Skip to Content
নাই বা হলো পারে যাওয়া : অখণ্ড

Price:

800.00 ৳


জয়ন্তী মৌচাক
জয়ন্তী মৌচাক
500.00 ৳
500.00 ৳
Selected Poems (Joy Goswami)
Selected Poems (Joy Goswami)
700.00 ৳
700.00 ৳

নাই বা হলো পারে যাওয়া : অখণ্ড

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/13703/image_1920?unique=38b16df

800.00 ৳ 800.0 BDT 800.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

সর্বজনশ্রদ্ধেয় মানুষ, দেশ ও সমাজের সঙ্কট সন্ধিক্ষণে মানবিক ও নৈতিক ভূমিকা গ্রহণে অকুতােভয়, বাংলার সাহিত্য ও শিল্পচেতনায় আন্তর্জাতিক মাত্রা যােগাতে নিরলসভাবে কর্মশীল, বহু গুণে গুণান্বিত মধুর ব্যক্তিত্ব জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী বড় পরিসরে জীবনকে দেখেছেন, জীবনের সঙ্গে নানা মাত্রায় ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার অভিজ্ঞতা ধারণ করেছেন। তাঁর জীবনকথা বাংলার পরিবর্তনশীল সমাজবাস্তব এবং মনন ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার শক্তিময়তার পরিচয় প্রদান করে। একই সঙ্গে তা অন্তরঙ্গ ব্যক্তিজীবন ও বহু পরিচিতজনের ঘনিষ্ঠ প্রতিকৃতি আমাদের সামনে মেলে ধরে। ১৯৯২ সালে কৈশাের ও প্রথম যৌবনের দিনগুলাের বর্ণনা দিয়ে তাঁর আত্মকথার প্রকাশনা শুরু হয়। এরপর খণ্ড খণ্ডভাবে প্রকাশ পেতে থাকে নাই বা হলাে পারে যাওয়ার অপরাপর পর্ব। ২০০৬ সালে ষষ্ঠ পর্ব প্রকাশের মধ্য দিয়ে সুদীর্ঘ স্মৃতিভাষ্যের ইতি টানতে চেয়েছিলেন লেখক । বিচ্ছিন্ন সেই পর্বগুলাে একত্র করে প্রকাশিত হয়েছিল স্মৃতিভাষ্যের অখণ্ড সংস্করণ। আনন্দের কথা তারপরও একইরকমভাবে সক্রিয় থাকে তার জীবনসাধনা এবং আত্মজীবনীর আরাে এক পর্ব তিনি রচনা করেন, ‘বেলাশেষের কথকতা' নামে যা প্রকাশ পায় ২০০৮ সালে । তারপরে, ২০১১ সালের ১৩ ডিসেম্বর প্রয়াণের পূর্ব পর্যন্ত, সক্রিয় ছিলেন কবীর চৌধুরী এবং তার কাগজপত্রের মধ্যে পাওয়া গেছে আত্মকথার আরাে এক পর্ব এবং তৎপরবর্তী পর্বের সূচনাংশ । প্রকাশিত- অপ্রকাশিত সকল পর্ব একত্র করে এখন নিবেদিত হলাে নাই বা হলাে পারে যাওয়ার অখণ্ড ও পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ। লেখক আজ নেই কিন্তু তার হয়ে যুগের পর যুগ কথা। বলবে এই বই।

