Skip to Content
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (কালিকলম)

Price:

450.00 ৳


মিনি বিশ্বকোষ পাখি
মিনি বিশ্বকোষ পাখি
750.00 ৳
750.00 ৳
Rowley Jeffersons Awesome Friendly Adventure (PB)
Rowley Jeffersons Awesome Friendly Adventure (PB)
700.00 ৳
700.00 ৳

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (কালিকলম)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/16453/image_1920?unique=a436325

450.00 ৳ 450.0 BDT 450.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বাঙালি জাতির মহানায়ক, কিংবদন্তি মহান নেতা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি তদানীন্তন ভারতীয় উপমহাদেশের বঙ্গ প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ফরিদপুর জেলার গােপালগঞ্জ মহকুমার পাটগাতি ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সচেতনভাবে লক্ষ করছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার শুরু থেকেই বাঙালি জাতি নানাভাবে উপেক্ষিত, অবহেলিত, শােষিত ও বঞ্চিত হয়ে আসছিল। ব্রিটিশ শাসনের অবসানের পর ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখছিল। কিন্তু পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর বাঙালির সে স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হতে শুরু করে। তারা নতুন করে নিজ দেশেই পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পড়ে। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলেও এ জাতি পুনরায় আরেক হায়েনার কবলে পড়ে নির্যাতন, নিপীড়ন, শােষণ ও বঞ্চনার শিকারে পরিণত হয়। এ সময় বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের পটভূমি রচিত হয়। আর এ আন্দোলনে নেতৃত্বে আসেন বাঙালি জাতির মহানায়ক, স্বপ্নদ্রষ্টা, মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালি জাতির এ মহানায়কের ১৯৩৯ সালে মিশনারি স্কুলে পড়ার সময় থেকেই রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিল। সে বছর স্কুল পরিদর্শনে এসেছিলেন তদানীন্তন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং পরবর্তীকালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী। সে সময় ছাত্রনেতা শেখ মুজিব স্কুলের ছাদ সংস্কারের দাবির উপর ভিত্তি করে একটি দল নিয়ে সােহরাওয়ার্দীর কাছে যান, যার নেতৃত্ব তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। এ সময় তিনি হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দীর নজরে পড়েন। তিনি ১৯৪০ সালে নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যােগ দেন। ১৯৪২ সালে এন্ট্রান্স পাশ করার পর কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান নাম মওলানা আজাদ কলেজ) আইন পড়ার জন্য ভর্তি হন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এই কলেজটি তখন বেশ নামকরা ছিল। এই কলেজ থেকে বঙ্গবন্ধু সক্রিয়ভাবে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৪৩ সালে তিনি বেঙ্গল মুসলিম লীগে যােগ দেন এবং অগ্রণী কাশ্মিরী বংশােদ্ভুত বাঙালি মুসলিম নেতা হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দীর সান্নিধ্যে আসেন। এখানে তার ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য বিষয় ছিল একটি পৃথক মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন। তিনি ১৯৪৩ সনে বঙ্গীয় মুসলিম লীগের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। এভাবেই শুরু হয় বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের জীবন্ত কিংবদন্তি মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিস্তৃত রাজনৈতিক জীবন।।

