Skip to Content
স্মৃতিকথা (বাঙ্গালা গবেষণা)

Price:

500.00 ৳


মিনি বিশ্বকোষ পাখি
মিনি বিশ্বকোষ পাখি
750.00 ৳
750.00 ৳
Rowley Jeffersons Awesome Friendly Adventure (PB)
Rowley Jeffersons Awesome Friendly Adventure (PB)
700.00 ৳
700.00 ৳

স্মৃতিকথা (বাঙ্গালা গবেষণা)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/16408/image_1920?unique=8fb8efa

500.00 ৳ 500.0 BDT 500.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

তোয়াহা সাহেবের এই স্মৃতিকথা একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। বদরুদ্দীন উমর সাম্যবাদী রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ তোয়াহা ১৯২২ সালের ২ জানুয়ারি ল²ীপুর জেলার রামগতি থানার হাজিরহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা হাজী মোহাম্মদ ইয়াসীন এবং মাতা হাসনা বানু। ১৯৩৯ সালে ফরাশগঞ্জ স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে আইএ পাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৪ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স এবং ১৯৫০ সালে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফজলুল হক হলের ভিপি নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তিনি ১৯৪৬ সালে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে সিলেট গণভোটে কাজ করেন। ১৯৪৭ সালে তিনি এদেশে প্রথম সমাজতান্ত্রিক ছাত্র সংগঠন ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশন’ প্রতিষ্ঠা করেন। ঐ বছরই তিনি সমাজতন্ত্রের সর্বোচ্চ ক্যাডার ‘কমরেড’ পদে উন্নীত হন। ১৯৪৯ সালে তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৫০ সালে ‘গণতান্ত্রিক যুবলীগ’ ও ‘গণনাট্য সংস্থা’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন ভাষা আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী এবং অন্যতম ছাত্রনেতা। ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি গঠিত সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে তিনি পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগ পার্লামেন্টারি পার্টির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে শ্রমিক সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান মজদুর ফেডারেশন গঠন করেন এবং এর সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৭ সালে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং পরে ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে আইউব খান কর্তৃক সামরিক আইন জারী হলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান। রাজনৈতিক কারণে ১৯৪৮, ১৯৫২ ও ১৯৫৪ সালে কারারুদ্ধ হন। ১৯৬৯ সালের আইউব বিরোধী গণঅভ্যুত্থানে তিনি অন্যতম সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেন। ন্যাপের পক্ষে জনগণের শোষণমুক্তির সংগ্রাম আর সম্ভব নয় একথা বলে তিনি জুন মাসে (১৯৭০) ন্যাপের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭০ সালে শ্রেণী সংগ্রামের মাধ্যমে ‘সাম্যবাদ’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নকশাল বাহিনী গঠন করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যদের নিয়ে নিজস্ব মুক্তিবাহিনী গঠন করেন এবং নোয়াখালী জেলার সদর পশ্চিমাঞ্চলে একটি মুক্তাঞ্চল গড়ে তোলেন। ল²ীপুর ও রামগতি অঞ্চলে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী উভয়ের বিরুদ্ধে একসঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। স্বাধীনতার পর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী হলে তিনি আত্মগোপন করেন। ১৯৭৬ সালে গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহারের পর তিনি প্রকাশ্য রাজনীতিতে ফিরে আসেন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনেও তিনি আট দলের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করেন। তিনি বাংলাদেশ-চীন ও বাংলাদেশ-উত্তর কোরিয়া মৈত্রী সমিতির সভাপতি ছিলেন। রাজনীতি ও সমাজনীতি সম্পর্কে তাঁর রচিত কিছু সংখ্যক প্রবন্ধ পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯৮৭ সালের ২৯ নভেম্বর হাজিরহাটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। উৎস: বাংলা পিডিয়া এবং অন্যান্য।