Kabir Chowdhury

কবীর চৌধুরী (জন্ম ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৩, মৃত্যু ১৩ ডিসেম্বর, ২০১১) বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক। তিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক দেশের জাতীয় অধ্যাপক নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি অধ্যাপক কবীর চৌধুরী নামে সমধিক পরিচিত; তার ডাকনাম মাণিক। কবীর চৌধুরীর ছোট ভাই শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী। তিনি জীবন, শিল্প, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি নানা বিষয় নিয়ে লিখতেন।সরকারি চাকুরি দিয়ে কবীর চৌধুরী কর্মজীবন শুরু করেন। স্বেচ্ছায় সরকারী চাকুরী থেকে অবসর নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজির অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন৷ ১৯৯৮ সালে তিনি জাতীয় অধ্যাপক পদ লাভ করেন। এছাড়াও তিনি বাংলা একাডেমীর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে "কালচার স্টাডিজ" কোর্সে গ্রাজ্যুয়েট স্তরে শিক্ষা দান করেছেন৷চাকরি ও অধ্যাপনা করে তার কর্মজীবন সমাপ্ত্ হয়। শিশু সাহিত্যে অবদানের জন্য তার অর্থায়নে কবীর চৌধুরী শিশু সাহিত্য পুরস্কার নামে বাংলা একাডেমি একটি পুরস্কার প্রদান করে

Title

নাই বা হলো পারে যাওয়া : অখণ্ড

Author

Kabir Chowdhury

Publisher

Shahitya Prakash

Number of Pages

653

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Memoir
  • First Published

    FEB 2013

    সর্বজনশ্রদ্ধেয় মানুষ, দেশ ও সমাজের সঙ্কট সন্ধিক্ষণে মানবিক ও নৈতিক ভূমিকা গ্রহণে অকুতােভয়, বাংলার সাহিত্য ও শিল্পচেতনায় আন্তর্জাতিক মাত্রা যােগাতে নিরলসভাবে কর্মশীল, বহু গুণে গুণান্বিত মধুর ব্যক্তিত্ব জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী বড় পরিসরে জীবনকে দেখেছেন, জীবনের সঙ্গে নানা মাত্রায় ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার অভিজ্ঞতা ধারণ করেছেন। তাঁর জীবনকথা বাংলার পরিবর্তনশীল সমাজবাস্তব এবং মনন ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার শক্তিময়তার পরিচয় প্রদান করে। একই সঙ্গে তা অন্তরঙ্গ ব্যক্তিজীবন ও বহু পরিচিতজনের ঘনিষ্ঠ প্রতিকৃতি আমাদের সামনে মেলে ধরে। ১৯৯২ সালে কৈশাের ও প্রথম যৌবনের দিনগুলাের বর্ণনা দিয়ে তাঁর আত্মকথার প্রকাশনা শুরু হয়। এরপর খণ্ড খণ্ডভাবে প্রকাশ পেতে থাকে নাই বা হলাে পারে যাওয়ার অপরাপর পর্ব। ২০০৬ সালে ষষ্ঠ পর্ব প্রকাশের মধ্য দিয়ে সুদীর্ঘ স্মৃতিভাষ্যের ইতি টানতে চেয়েছিলেন লেখক । বিচ্ছিন্ন সেই পর্বগুলাে একত্র করে প্রকাশিত হয়েছিল স্মৃতিভাষ্যের অখণ্ড সংস্করণ। আনন্দের কথা তারপরও একইরকমভাবে সক্রিয় থাকে তার জীবনসাধনা এবং আত্মজীবনীর আরাে এক পর্ব তিনি রচনা করেন, ‘বেলাশেষের কথকতা' নামে যা প্রকাশ পায় ২০০৮ সালে । তারপরে, ২০১১ সালের ১৩ ডিসেম্বর প্রয়াণের পূর্ব পর্যন্ত, সক্রিয় ছিলেন কবীর চৌধুরী এবং তার কাগজপত্রের মধ্যে পাওয়া গেছে আত্মকথার আরাে এক পর্ব এবং তৎপরবর্তী পর্বের সূচনাংশ । প্রকাশিত- অপ্রকাশিত সকল পর্ব একত্র করে এখন নিবেদিত হলাে নাই বা হলাে পারে যাওয়ার অখণ্ড ও পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ। লেখক আজ নেই কিন্তু তার হয়ে যুগের পর যুগ কথা। বলবে এই বই।
    No Specifications