Skip to Content
জাভা থ্রেড প্রোগ্রমিং

Price:

320.00 ৳


জাপানের রূপকথা ও লোককথা
জাপানের রূপকথা ও লোককথা
208.00 ৳
260.00 ৳ (20% OFF)
জারজ!
জারজ!
208.00 ৳
260.00 ৳ (20% OFF)

জাভা থ্রেড প্রোগ্রমিং

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/24099/image_1920?unique=479c0a1

320.00 ৳ 320.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

থ্রেডিং কী। আধুনিক কম্পিউটারগুলােতে একই সঙ্গে একাধিক প্রােগ্রাম চলে। যেমন, এই মুহূর্তে আমি যে কম্পিউটার ব্যবহার করে লিখছি, এতে অনেকগুলাে প্রােগ্রাম চলছে। লেখার জন্য আমি যে ওয়ার্ড প্রসেসরটি ব্যবহার করছি, এটি একটি প্রােগ্রাম। এ ছাড়াও এতে ওয়েব ব্রাউজার, মেসেঞ্জার, আইডিই (IDE), ডেটাবেইজ ইত্যাদি প্রােগ্রাম চলছে। এখন আমি যদি গান শুনতে শুনতে লিখতে চাই, তাহলে একটি অডিও প্লেয়ারে গান ছেড়ে দিতে পারি। তবে শুরুর দিকের কম্পিউটারগুলােতে একই সঙ্গে একাধিক প্রােগ্রাম চালানাে সম্ভব হতাে না। এগুলােতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটিমাত্র প্রােগ্রাম চালানাে যেত। একটি প্রােগ্রামের কাজ শেষ হলেই একমাত্র আরেকটি প্রােগ্রাম চালু করা ত্রা সম্ভব হতাে। কম্পিউটারের মতাে এত মূল্যবান ও শক্তিশালী যন্ত্রে কেবল একটি প্রােগ্রাম ১ লালে, আসলে তার ক্ষমতার খুব অল্পই ব্যবহার করা হয়। এই সমস্যা দূর করতে অপারেটিং সিস্টেমের আবির্ভাব হয়। অপারেটিং সিস্টেম নিজে একাধিক প্রােগ্রাম মিলে তৈরি। আবার এর মাধ্যমে আমরা আরাে অনেক প্রােগ্রাম চালাতে পারি। অপারেটিং সিস্টেম প্রত্যেকটি প্রােগ্রামের জন্য আলাদা আলাদা প্রসেস তৈরি করে। তাহলে ওয়ার্ড প্রসেসরের জন্য একটি প্রসেস, ইমেইল ক্লায়েন্টের জন্য একটি প্রসেস, মেসেঞ্জার বা অডিও প্লেয়ায়ের জন্য একটি প্রসেস থাকে। প্রসেস কী জিনিস, তা আমরা একটু পরেই জানব। আমরা কম্পিউটারে যে প্রােগ্রামগুলাে চালাই সেগুলাে চালানাের দায়িত্ব নেয় সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বা সংক্ষেপে সিপিইউ (CPU)। একটি প্রােগ্রাম চালাতে হলে অনেকগুলাে জিনিসের প্রয়ােজন হয়, যেমন- প্রােগ্রামের কোড, প্রােগ্রাম চলাকালীন কার্যকলাপ (activity), যাকে প্রোগ্রাম কন্টার বলা হয়, প্রসেস স্ট্যাক যেখানে অস্থায়ী ডেটা (বিভিন্ন ফাংশনের প্যারামিটার, লােকাল ভরিয়েবল ইত্যাদি) রাখা হয়, ডেটা সেকশন যেখানে বিভিন্নরকম গ্লোবাল ভ্যারিয়েবল থাকে ইত্যাদি। এ ছাড়াও একটি প্রসেসে হিপ (heap) যুক্ত থাকে যেখানে প্রােগ্রাম চলাকালীন যে মেমােরির প্রয়ােজন হয় তা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই জিনিসগুলােকে বলা হয় এক্সিকিউশন এনভায়রনমেন্ট (execution environment)। এই এক্সিকিউশন এনভায়রনমেন্টকে আমরা প্রসেস বলতে পারি। প্রত্যেকটি প্রসেসের একটি করে ইউনিক আইডি (unique id) থাকে। এ ই ও প্রত্যেকটি প্রসেসের স্ট্যাক, মেমােরি ইত্যাদি আলাদাভাবে বরাদ্দ থাকে এবং একটি প্রসেস অন্য প্রসেসের সঙ্গে এগুলাে ভাগাভাগি করে না।

