Skip to Content
মহাভারত (বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র)

Price:

780.00 ৳


জয়ন্তী মৌচাক
জয়ন্তী মৌচাক
500.00 ৳
500.00 ৳
Selected Poems (Joy Goswami)
Selected Poems (Joy Goswami)
700.00 ৳
700.00 ৳

মহাভারত (বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/15175/image_1920?unique=4c404dc

780.00 ৳ 780.0 BDT 780.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাসের মহাভারত প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যের বৃহত্তম গ্রন্থ এবং জগবিখ্যাত গ্রন্থসমূহের অন্যতম। প্রচুর আগ্রহ থাকলেও এই বিশাল গ্রন্থ বা তার অনুবাদ আগাগােড়া পড়া সাধারণ লােকের পক্ষে কষ্টসাধ্য। যারা অনুসন্ধিৎসু তাঁদের সৃষ্টিতে মহা মহাভারতই পুরাবৃত্ত ঐতিহ্য ও প্রাচীন সংস্কৃতির অমূল্য ভাণ্ডার, এর কোনও অংশই উপেক্ষণীয় নয়। কিন্তু সাধারণ পাঠক মহাভারত-এর আখ্যানভাগই প্রকাশিত সভতে চান, আনুষঙ্গিক বহু সন্দর্ভ তাঁদের পক্ষে নীরস ও বাধাস্বরূপ। এই পুস্তক ব্যাসকৃত মহাভারত-এর সারাংশের অনুবাদ। এতে মূল গ্রন্থের সমগ্র আখ্যান এবং প্রায় সমস্ত উপাখ্যান আছে, কেবল সাধারণ পাঠকের যা মনােরঞ্জক নয় সেইসকল অংশ সংক্ষেপে দেওয়া হয়েছে, যেমন বিস্তারিত বংশতালিকা, যুদ্ধবিবরণের বহুল্য, রাজনীতি ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন বিষয়ক প্রসঙ্গ, দেবতাদের স্তুতি, এবং পুনরুক্ত বিষয়। হলবিশেষে নিতান্ত নীরস অংশ পরিত্যক্ত হয়েছে। এই সারানুবাদের উদ্দেশ্য মূল রচনার ধারা ও বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব বজায় রেখে সমগ্র মহাভারত-কে উপন্যাসের ন্যায় সুখপাঠ্য করা। মহরত-কে সংহিতা অর্থাৎ সংগ্রহগ্রন্থ এবং পঞ্চম বেদ স্বরূপ ধর্মগ্রন্থ বলা হয়। যেসকল খণ্ড খণ্ড আখ্যান ও ঐতিহ্য পুরাকালে প্রচলিত ছিল তা-ই সংগ্রহ করে মহ ভারত সংকলিত হয়েছে। এতে ভগবদ্গীতা প্রভৃতি যেসকল দার্শনিক সন্দর্ভ আছে তা অধ্য বিদ্যার অধ্যয়নের বিষয়। প্রত্নান্বেষীর কাছে মহাভারত অতি প্রাচীন মজ ও নতিবিষয়ক তথ্যের অনন্ত ভাণ্ডার। ভূগােল জীবতত্ত্ব পরলােক প্রভৃতি সম্বন্ধে ২১ = বরণ ক ছিল তা-ও এই গ্রন্থ থেকে জানা যায়। প্রচুর কাব্যরস থাকলেও মহরত-কে মহাকাব্য বলা হয় না, ইতিহাস নামেই এই গ্রন্থ প্রসিদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন- ইহা কোনও ব্যক্তিবিশেষের রচিত ইতিহাস নহে, ইহা একটি জাতির স্বরচিত স্বাভাবিক ইতিহাস।মহাভারত-এ সত্য ঘটনার বিবরণ কতটা আছে, কুরু-পাণ্ডব-যুদ্ধ মূলত এক-পঞ্চল-যুদ্ধ কি না, পাণ্ডু albino ছিলেন কি না, কুন্তীর বহুদেব-ভজনা এবং একই কন্যার সহিত পঞ্চ পাণ্ডব ভ্রাতার বিবাহ কোনও বহুভর্তক (polyandrous) জাতির সূচনা করে কি না, যুধিষ্ঠিরাদির পিতামহ কৃষ্ণদ্বৈপায়নই আদিম মহাভারত-এর রচয়িতা

