Skip to Content
বাংলায় পাট চাষ : ১৮৫৫-১৯৪৭

Price:

275.00 ৳


চেঙ্গিস খান : সব মানুষের সম্রাট
চেঙ্গিস খান : সব মানুষের সম্রাট
325.00 ৳
325.00 ৳
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের খোঁজে কুড়িগ্রাম
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের খোঁজে কুড়িগ্রাম
325.00 ৳
325.00 ৳

বাংলায় পাট চাষ : ১৮৫৫-১৯৪৭

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/26616/image_1920?unique=c773b04

275.00 ৳ 275.0 BDT 275.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বাংলার অর্থনৈতিক ইতিহাসে পাট চাষের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাচীন আমল হতে বাংলায় পাট চাষ হলেও উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাণিজ্যিক পণ্য হিসাবে পাট আবির্ভূত হয়। এর জন্য ক্রিমীয় যুদ্ধ, আমেরিকার গৃহযুদ্ধ ও কৃষির বাণিজ্যিকীকরণ বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। একদিকে আন্তর্জাতিকভাবে পাটের চাহিদা বৃদ্ধি এবং অন্যদিকে অভ্যন্তরীণভাবে পাটজাত দ্রব্যের চাহিদার প্রেক্ষাপটে পাটের মূল্য বৃদ্ধি পায়। অন্যান্য ফসলের তুলনায় লাভজনক হওয়ায় বাংলার কৃষকেরা উত্তরােত্তর পাট চাষ সম্প্রসারণে আগ্রহী হয়ে উঠে। এককথায় বলা যায় যে উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে পাট চাষ বাংলার কৃষক শ্রেণির জীবনে হয়ে উঠে আশির্বাদস্বরূপ। এই গ্রন্থে পাট চাষের উৎপত্তি ও সম্প্রসারণ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলােচনা করা হয়েছে। সেই সাথে বর্ণিত হয়েছে ঢাকা প্রকাশ পত্রিকা কর্তৃক উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ হতে বিশ শতকের বিশের দশক পর্যন্ত সময়ে পাট চাষ বিরােধী প্রচারণা এবং বিশ শতকের বিশ ও ত্রিশের দশকে পাট চাষ সম্প্রসারণ পত্রিকাটির সমর্থনের ইতিবৃত্ত। পাট চাষের কারণে কিভাবে পশ্চাদভূমি হিসাবে। খ্যাত পূর্ববাংলার মানুষের আর্থ-সামাজিক জীবনে উন্নতির দ্বার উন্মােচিত হয় সে সম্পর্কেও গ্রন্থের শেষ দিকে আলােচনা করা হয়েছে।

ড. এস. এম. রেজাউল করিম

ড. এস. এম. রেজাউল করিম জন্ম মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার ধুপুড়িয়া গ্রামে। পিতা শেখ মােঃ আফছার উদ্দিন এবং মাতা শেখ ফাতেমা আফছারী। তিনি রায়পাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহম্মদপুর আর. কে. এইচ. ইনস্টিটিটিউশন এবং ঝিকড়গাছা বি. এম. হাইস্কুলে পড়ালেখা করেছেন। ১৯৯৩ সালে ঝিকড়গাছা বি. এম, হাইস্কুল। হতে বিজ্ঞান বিভাগ হতে এসএসসি এবং ১৯৯৫। সালে ঢাকা কলেজ হতে মানবিক বিভাগে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ হতে ১৯৯৮ সালে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৯৯ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে আলী আহমেদ স্বর্ণপদক ও নগদ পুরস্কার লাভ করেন। একই বিভাগ হতে তিনি ২০০৫ সালে এম. ফিল ডিগ্রি এবং ২০২১ সালে পিএইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে প্রভাষক পদে যােগ দেন এবং বর্তমানে এ বিভাগে সহযােগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তাঁর গবেষণার প্রধান অধিক্ষেত্র অর্থনৈতিক ইতিহাস (Economic History). এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয়তবািদী আন্দোলন, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক অধ্যায়ন এবং গবেষণাও তাঁর বিশেষ পছন্দের ক্ষেত্র। এসব বিষয়ে বিভিন্ন জার্নালে তাঁর বেশ কিছু গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত সিনেট সদস্য (২০১৮-২০২০) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সােসাইটি, বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতি, বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদসহ বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সদস্য। স্ত্রী রেফায়েত সুলতানা (যুথী) এবং সন্তান এস. এম. মামনুন রেয়ানকে নিয়ে তার পারিবারিক জীবন।

Title

বাংলায় পাট চাষ : ১৮৫৫-১৯৪৭

Author

ড. এস. এম. রেজাউল করিম

Publisher

Mowla Brothers

Number of Pages

143

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Development
  • Economics
  • Agriculture
  • First Published

    DEC 2021

    বাংলার অর্থনৈতিক ইতিহাসে পাট চাষের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাচীন আমল হতে বাংলায় পাট চাষ হলেও উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাণিজ্যিক পণ্য হিসাবে পাট আবির্ভূত হয়। এর জন্য ক্রিমীয় যুদ্ধ, আমেরিকার গৃহযুদ্ধ ও কৃষির বাণিজ্যিকীকরণ বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। একদিকে আন্তর্জাতিকভাবে পাটের চাহিদা বৃদ্ধি এবং অন্যদিকে অভ্যন্তরীণভাবে পাটজাত দ্রব্যের চাহিদার প্রেক্ষাপটে পাটের মূল্য বৃদ্ধি পায়। অন্যান্য ফসলের তুলনায় লাভজনক হওয়ায় বাংলার কৃষকেরা উত্তরােত্তর পাট চাষ সম্প্রসারণে আগ্রহী হয়ে উঠে। এককথায় বলা যায় যে উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে পাট চাষ বাংলার কৃষক শ্রেণির জীবনে হয়ে উঠে আশির্বাদস্বরূপ। এই গ্রন্থে পাট চাষের উৎপত্তি ও সম্প্রসারণ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলােচনা করা হয়েছে। সেই সাথে বর্ণিত হয়েছে ঢাকা প্রকাশ পত্রিকা কর্তৃক উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ হতে বিশ শতকের বিশের দশক পর্যন্ত সময়ে পাট চাষ বিরােধী প্রচারণা এবং বিশ শতকের বিশ ও ত্রিশের দশকে পাট চাষ সম্প্রসারণ পত্রিকাটির সমর্থনের ইতিবৃত্ত। পাট চাষের কারণে কিভাবে পশ্চাদভূমি হিসাবে। খ্যাত পূর্ববাংলার মানুষের আর্থ-সামাজিক জীবনে উন্নতির দ্বার উন্মােচিত হয় সে সম্পর্কেও গ্রন্থের শেষ দিকে আলােচনা করা হয়েছে।
    No Specifications