Skip to Content
অর্ধাঙ্গী

Price:

240.00 ৳


অর্ধাঙ্গিনী
অর্ধাঙ্গিনী
320.00 ৳
400.00 ৳ (20% OFF)
অর্পিত জীবন
অর্পিত জীবন
256.00 ৳
320.00 ৳ (20% OFF)

অর্ধাঙ্গী

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/21653/image_1920?unique=479c0a1

240.00 ৳ 240.0 BDT 300.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

১৯৯৮ সাল! স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্লাবিত সারাদেশ। প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক সম্পদশালী কৃষক তার স্ত্রীদের নিয়ে উঁচু দ্বীপের মতো এক বাড়িতে বুক ফুলিয়ে থাকছেন। অপরদিকে জীবিকার পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আনিস নামের এক মাঝি জলমগ্ন ঘরে মাকে নিয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। একদিকে সে জলে ভাসছে অপরদিকে জোহরা নামে এক তরুণী তার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। পেটে ভাত না থাকলেও হৃদয়ের ক্ষুধার কাছে সে পরাজিত হয়নি। এমনকি সমাজের নানা অপবাদও তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। প্রেমিকাকে নিয়েই সে বেরিয়ে পড়ে জীবিকার সন্ধানে। গরিব ঘরের মেয়ে, নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। মেয়ের একটা ব্যবস্থা হচ্ছে তাইতো নানা কটুকথার মাঝেও খুশি তার পরিবার। কিন্তু তাতে বাদ সাধে গ্রামের সেই কৃষক জব্বর মিয়া। নিজে অনেক অপকর্ম করলেও খড়গ চালান আনিস-জোহরার ওপর দিয়ে। অবশেষে কলঙ্ক মাথায় নিয়েই তাদের ছাড়তে হয় বাপ দাদার ভিটা। একমাত্র সম্বল নৌকা নিয়ে রওনা হয় পদ্মার বুকে জেগে ওঠা এক নিঃসঙ্গ চরের দিকে। সেই চর কি তাদের ঠাঁই দেবে নাকি আরও নিঃসঙ্গ করবে তা জানে না তারা। শুধু ঢেউয়ের তালে এগিয়ে যেতে থাকে আনিসের নৌকা।

Redwan Masud

রেদোয়ান মাসুদ ১৯৮৮ সালের ৬ই জানুয়ারী শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানাধীন মোড়ল কান্দি গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার বাবার নাম মোঃ নুরউদ্দিন মোড়ল ও মাতার নাম জামিলা খাতুন। ২০০৬ সালে তার মা মারা যান। তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগ থেকে এমবি এ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ তথ্য ভান্ডার “বাংলাকোষ” এর প্রতিষ্ঠাতা ও সি ই ও, হেলথ এইড হাসপাতালের পরিচালক ও দেশের একটি জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল এর বার্তা সম্পাদক ও প্রকাশক। কবিতা চর্চার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লেখালেখি করেন। ২০১৪ সালে বই মেলায় প্রকাশিত হয় তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ“মায়ের ভাষা”। ২০১৫ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয় তার ২য় কাব্যগ্রন্থ “মনে পড়ে তোমাকে”। ২০১৭ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয় তার ৩য় কাব্যগ্রন্থ “অনেক কথা ছিল বলার”। তার মনে পড়ে তোমাকে ও অনেক কথা ছিল বলার বই ২’টি কলকাতা বইমেলায়ও প্রকাশিত হয়েছে। যা তাকে পাঠকের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয় করে তুলে। সম্পূর্ণ বাস্তব ঘটনা নিয়ে লেখা তার “অপেক্ষা” উপন্যাসটি ২০১৮ সালের একুশে বই মেলায় ব্যাপক সাড়া জাগায়। কবিতা দিয়ে সাহিত্য জগতে প্রবেশ করলেও “অপেক্ষা” উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠকের মাঝে একজন ঔপন্যাসিক হিসেবে ব্যপক প্রশংসিত হয়েছেন। তিনি কবিতা ও উপন্যাস লেখার পাশাপাশি ইতিহাস চর্চাও করে যাচ্ছেন। ইতিহাসের উপর কয়েকটি বই প্রকাশের জন্য কাজ শুরু করেছেন। তিনি জাঁকজমকপূর্ণ জীবনযাপনে ততোটা আগ্রহী নন। তাই আধুনিকতার এই যুগে একেবারে সাধারণ জীবনযাপন করছেন।

Title

অর্ধাঙ্গী

Author

Redwan Masud

Publisher

Anindya Prokash

Number of Pages

127

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    FEB 2024

    ১৯৯৮ সাল! স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্লাবিত সারাদেশ। প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক সম্পদশালী কৃষক তার স্ত্রীদের নিয়ে উঁচু দ্বীপের মতো এক বাড়িতে বুক ফুলিয়ে থাকছেন। অপরদিকে জীবিকার পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আনিস নামের এক মাঝি জলমগ্ন ঘরে মাকে নিয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। একদিকে সে জলে ভাসছে অপরদিকে জোহরা নামে এক তরুণী তার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। পেটে ভাত না থাকলেও হৃদয়ের ক্ষুধার কাছে সে পরাজিত হয়নি। এমনকি সমাজের নানা অপবাদও তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। প্রেমিকাকে নিয়েই সে বেরিয়ে পড়ে জীবিকার সন্ধানে। গরিব ঘরের মেয়ে, নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। মেয়ের একটা ব্যবস্থা হচ্ছে তাইতো নানা কটুকথার মাঝেও খুশি তার পরিবার। কিন্তু তাতে বাদ সাধে গ্রামের সেই কৃষক জব্বর মিয়া। নিজে অনেক অপকর্ম করলেও খড়গ চালান আনিস-জোহরার ওপর দিয়ে। অবশেষে কলঙ্ক মাথায় নিয়েই তাদের ছাড়তে হয় বাপ দাদার ভিটা। একমাত্র সম্বল নৌকা নিয়ে রওনা হয় পদ্মার বুকে জেগে ওঠা এক নিঃসঙ্গ চরের দিকে। সেই চর কি তাদের ঠাঁই দেবে নাকি আরও নিঃসঙ্গ করবে তা জানে না তারা। শুধু ঢেউয়ের তালে এগিয়ে যেতে থাকে আনিসের নৌকা।
    No Specifications