রাজশেখর বসু

রাজশেখর বসু রাজশেখর বসু ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই মার্চ অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পূরব বর্ধমান জেলার বামুনপাড়া গ্রামে তাঁর মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার বীরনগর (উলা) গ্রামে।তাঁর পিতা দার্শনিক পণ্ডিত চন্দ্রশেখর বসু ছিলেন দ্বারভাঙ্গা রাজ-এস্টেটের ম্যানেজার। রাজশেখর বসু ছিলেন চন্দ্রশেখর ও লক্ষ্মীমণি দেবীর ছয় সন্তানের (শশীশেখর, গিরিন্দ্রশেখর প্রমুখ) মধ্যে দ্বিতীয়। দ্বারভাঙ্গায় তিনি শৈশবকাল অতিবহিত করেন ও বাংলা ভাষার তুলনায় হিন্দী ভাষায় পারদর্শীতা অর্জন করেন। তিনি ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দে দ্বারভাঙ্গা রাজস্কুল থেকে এন্ট্রাস, ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে পাটনা কলেজ থেকে এফ.এ পাশ করেন। ফার্স্ট আর্টস পাস করার পর শ্যামাচরণ দে'র পৌত্রী মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতা প্রেসিডেন্সী কলেজ থেকে রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞানে অনার্সসহ বি.এ পাশ করেন। তখনও এম.এস-সি কোর্স চালু না হওয়ায় ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দে রসায়নে এম.এ পরীক্ষা দেন এবং প্রথম হন।

Title

মহাভারত (বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র)

Author

রাজশেখর বসু

Publisher

Bishwo Shahitto Kendro

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Mythology
  • কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাসের মহাভারত প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যের বৃহত্তম গ্রন্থ এবং জগবিখ্যাত গ্রন্থসমূহের অন্যতম। প্রচুর আগ্রহ থাকলেও এই বিশাল গ্রন্থ বা তার অনুবাদ আগাগােড়া পড়া সাধারণ লােকের পক্ষে কষ্টসাধ্য। যারা অনুসন্ধিৎসু তাঁদের সৃষ্টিতে মহা মহাভারতই পুরাবৃত্ত ঐতিহ্য ও প্রাচীন সংস্কৃতির অমূল্য ভাণ্ডার, এর কোনও অংশই উপেক্ষণীয় নয়। কিন্তু সাধারণ পাঠক মহাভারত-এর আখ্যানভাগই প্রকাশিত সভতে চান, আনুষঙ্গিক বহু সন্দর্ভ তাঁদের পক্ষে নীরস ও বাধাস্বরূপ। এই পুস্তক ব্যাসকৃত মহাভারত-এর সারাংশের অনুবাদ। এতে মূল গ্রন্থের সমগ্র আখ্যান এবং প্রায় সমস্ত উপাখ্যান আছে, কেবল সাধারণ পাঠকের যা মনােরঞ্জক নয় সেইসকল অংশ সংক্ষেপে দেওয়া হয়েছে, যেমন বিস্তারিত বংশতালিকা, যুদ্ধবিবরণের বহুল্য, রাজনীতি ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন বিষয়ক প্রসঙ্গ, দেবতাদের স্তুতি, এবং পুনরুক্ত বিষয়। হলবিশেষে নিতান্ত নীরস অংশ পরিত্যক্ত হয়েছে। এই সারানুবাদের উদ্দেশ্য মূল রচনার ধারা ও বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব বজায় রেখে সমগ্র মহাভারত-কে উপন্যাসের ন্যায় সুখপাঠ্য করা। মহরত-কে সংহিতা অর্থাৎ সংগ্রহগ্রন্থ এবং পঞ্চম বেদ স্বরূপ ধর্মগ্রন্থ বলা হয়। যেসকল খণ্ড খণ্ড আখ্যান ও ঐতিহ্য পুরাকালে প্রচলিত ছিল তা-ই সংগ্রহ করে মহ ভারত সংকলিত হয়েছে। এতে ভগবদ্গীতা প্রভৃতি যেসকল দার্শনিক সন্দর্ভ আছে তা অধ্য বিদ্যার অধ্যয়নের বিষয়। প্রত্নান্বেষীর কাছে মহাভারত অতি প্রাচীন মজ ও নতিবিষয়ক তথ্যের অনন্ত ভাণ্ডার। ভূগােল জীবতত্ত্ব পরলােক প্রভৃতি সম্বন্ধে ২১ = বরণ ক ছিল তা-ও এই গ্রন্থ থেকে জানা যায়। প্রচুর কাব্যরস থাকলেও মহরত-কে মহাকাব্য বলা হয় না, ইতিহাস নামেই এই গ্রন্থ প্রসিদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন- ইহা কোনও ব্যক্তিবিশেষের রচিত ইতিহাস নহে, ইহা একটি জাতির স্বরচিত স্বাভাবিক ইতিহাস।মহাভারত-এ সত্য ঘটনার বিবরণ কতটা আছে, কুরু-পাণ্ডব-যুদ্ধ মূলত এক-পঞ্চল-যুদ্ধ কি না, পাণ্ডু albino ছিলেন কি না, কুন্তীর বহুদেব-ভজনা এবং একই কন্যার সহিত পঞ্চ পাণ্ডব ভ্রাতার বিবাহ কোনও বহুভর্তক (polyandrous) জাতির সূচনা করে কি না, যুধিষ্ঠিরাদির পিতামহ কৃষ্ণদ্বৈপায়নই আদিম মহাভারত-এর রচয়িতা
    No Specifications