ড. বিনয় কুমার চক্রবর্তী

কৃষিবিদ ড. বিনয়কুমার চক্রবর্তী ১৫৫৯ সালে নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া থানার এক সম্ভ্রান্ত হিন্দুব্রাহ্মন পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিএসসি ফিশারিশ অনার্স (সম্মান), সােয়ানজী বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম এস সি ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে ২০০৪ সালে বাংলাদেশের বিলুপ্ত প্রজাতির মাছের ওপর গবেষনা সম্পন্ন করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে ডক্টর অব ফিলােসফি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে মৎস্য অধিদপ্তরে চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা হিসেবে। যােগদান করেন। তারপর চাকুরীর সুবাদে বাংলাদেশের বিভিন্ন উপজেলা ও জেলায় চাকুরী করেন। তিনি মৎস্যভবন, মৎস্য অধিদপ্তরে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে মৎস্য ডিপ্লোমা কোর্স বাস্তবায়ন প্রকল্প, ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স এন্ড লাইভলিহােড প্রকল্প এবং বাংলাদেশের নির্বাচিত এলাকায় কুচিয়া ও কাঁকড়া চাষ এবং গবেষণা প্রকল্প সাফল্যের সাথে সমাপ্ত করেন। বর্তমানে অবসর জীবন যাপনকালে ও গবেষনা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। গবেষণা কার্যক্রম ও চাকুরীর সুবাদে যুক্তরাজ্য, জার্মানী, বেলজিয়াম, লুক্সেমবাগ, ফ্রান্স, ইটালী, ভারত, ভূটান, নেপাল, ওমান, ফিলিফাইন, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বােডিয়া, সিংগাপুর সফর করেছেন। তিনি গবেষনা কার্যকর্মে অসাধারন অবদানের জন্য ভারতের Asian Biological Research Foundation, Glocal Environment And Social Association, Bidhan Chandra KrishiBiswabidzaloya, Calcutta University CC Fellowship Award 97 Fish Biology on the behalf of International academy of Science and Research থেকে Scientist of the Year ২০১৮ অন্যতম Award অর্জন করেন। তার ৫৬টি গবেষণা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে এবং গবেষণা ও অন্যান্য বিষয়ে ১৩টি বই দেশে বিদেশে প্রকাশিত হয়। তার ছােটগল্পের একমাত্র ‘দুরে। কোথাও' বইটি সাহিত্য অনুরাগীদের দৃষ্টি আকর্ষন করে। এছাড়া তার অনেক বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধ বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত হয়।

Title

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (কালিকলম)

Author

ড. বিনয় কুমার চক্রবর্তী

Publisher

Kalikolom Prokashona

Number of Pages

235

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Bangabandhu
  • Biography
  • First Published

    FEB 2021

    বাঙালি জাতির মহানায়ক, কিংবদন্তি মহান নেতা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি তদানীন্তন ভারতীয় উপমহাদেশের বঙ্গ প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ফরিদপুর জেলার গােপালগঞ্জ মহকুমার পাটগাতি ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সচেতনভাবে লক্ষ করছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার শুরু থেকেই বাঙালি জাতি নানাভাবে উপেক্ষিত, অবহেলিত, শােষিত ও বঞ্চিত হয়ে আসছিল। ব্রিটিশ শাসনের অবসানের পর ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি নতুনভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখছিল। কিন্তু পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর বাঙালির সে স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হতে শুরু করে। তারা নতুন করে নিজ দেশেই পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পড়ে। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলেও এ জাতি পুনরায় আরেক হায়েনার কবলে পড়ে নির্যাতন, নিপীড়ন, শােষণ ও বঞ্চনার শিকারে পরিণত হয়। এ সময় বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের পটভূমি রচিত হয়। আর এ আন্দোলনে নেতৃত্বে আসেন বাঙালি জাতির মহানায়ক, স্বপ্নদ্রষ্টা, মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালি জাতির এ মহানায়কের ১৯৩৯ সালে মিশনারি স্কুলে পড়ার সময় থেকেই রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিল। সে বছর স্কুল পরিদর্শনে এসেছিলেন তদানীন্তন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং পরবর্তীকালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী। সে সময় ছাত্রনেতা শেখ মুজিব স্কুলের ছাদ সংস্কারের দাবির উপর ভিত্তি করে একটি দল নিয়ে সােহরাওয়ার্দীর কাছে যান, যার নেতৃত্ব তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। এ সময় তিনি হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দীর নজরে পড়েন। তিনি ১৯৪০ সালে নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যােগ দেন। ১৯৪২ সালে এন্ট্রান্স পাশ করার পর কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান নাম মওলানা আজাদ কলেজ) আইন পড়ার জন্য ভর্তি হন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এই কলেজটি তখন বেশ নামকরা ছিল। এই কলেজ থেকে বঙ্গবন্ধু সক্রিয়ভাবে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৪৩ সালে তিনি বেঙ্গল মুসলিম লীগে যােগ দেন এবং অগ্রণী কাশ্মিরী বংশােদ্ভুত বাঙালি মুসলিম নেতা হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দীর সান্নিধ্যে আসেন। এখানে তার ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য বিষয় ছিল একটি পৃথক মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন। তিনি ১৯৪৩ সনে বঙ্গীয় মুসলিম লীগের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। এভাবেই শুরু হয় বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের জীবন্ত কিংবদন্তি মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিস্তৃত রাজনৈতিক জীবন।।
    No Specifications