Skip to Content
কল সেন্টারের অপরাজিতা

Price:

160.00 ৳


কর্ষণ : জুন ২০২২ (১৬)
কর্ষণ : জুন ২০২২ (১৬)
200.00 ৳
200.00 ৳
কলকাতার ইলেকট্রা
কলকাতার ইলেকট্রা
120.00 ৳
150.00 ৳ (20% OFF)

কল সেন্টারের অপরাজিতা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/32892/image_1920?unique=281efed

160.00 ৳ 160.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বর্তমান বিশ্বে সম্ভাবনাময় পেশাগুলোর মধ্যে কল সেন্টার সার্ভিস অন্যতম। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো এই খাতের পেশাজীবারা যথার্থ স্বীকৃতি পায়নি। তবে এবার এই স্বীকৃতির পথকে সুগম করে দিলো নতুন এক উপন্যাস, নাম ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’। লিখেছেন তরুণ সাহিত্যিক ও প্রযুক্তিবিষয়ক সাংবাদিক রাহিতুল ইসলাম। উপন্যাসে উঠে এসেছে কল সেন্টার কর্মীদের পেশাগত জীবনের সংগ্রাম এবং সব ধরনের প্রতিকূলতা পেরিয়ে দায়িত্ব পালন করে যাওয়ার অদম্য প্রত্যয়ের গল্প। বাংলাদেশে কল সেন্টারের কাজের ব্যাপকতা যেমন অনেক, তেমনি এর উপযোগিতাও দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আধুনিক জীবনযাত্রা এই সেবাটি ছাড়া অচল। আজকের দিনে মানুষ যাতে ২৪ ঘণ্টাই সেবা পেতে পারে সেজন্য কল সেন্টারের বিকল্প নেই। নানা প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে নিজেদের কর্মী দিয়ে কল সেন্টার পরিচলানা করলেও দিনে দিনে আলাদা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এসব প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কল সেন্টারের সঙ্গে চুক্তি করে। বিশেষভাবে মোবাইল কোম্পানিগুলো এবং ব্যাংকের সেবার ক্ষেত্রে কল সেন্টার অপরিহার্য। যেহেতু এই সেবাগুলো মানুষের ২৪ ঘণ্টাই দরকার হয়, এখানে সার্বক্ষণিক সেবা দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত লোকবল লাগবেই। এ ছাড়া উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশ সরকারও চালু করেছে জরুরি সেবার নম্বর ৯৯৯। সারা দেশ থেকে ২৪ ঘণ্টাই এখানে নানারকম সাহায্যের জন্য এখানে ফোনকল আসে। সেগুলো গ্রহণ করা এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে কল সেন্টার। কল সেন্টার ছাড়া এই সেবা দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে সাধারণ মানুষের এই পেশাটি সম্পর্কে তেমন ধারণা না থাকায় এ পেশার লোকজন নানা বিড়ম্বনায় পড়েন। ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’ উপন্যাসের মূল চরিত্রের নাম অপরাজিতা। এই অপরাজিতা পরাজয় মানে না। আর সব কল সেন্টারের পেশাজীবীদের মতো তাকেও নানান সময় নানান বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। মধ্যবিত্ত পরিবারের অপরাজিতা তার পেশাকে ভালোবাসে। নিজেকে অন্যান্য পেশার লোকের চেয়ে কম যোগ্যতাসম্পন্ন মনে করে না। অন্যায়ের সঙ্গে আপস করে না সে। পিতৃহীন সংসারে এক ভাই আর মাকে নিয়ে তার বসবাস। সংসার চালাতে তার ভূমিকাও কম নয়। আমাদের সমাজে মেয়েদের চাকরি করা নিয়ে বাজে কথা শুনতে হয় প্রায়শই। তার ওপরে যদি হয় এমন পেশা যেখানে রাতেও কাজ করতে হয়, তাহলে তো কথাই নেই। আত্মীয়-স্বজনও ঠারেঠারে দুকথা শুনিয়ে দিতে ছাড়ে না। কিন্তু অপরাজিতা এসব গায়ে মাখে না। তার সামনে পেশাগত চ্যালেঞ্জ যেমন আছে, তেমনি সংসারের চ্যালেঞ্জও কম না। অল্প বয়সে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় অবিবাহিতা অপরাজিতা। এককেটা চ্যালেঞ্জ একেক রকম। নারী হিসেবে নয়, মানুষ হিসেবে সেসব চ্যালেঞ্জ উতরে যেতে নানা পদক্ষেপ নিতে হয় তাকে। তার মনোবল দৃঢ়। সে কীভাবে জীবনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে তাই নিয়েই এ উপন্যাস। আমাদের সমাজে নতুন পেশার একজন নারীর ভেতর বাইরের বাস্তবতা তুলে ধরা হয়েছে এ উপন্যাসে। ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’ উপন্যাসের লেখক রাহিতুল ইসলামের ১১তম উপন্যাস। এর আগেও দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের না-বলা গল্পগুলো তার লেখনীতে তুলে ধরেছিলেন। রাহিতুল তার গল্প-উপন্যাসগুলোর মাধ্যমে পাঠকদের জানিয়ে থাকেন তথ্যপ্রযুক্তির জগতের জানা-অজানা কথা। তার চিন্তার সবটা জুড়েই আছে দেশের আইসিটি খাত। তাঁর লেখা আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প, কেমন আছে ফ্রিল্যান্সার নাদিয়া?, চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, ভালোবাসার হাটবাজার, কীভাবে গড়বেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার, হ্যালো ডাক্তার আপা, ফ্রিল্যান্সার সুমনের দিনরাত বইগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। রাহিতুলের উপন্যাস আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প এবং চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার অবলম্বনে নির্মিত শর্টফিল্মও ব্যাপক আলোড়ন তুলেছিল তরুণ পাঠক ও দর্শকদের মধ্যে। এছাড়াও আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প বইটি Freelancing and A Tale of Love নামে ইংলিশ অনুদিত হয়েছে। এই উপন্যাসের কারণে তিনি পেয়েছেন লেখক হিসেবে জাতীয় ফ্রিল্যান্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৯। আর এই উপন্যাস দেশের ফ্রিল্যান্সদের জাতীয় স্বীকৃতি ত্বরান্বিত করেছে। এবার পালা কল সেন্টারের পেশাজীবীদের।