মোহাম্মদ তোয়াহা

কমরেড মোহাম্মদ তোয়াহা ভাষা আন্দোলনকালে যিনি অন্যতম ছাত্র নেতা হিসেবে পরিগণিত হতেন। এই ভাষা সৈনিককে এখন কেউ আর তেমন স্মরণ করেন না। ১৯২২ সালের ২ জানুয়ারি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতির হাজিরহাট গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মোহাম্মদ তোয়াহা ভাষা আন্দোলনে যেমন সক্রিয় কর্মী ছিলেন, তেমনি রাজনীতিতেও ছিলেন উজ্জল। তিনি ১৯৮৭ সালের ২৯ নভেম্বর তিনি লক্ষ্মীপুরের রামগতির হাজিরহাটে মৃত্যুবরণ করেন। তোয়াহা ১৯৪৬ সালে আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অধীনে সিলেট গণভোটে কর্মী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৪৭ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম বামপন্থী ছাত্র সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৯৪৯ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ দলের সাথে যুক্ত ছিলেন। তার জীবনের উল্লেখযোগ্য শিক্ষাজীবনও কাটে ঢাকায়। ফরাশগঞ্জ স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, ঢাকা কলেজ থেকে আইএ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন ফজলুল হক হলের ভিপি নির্বাচিত হন। ভাষা আন্দোলনের প্রারম্ভিক সময় থেকেই তিনি সক্রিয় ছিলেন। ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকে অধিকাংশ পোস্টার, নিবন্ধ, লিফলেট ছিল তারই তৈরিকৃত। ১৯৪৮ এর ১১ মার্চ দলবল নিয়ে সচিবালয়ে খাজা নাজিমুদ্দিনের কাছে স্মারকলিপি জমা দিতে গিয়ে তিনি গ্রেপ্তার হন। এসময় তিনি খুবই নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। সুস্থ হতে তাকে এক সপ্তাহ হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটির একজন নেতা হিসেবে সরকারের সাথে সকল ধরনের বৈঠকে অংশ নিতেন তোয়াহা। ফজলুল হক হলের ভিপি থাকাকালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ সেখানে এসেছিলেন, তোয়াহা তাকে আমাদের ভাষা চাহিদা সম্পর্কে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদে তিনি যুব লীগের প্রতিনিধি ছিলেন। ১৯৫২ সালের শেষের দিকে ফের তিনি গ্রেপ্তার হতে হয়। দুই বছর পর মুক্তি পান তিনি। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়ে তিনি প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য হয়েছিলেন। এসময় তাদের যুক্তফ্রন্ট জয়ী হয়েছিল। ১৯৫৬ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান মজদুর ফেডারেশন নামে শ্রমিক সংগঠন গড়ে তোলেন, তিনি এর সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৭ সালে হামিদ খান ভাসানীর জাতীয় আওয়ামী পার্টির সাথে যুক্ত হন এবং পরে এর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান সামরিক আইন জারি করার পরে তিনি গোপন রাজনীতিতে ফিরে আসেন। ১৯৬৯ সালে তিনি আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। কমিউনিস্ট সুখেন্দু দস্তিদার এবং পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির আবদুল হক (মার্কসবাদী - লেনিনবাদী) সহ তোয়াহা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে অস্বীকার করেছিলেন। স্বাধীনতার পর তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারী হয়, ফলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান। ১৯৭৬ সালে তার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করা হয়। এরপর তিনি প্রকাশ্য রাজনীতিতে ফিরে আসেন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে তিনি আট দলীয় মনোনীত প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন।

Title

স্মৃতিকথা (বাঙ্গালা গবেষণা)

Author

মোহাম্মদ তোয়াহা

Publisher

Bangala Gobeshana

Number of Pages

299

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Memoir
  • First Published

    JUN 2022

    তোয়াহা সাহেবের এই স্মৃতিকথা একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। বদরুদ্দীন উমর সাম্যবাদী রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ তোয়াহা ১৯২২ সালের ২ জানুয়ারি ল²ীপুর জেলার রামগতি থানার হাজিরহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা হাজী মোহাম্মদ ইয়াসীন এবং মাতা হাসনা বানু। ১৯৩৯ সালে ফরাশগঞ্জ স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে আইএ পাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৪ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স এবং ১৯৫০ সালে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফজলুল হক হলের ভিপি নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তিনি ১৯৪৬ সালে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে সিলেট গণভোটে কাজ করেন। ১৯৪৭ সালে তিনি এদেশে প্রথম সমাজতান্ত্রিক ছাত্র সংগঠন ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশন’ প্রতিষ্ঠা করেন। ঐ বছরই তিনি সমাজতন্ত্রের সর্বোচ্চ ক্যাডার ‘কমরেড’ পদে উন্নীত হন। ১৯৪৯ সালে তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৫০ সালে ‘গণতান্ত্রিক যুবলীগ’ ও ‘গণনাট্য সংস্থা’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন ভাষা আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী এবং অন্যতম ছাত্রনেতা। ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি গঠিত সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে তিনি পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগ পার্লামেন্টারি পার্টির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে শ্রমিক সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান মজদুর ফেডারেশন গঠন করেন এবং এর সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৭ সালে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং পরে ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে আইউব খান কর্তৃক সামরিক আইন জারী হলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান। রাজনৈতিক কারণে ১৯৪৮, ১৯৫২ ও ১৯৫৪ সালে কারারুদ্ধ হন। ১৯৬৯ সালের আইউব বিরোধী গণঅভ্যুত্থানে তিনি অন্যতম সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেন। ন্যাপের পক্ষে জনগণের শোষণমুক্তির সংগ্রাম আর সম্ভব নয় একথা বলে তিনি জুন মাসে (১৯৭০) ন্যাপের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭০ সালে শ্রেণী সংগ্রামের মাধ্যমে ‘সাম্যবাদ’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নকশাল বাহিনী গঠন করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যদের নিয়ে নিজস্ব মুক্তিবাহিনী গঠন করেন এবং নোয়াখালী জেলার সদর পশ্চিমাঞ্চলে একটি মুক্তাঞ্চল গড়ে তোলেন। ল²ীপুর ও রামগতি অঞ্চলে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী উভয়ের বিরুদ্ধে একসঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। স্বাধীনতার পর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী হলে তিনি আত্মগোপন করেন। ১৯৭৬ সালে গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহারের পর তিনি প্রকাশ্য রাজনীতিতে ফিরে আসেন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনেও তিনি আট দলের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করেন। তিনি বাংলাদেশ-চীন ও বাংলাদেশ-উত্তর কোরিয়া মৈত্রী সমিতির সভাপতি ছিলেন। রাজনীতি ও সমাজনীতি সম্পর্কে তাঁর রচিত কিছু সংখ্যক প্রবন্ধ পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯৮৭ সালের ২৯ নভেম্বর হাজিরহাটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। উৎস: বাংলা পিডিয়া এবং অন্যান্য।
    No Specifications