামেলির সন্তানগুলোর কষ্ট বাইরে থেকে বুঝা না গেলেও তারা ভেতরে ভেতরে তারা প্রচণ্ড নিঃসঙ্গতায় ভোগে। কখনো কখনো তারা সিজোফ্রেনিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। আসলে প্রেম-ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস, আর্থিক স্বচ্ছলতা এবং সৎ চরিত্রের অধীকারী হওয়া সত্বেও স্বামীর কোনো একটা দুর্বল পয়েন্ট নিয়ে স্ত্রীকে কিংবা স্ত্রীর কোনো একটা দুর্বল পয়েন্ট নিয়ে স্বামীকে তৃতীয় পক্ষের অনবরত হেমারিং জীবনকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। অথচ তৃতীয় পক্ষ প্রতিনিয়ত এই কাজটি নিজের অজান্তেই অবলীলাক্রমে করে থাকে। সেই সাথে কর্মক্ষেত্রে একজন নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি তো আছেই। একটি পরিবারের সবাই পজিটিভ মাইন্ডের হওয়ার সত্বেও ঘূণধরা সমাজের ঘূণেধরা মন মানসিকতার কারণে পরিবারটি এর সুফল থেকে বঞ্চিত হয়। এই জায়গাটা থেকে কেন যেন আমরা বেরিয়ে আসতে পারছি না। তবু আমরা ভালোবাসি। ভালোবাসার ক্ষণগুলোকে হৃদয় গভীরে লোকচক্ষুর অন্তরালে স্বযত্নে লালন করি।

তৈয়বা মনির

তৈয়বা মনির জন্ম ১৯৮২ সালে ১ লা মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় । শৈশবের কিছুটা সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাটলেও পরবর্তীতে বেড়ে ওঠা ও পড়াশুনা ঢাকাতেই । অর্থনীতিতে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পূর্ণ করার পর বর্তমানে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ডি.ও.এইচ.এস. মহাখালি, ঢাকা সেনানিবাস, এ শিক্ষক হিসাবে কর্মরত আছেন । লিখালিখি তার শখ ও নেশা এবং মানসিক আনন্দের খোরাক । এই অস্তিত্বের মানে ও অসীমের আহ্বান দুই’ই তাকে প্রশ্নজালে আবদ্ধ করে অহরহ । সেই সাথে পরিবেশ-প্রকৃতি ও সামাজিক জীব হিসাবে আবেগ-অনুভুতি এবং চলার পথে যা দৃষ্টিগোচর হয় তাও তাকে লিখালিখিতে অনুপ্রাণিত করে । বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ভিত্তিক বিভিন্ন শিল্প-সাহিত্য গ্রুপে তিনি নিয়মিত লিখালিখি করে প্রশংসিত হয়েছেন । ২০১৯ সালের অমর একুশে বইমেলায় তার একক কাব্যগ্রন্থ ”মনের জানালা “ প্রকাশিত হয়েছে । এছাড়াও ১৯১৮ সালে অমর একুশে বই মেলায় তার একাধিক লিখা যৌথভাবে বিভিন্ন বইয়ে প্রকাশিত হয়েছে । গ্রন্থসমূহঃ তাহাদের শব্দপ্রপা্ত এবং পোস্টবক্স সংকলন , গ্রাফাইটের গুঞ্জন, নিষিদ্ধ নরক এবং অপেক্ষার চোখে জল , শতডানার প্রজাপতি , জানালা এবং পূজা উপলক্ষে ‘খেরোখাতা’ । তিনি লিখালিখির পাশাপাশি ঘুরে বেড়াতেও ভালোবাসেন ।

Title

দীপ্ত দহন

Author

তৈয়বা মনির

Publisher

Annesha Prokashon

Number of Pages

134

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    FEB 2022

    দীপ্ত ও দহন। তাদের প্রেম-ভালোবাসা, মান অভিমানের মধ্য দিয়ে গল্পটি এগিয়ে গেলেও পরবর্তীতে রয়েছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের সমাহার। এখানে তেমন কোনো নেগেটিভ ক্যারেক্টার না থাকলেও ঘূণধরা সমাজ ও মন-মানসিকতার কারণে অনিচ্ছাকৃত কিছু ভুল মানুষ করে থাকে। এই ভুলগুলো মানুষকে ক্ষমা করে না। তার খেসারত পরবর্তী প্রজন্মের ছেলেমেয়েকেও দিতে হয়। এরই ফলশ্রুতিতে দহনের ন্যায় অনেকেই ব্রোকেন ফ্যামিলির সন্তান হিসাবে বড় হয়। ব্রোকেন ফ্যামেলির সন্তানগুলোর কষ্ট বাইরে থেকে বুঝা না গেলেও তারা ভেতরে ভেতরে তারা প্রচণ্ড নিঃসঙ্গতায় ভোগে। কখনো কখনো তারা সিজোফ্রেনিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। আসলে প্রেম-ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস, আর্থিক স্বচ্ছলতা এবং সৎ চরিত্রের অধীকারী হওয়া সত্বেও স্বামীর কোনো একটা দুর্বল পয়েন্ট নিয়ে স্ত্রীকে কিংবা স্ত্রীর কোনো একটা দুর্বল পয়েন্ট নিয়ে স্বামীকে তৃতীয় পক্ষের অনবরত হেমারিং জীবনকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। অথচ তৃতীয় পক্ষ প্রতিনিয়ত এই কাজটি নিজের অজান্তেই অবলীলাক্রমে করে থাকে। সেই সাথে কর্মক্ষেত্রে একজন নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি তো আছেই। একটি পরিবারের সবাই পজিটিভ মাইন্ডের হওয়ার সত্বেও ঘূণধরা সমাজের ঘূণেধরা মন মানসিকতার কারণে পরিবারটি এর সুফল থেকে বঞ্চিত হয়। এই জায়গাটা থেকে কেন যেন আমরা বেরিয়ে আসতে পারছি না। তবু আমরা ভালোবাসি। ভালোবাসার ক্ষণগুলোকে হৃদয় গভীরে লোকচক্ষুর অন্তরালে স্বযত্নে লালন করি।
    No Specifications