Rahitul Islam

রাহিতুল ইসলাম একজন বাংলাদেশী তথ্য প্রযুক্তি সাংবাদিক, লেখক ও নাট্যকার। বর্তমানে তিনি দেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের (বিআইজেএফ) নির্বাহী সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফ্রিল্যান্সিং পেশার সত্য ঘটনা নিয়ে তাঁর লেখা আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প বইটি বেশ জনপ্রিয়। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বইটি ফিলিপাইন থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে।

Title

কল সেন্টারের অপরাজিতা

Author

Rahitul Islam

Publisher

Prothoma Prakashan

Number of Pages

94

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    FEB 2022

    বর্তমান বিশ্বে সম্ভাবনাময় পেশাগুলোর মধ্যে কল সেন্টার সার্ভিস অন্যতম। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো এই খাতের পেশাজীবারা যথার্থ স্বীকৃতি পায়নি। তবে এবার এই স্বীকৃতির পথকে সুগম করে দিলো নতুন এক উপন্যাস, নাম ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’। লিখেছেন তরুণ সাহিত্যিক ও প্রযুক্তিবিষয়ক সাংবাদিক রাহিতুল ইসলাম। উপন্যাসে উঠে এসেছে কল সেন্টার কর্মীদের পেশাগত জীবনের সংগ্রাম এবং সব ধরনের প্রতিকূলতা পেরিয়ে দায়িত্ব পালন করে যাওয়ার অদম্য প্রত্যয়ের গল্প। বাংলাদেশে কল সেন্টারের কাজের ব্যাপকতা যেমন অনেক, তেমনি এর উপযোগিতাও দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আধুনিক জীবনযাত্রা এই সেবাটি ছাড়া অচল। আজকের দিনে মানুষ যাতে ২৪ ঘণ্টাই সেবা পেতে পারে সেজন্য কল সেন্টারের বিকল্প নেই। নানা প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে নিজেদের কর্মী দিয়ে কল সেন্টার পরিচলানা করলেও দিনে দিনে আলাদা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এসব প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কল সেন্টারের সঙ্গে চুক্তি করে। বিশেষভাবে মোবাইল কোম্পানিগুলো এবং ব্যাংকের সেবার ক্ষেত্রে কল সেন্টার অপরিহার্য। যেহেতু এই সেবাগুলো মানুষের ২৪ ঘণ্টাই দরকার হয়, এখানে সার্বক্ষণিক সেবা দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত লোকবল লাগবেই। এ ছাড়া উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশ সরকারও চালু করেছে জরুরি সেবার নম্বর ৯৯৯। সারা দেশ থেকে ২৪ ঘণ্টাই এখানে নানারকম সাহায্যের জন্য এখানে ফোনকল আসে। সেগুলো গ্রহণ করা এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে কল সেন্টার। কল সেন্টার ছাড়া এই সেবা দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে সাধারণ মানুষের এই পেশাটি সম্পর্কে তেমন ধারণা না থাকায় এ পেশার লোকজন নানা বিড়ম্বনায় পড়েন। ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’ উপন্যাসের মূল চরিত্রের নাম অপরাজিতা। এই অপরাজিতা পরাজয় মানে না। আর সব কল সেন্টারের পেশাজীবীদের মতো তাকেও নানান সময় নানান বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। মধ্যবিত্ত পরিবারের অপরাজিতা তার পেশাকে ভালোবাসে। নিজেকে অন্যান্য পেশার লোকের চেয়ে কম যোগ্যতাসম্পন্ন মনে করে না। অন্যায়ের সঙ্গে আপস করে না সে। পিতৃহীন সংসারে এক ভাই আর মাকে নিয়ে তার বসবাস। সংসার চালাতে তার ভূমিকাও কম নয়। আমাদের সমাজে মেয়েদের চাকরি করা নিয়ে বাজে কথা শুনতে হয় প্রায়শই। তার ওপরে যদি হয় এমন পেশা যেখানে রাতেও কাজ করতে হয়, তাহলে তো কথাই নেই। আত্মীয়-স্বজনও ঠারেঠারে দুকথা শুনিয়ে দিতে ছাড়ে না। কিন্তু অপরাজিতা এসব গায়ে মাখে না। তার সামনে পেশাগত চ্যালেঞ্জ যেমন আছে, তেমনি সংসারের চ্যালেঞ্জও কম না। অল্প বয়সে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় অবিবাহিতা অপরাজিতা। এককেটা চ্যালেঞ্জ একেক রকম। নারী হিসেবে নয়, মানুষ হিসেবে সেসব চ্যালেঞ্জ উতরে যেতে নানা পদক্ষেপ নিতে হয় তাকে। তার মনোবল দৃঢ়। সে কীভাবে জীবনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে তাই নিয়েই এ উপন্যাস। আমাদের সমাজে নতুন পেশার একজন নারীর ভেতর বাইরের বাস্তবতা তুলে ধরা হয়েছে এ উপন্যাসে। ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’ উপন্যাসের লেখক রাহিতুল ইসলামের ১১তম উপন্যাস। এর আগেও দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের না-বলা গল্পগুলো তার লেখনীতে তুলে ধরেছিলেন। রাহিতুল তার গল্প-উপন্যাসগুলোর মাধ্যমে পাঠকদের জানিয়ে থাকেন তথ্যপ্রযুক্তির জগতের জানা-অজানা কথা। তার চিন্তার সবটা জুড়েই আছে দেশের আইসিটি খাত। তাঁর লেখা আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প, কেমন আছে ফ্রিল্যান্সার নাদিয়া?, চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, ভালোবাসার হাটবাজার, কীভাবে গড়বেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার, হ্যালো ডাক্তার আপা, ফ্রিল্যান্সার সুমনের দিনরাত বইগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। রাহিতুলের উপন্যাস আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প এবং চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার অবলম্বনে নির্মিত শর্টফিল্মও ব্যাপক আলোড়ন তুলেছিল তরুণ পাঠক ও দর্শকদের মধ্যে। এছাড়াও আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প বইটি Freelancing and A Tale of Love নামে ইংলিশ অনুদিত হয়েছে। এই উপন্যাসের কারণে তিনি পেয়েছেন লেখক হিসেবে জাতীয় ফ্রিল্যান্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৯। আর এই উপন্যাস দেশের ফ্রিল্যান্সদের জাতীয় স্বীকৃতি ত্বরান্বিত করেছে। এবার পালা কল সেন্টারের পেশাজীবীদের।
    No Specifications