এ এন এম বজলুর রহমান

এ এন এম বজলুর রহমান লেখালেখির শুরুটা কবিতা দিয়ে, সেই ছােট্টবেলায়। একটা সময় কবিতার খাতাটি হারিয়ে প্রােগ্রামিংয়ের এডিটরটাই হয়ে যায় লেখালেখির নতুন ক্যানভাস। ছাত্রাবস্থা থেকে প্রােগ্রামিং-ই ছিল তার ধ্যান-জ্ঞান। প্রােগ্রামিংয়ের জন্যে পছন্দের ভাষা হলাে জাভা।। জাভার প্রতি ভালােবাসা থেকেই জাভা ইউজার গ্রুপ বাংলাদেশ, (http://www.jugbd.org/) প্রতিষ্ঠা করেছেন। মাতৃভাষায় প্রােগ্রামিং শেখার আনন্দ দিতেই প্রিয় প্রােগ্রামিং ভাষা জাভা নিয়ে লিখে চলেছেন একের ব্র এক বই। তাঁর প্রথম বই “জাভা প্রােগ্রামিং” নব্য শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। “জাভা হ্রত প্রােগ্রামিং”, “অ্যাডভান্সড জাভা প্রােগ্রামিং”-এর পর এবার তাঁর নতুন বই “জাভা ওয়েব ✉ গ্রামিং”।

Title

জাভা থ্রেড প্রোগ্রমিং

Author

এ এন এম বজলুর রহমান

Publisher

Dimik Prokashoni

Number of Pages

200

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Programming
  • First Published

    FEB 2018

    থ্রেডিং কী। আধুনিক কম্পিউটারগুলােতে একই সঙ্গে একাধিক প্রােগ্রাম চলে। যেমন, এই মুহূর্তে আমি যে কম্পিউটার ব্যবহার করে লিখছি, এতে অনেকগুলাে প্রােগ্রাম চলছে। লেখার জন্য আমি যে ওয়ার্ড প্রসেসরটি ব্যবহার করছি, এটি একটি প্রােগ্রাম। এ ছাড়াও এতে ওয়েব ব্রাউজার, মেসেঞ্জার, আইডিই (IDE), ডেটাবেইজ ইত্যাদি প্রােগ্রাম চলছে। এখন আমি যদি গান শুনতে শুনতে লিখতে চাই, তাহলে একটি অডিও প্লেয়ারে গান ছেড়ে দিতে পারি। তবে শুরুর দিকের কম্পিউটারগুলােতে একই সঙ্গে একাধিক প্রােগ্রাম চালানাে সম্ভব হতাে না। এগুলােতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটিমাত্র প্রােগ্রাম চালানাে যেত। একটি প্রােগ্রামের কাজ শেষ হলেই একমাত্র আরেকটি প্রােগ্রাম চালু করা ত্রা সম্ভব হতাে। কম্পিউটারের মতাে এত মূল্যবান ও শক্তিশালী যন্ত্রে কেবল একটি প্রােগ্রাম ১ লালে, আসলে তার ক্ষমতার খুব অল্পই ব্যবহার করা হয়। এই সমস্যা দূর করতে অপারেটিং সিস্টেমের আবির্ভাব হয়। অপারেটিং সিস্টেম নিজে একাধিক প্রােগ্রাম মিলে তৈরি। আবার এর মাধ্যমে আমরা আরাে অনেক প্রােগ্রাম চালাতে পারি। অপারেটিং সিস্টেম প্রত্যেকটি প্রােগ্রামের জন্য আলাদা আলাদা প্রসেস তৈরি করে। তাহলে ওয়ার্ড প্রসেসরের জন্য একটি প্রসেস, ইমেইল ক্লায়েন্টের জন্য একটি প্রসেস, মেসেঞ্জার বা অডিও প্লেয়ায়ের জন্য একটি প্রসেস থাকে। প্রসেস কী জিনিস, তা আমরা একটু পরেই জানব। আমরা কম্পিউটারে যে প্রােগ্রামগুলাে চালাই সেগুলাে চালানাের দায়িত্ব নেয় সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বা সংক্ষেপে সিপিইউ (CPU)। একটি প্রােগ্রাম চালাতে হলে অনেকগুলাে জিনিসের প্রয়ােজন হয়, যেমন- প্রােগ্রামের কোড, প্রােগ্রাম চলাকালীন কার্যকলাপ (activity), যাকে প্রোগ্রাম কন্টার বলা হয়, প্রসেস স্ট্যাক যেখানে অস্থায়ী ডেটা (বিভিন্ন ফাংশনের প্যারামিটার, লােকাল ভরিয়েবল ইত্যাদি) রাখা হয়, ডেটা সেকশন যেখানে বিভিন্নরকম গ্লোবাল ভ্যারিয়েবল থাকে ইত্যাদি। এ ছাড়াও একটি প্রসেসে হিপ (heap) যুক্ত থাকে যেখানে প্রােগ্রাম চলাকালীন যে মেমােরির প্রয়ােজন হয় তা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই জিনিসগুলােকে বলা হয় এক্সিকিউশন এনভায়রনমেন্ট (execution environment)। এই এক্সিকিউশন এনভায়রনমেন্টকে আমরা প্রসেস বলতে পারি। প্রত্যেকটি প্রসেসের একটি করে ইউনিক আইডি (unique id) থাকে। এ ই ও প্রত্যেকটি প্রসেসের স্ট্যাক, মেমােরি ইত্যাদি আলাদাভাবে বরাদ্দ থাকে এবং একটি প্রসেস অন্য প্রসেসের সঙ্গে এগুলাে ভাগাভাগি করে না।
    No Specifications