Skip to Content
আমাদের শাদা বাড়ি

Price:

112.00 ৳


আমাদের রেডিও যোদ্ধা
আমাদের রেডিও যোদ্ধা
200.00 ৳
250.00 ৳ (20% OFF)
আমাদের সবার নারীবাদী হওয়া উচিত এবং একটি নারীবাদী ঘোষণাপত্র
আমাদের সবার নারীবাদী হওয়া উচিত এবং একটি নারীবাদী ঘোষণাপত্র
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)

আমাদের শাদা বাড়ি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/31899/image_1920?unique=e536570

112.00 ৳ 112.0 BDT 140.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ইংল্যান্ডে বসবাসরত মইনুদ্দিনের পুরনো ঢাকার বাড়িতে অনেক দিন ধরে বসবাস করছে রঞ্জুর পরিবার।[২] তাদের মাঝে এই বাড়ি নিয়ে যেমন হীনম্মন্যতা রয়েছে ঠিক এরকম সুন্দর বাড়িতে থাকতে পেরে তারা গর্বিত। বাড়ির উন্নয়নের নাম করে রঞ্জুর বাবা মাঝে মাঝে মইনুদ্দিনের থেকে টাকা নেয় কিন্তু কাজে লাগায় তার নিজের ব্যবসায়। তবুও ব্যবসার কোনো উন্নতি ঘটে না। একবার মইনুদ্দিন দেশে আসবে বলে ঠিক করে। রঞ্জুর বাবার মানসিক চাপে ভুগতে থাকে। একসময় মইনুদ্দিনের মৃত্যুর খবর আসে। মৃত্যুর আসে সে বাড়িটি রঞ্জুর মা’র নামে লিখে দিতে চেয়েছিল। বাবার ইচ্ছে অনুযায়ী মইনুদ্দিনের মেয়ে রঞ্জুর মা’র নামে বাড়ি লিখে দেয়। বাড়ির মালিকানা পাওয়ার পড়ে রঞ্জুদের বাড়ির পরিবেশ পাল্টে যায়। রঞ্জুর মেজ ভাই ইস্তিয়াক বাড়ি ডেভেলপারদের দিতে চায়। অন্যদিকে রঞ্জুর বাবা মাঝে মাঝে তার মৃত বন্ধুকে দেখতে পায়। একপর্যায়ে বাড়ি রঞ্জুর মায়ের নামে লিখে দেয়া নিয়ে বিভিন্ন কথা হয়। একদিন বিকেলে বাড়িতে ২ জন উকিল আসে। তাদের একজন হাতে স্ট্যাম্প পেপার নিয়ে আসে। রঞ্জুর মা তাদের নিয়ে ভেতরে চলে যান।

হুমায়ুন আহমেদ

হুমায়ুন আহমেদ বাংলা সাহিত্যের এক কিংবদন্তী হুমায়ূন আহমেদ। বিংশ শতাব্দীর বাঙালি লেখকদের মধ্যে তিনি অন্যতম স্থান দখল করে আছেন। একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার ও নাট্যকার এ মানুষটিকে বলা হয় বাংলা সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবেও তিনি বেশ সমাদৃত। বাদ যায়নি গীতিকার কিংবা চিত্রশিল্পীর পরিচয়ও। সৃজনশীলতার প্রতিটি শাখায় তাঁর সমান বিচরণ ছিল। অর্জন করেছেন সর্বোচ্চ সফলতা এবং তুমুল জনপ্রিয়তা। স্বাধীনতা পরবর্তী বাঙালি জাতিকে হুমায়ুন আহমেদ উপহার দিয়েছেন তাঁর অসামান্য বই, নাটক এবং চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রের বদৌলতে মানুষকে করেছেন হলমুখী, তৈরি করে গেছেন বিশাল পাঠকশ্রেণীও। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘আগুনের পরশমনি’ দেখতে দর্শকের ঢল নামে। এছাড়া শ্যামল ছায়া, শ্রাবণ মেঘের দিন, দুই দুয়ারী, চন্দ্রকথা, ঘেটুপুত্র কমলা প্রভৃতি চলচ্চিত্র সুধীজনের প্রশংসা পেয়েছে। অনন্য কীর্তি হিসেবে আছে তাঁর নাটকগুলো। এইসব দিনরাত্র, বহুব্রীহি, আজ রবিবার, কোথাও কেউ নেই, অয়োময়ো আজও নিন্দিত দর্শকমনে। হিমু, মিসির আলি, শুভ্রর মতো চরিত্রের জনক তিনি। রচনা করেছেন নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, জোছনা ও জননীর গল্পের মতো সব মাস্টারপিস। শিশুতোষ গ্রন্থ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক রচনা, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী মিলিয়ে হুমায়ূন আহমেদ এর বই সমূহ এর পাঠক সারাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে। হুমায়ূন আহমেদ এর বই সমগ্র পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিতও হয়েছে। সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অর্জন করেছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৮১), একুশে পদক (১৯৯৪), হুমায়ুন কাদির স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯০), লেখক শিবির পুরস্কার (১৯৭৩), মাইকেল মধুসূধন দত্ত পুরস্কার (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩ ও ১৯৯৪), বাচসাস পুরস্কার (১৯৮৮), শিশু একাডেমি পুরস্কার, জয়নুল আবেদীন স্বর্ণপদকসহ নানা সম্মাননা। হুমায়ূন আহমেদ এর বই, চলচ্চিত্র এবং অন্যান্য রচনা দেশের বাইরেও মূল্যায়িত হয়েছে৷ ১৯৪৮ সালের ১৩ই নভেম্বর, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে, নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় কুতুবপুরে পীরবংশে জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ূন আহমেদ। কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনের বেলভ্যু হাসপাতালে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন। গাজীপুরে তাঁর প্রিয় নুহাশ-পল্লীতে তাঁকে সমাহিত করা হয়

Title

আমাদের শাদা বাড়ি

Author

হুমায়ুন আহমেদ

Publisher

Somoy Prokashon

Number of Pages

48

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    OCT 2022

    ইংল্যান্ডে বসবাসরত মইনুদ্দিনের পুরনো ঢাকার বাড়িতে অনেক দিন ধরে বসবাস করছে রঞ্জুর পরিবার।[২] তাদের মাঝে এই বাড়ি নিয়ে যেমন হীনম্মন্যতা রয়েছে ঠিক এরকম সুন্দর বাড়িতে থাকতে পেরে তারা গর্বিত। বাড়ির উন্নয়নের নাম করে রঞ্জুর বাবা মাঝে মাঝে মইনুদ্দিনের থেকে টাকা নেয় কিন্তু কাজে লাগায় তার নিজের ব্যবসায়। তবুও ব্যবসার কোনো উন্নতি ঘটে না। একবার মইনুদ্দিন দেশে আসবে বলে ঠিক করে। রঞ্জুর বাবার মানসিক চাপে ভুগতে থাকে। একসময় মইনুদ্দিনের মৃত্যুর খবর আসে। মৃত্যুর আসে সে বাড়িটি রঞ্জুর মা’র নামে লিখে দিতে চেয়েছিল। বাবার ইচ্ছে অনুযায়ী মইনুদ্দিনের মেয়ে রঞ্জুর মা’র নামে বাড়ি লিখে দেয়। বাড়ির মালিকানা পাওয়ার পড়ে রঞ্জুদের বাড়ির পরিবেশ পাল্টে যায়। রঞ্জুর মেজ ভাই ইস্তিয়াক বাড়ি ডেভেলপারদের দিতে চায়। অন্যদিকে রঞ্জুর বাবা মাঝে মাঝে তার মৃত বন্ধুকে দেখতে পায়। একপর্যায়ে বাড়ি রঞ্জুর মায়ের নামে লিখে দেয়া নিয়ে বিভিন্ন কথা হয়। একদিন বিকেলে বাড়িতে ২ জন উকিল আসে। তাদের একজন হাতে স্ট্যাম্প পেপার নিয়ে আসে। রঞ্জুর মা তাদের নিয়ে ভেতরে চলে যান।
    No Specifications