Skip to Content
লেটস ট্রাই টু অ্যানসার ইয়োর বার্নিং কোয়েশ্চন

Price:

440.00 ৳


লালনদর্শন
লালনদর্শন
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)
শতবর্ষে শম্বু মিত্র
শতবর্ষে শম্বু মিত্র
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)

লেটস ট্রাই টু অ্যানসার ইয়োর বার্নিং কোয়েশ্চন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/15746/image_1920?unique=536c44f

440.00 ৳ 440.0 BDT 550.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

এই মহাবিশ্ব কতটা বড়, তা আমাদের চিন্তা এবং উপলব্ধির সীমানারও বাইরে। কিন্তু অনন্ত মহাকালের এই নিগূঢ় গহ্বরের প্রায় এক নিশ্চিহ্ন বিন্দু হচ্ছে আমাদের পৃথিবী। এই গ্রহের কিছু রহস্যপূর্ণ এবং বৈচিত্র্যময় প্রশ্নের স্থির কোনো সমাধান আজও পাওয়া যায়নি। মহাবিশ্বের যাত্রা কিভাবে শুরু হয়েছিলো তা নিয়ে আছে তিনটি যৌক্তিক উত্তরের উৎস। দর্শন, বিজ্ঞান, ধর্ম। কিন্তু সবচেয়ে জটিল এবং অমীমাংসিত বিষয় হলো একক নিরপেক্ষ এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি, যা একযোগে সব মানুষ মেনে নেবে। আছে বিশ্বাস, অবিশ্বাস। স্রষ্টাকে মানা কিংবা তার অস্তিত্ব এড়িয়ে চলা। তবে এটা সত্য যে আমরা সবাই সঠিক সত্যটি জানতে চাই। কীভাবে সম্ভব সে সিদ্ধান্ত নেওয়া? বিজ্ঞানের নীতিতে সব সময়ই এমন একটি তত্ত্বের অনুসন্ধান করা হয়, যা দ্বারা মহাবিশ্বের সব বিষয়কে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব হবে। কিন্তু আদৌ কি এমন তত্ত্বের নাগাল পাওয়া সম্ভব? আমাদের চিন্তা, গবেষণার কি আসলেই কোনো স্বতঃস্ফূর্ততা আছে? নাকি কখনোই আমরা নিরপেক্ষভাবে সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হইনি। বইটিতে আমি দর্শন এবং বিজ্ঞানের প্রবাহ কীভাবে চলমান এবং তার সিদ্ধান্তগুলোকে কীভাবে উপলব্ধি করে আমাদের মস্তিষ্ককে সতেজ চিন্তায় ধরে রাখতে হবে, সেই বিষয়ের ওপর যৌক্তিক এবং বিশ্লেষণমূলক সুদীর্ঘ আলোচনা করেছি।

হোসাইন মুহাম্মদ আরিফ

হোসাইন মুহাম্মদ আরিফ বাবা খলিলুর রহমান খান। মা রেণু বেগম। পৈত্রিক নিবাস শরীয়তপুর জেলার ডামুড্যা উপজেলায়। গ্রামের স্কুল হতে মাধ্যমিক এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার সরকারি এমএ রেজা কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেছেন। উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হয়েছিলেন ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগে। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে অধ্যয়ন অসম্পূর্ণ রেখেই ঢাকায় চলে আসেন। পরে নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে কম্পিউটারবিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন এবং এখানেই অধ্যয়নরত আছেন। লেখালেখির সূত্রপাত মাধ্যমিক পর্যায় হতেই। কথাসাহিত্যে বিজ্ঞান এবং গবেষণামূলক বিষয়ই তাঁর মূল আগ্রহ। দর্শন, বিজ্ঞান এবং জাগতিক মৌলিক তাত্ত্বিক বিষয়ের নিগূঢ এবং দূরচিন্তার বিষয়ই তাঁর লেখার মূল প্রতিপাদ্য। লেটস ট্রাই টু অ্যানসার ইয়োর বার্নিং কোয়েশ্চেন তাঁর লেখা দর্শন, বিজ্ঞান এবং তুলনামূলক তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের ওপর আমাদের বিশ্বাস-অবিশ্বাস স্রষ্টাকেন্দ্রিক সার্বিক থিউরি কেমন হতে পারে এবং আমাদের চিন্তার গভীরতা কতটা বিস্তৃত, তার ওপর দীর্ঘ যুক্তিনির্ভর লেখা।

Title

লেটস ট্রাই টু অ্যানসার ইয়োর বার্নিং কোয়েশ্চন

Author

হোসাইন মুহাম্মদ আরিফ

Publisher

Arjon Prokashan

Number of Pages

224

Language

Bengali / বাংলা

First Published

FEB 2024

এই মহাবিশ্ব কতটা বড়, তা আমাদের চিন্তা এবং উপলব্ধির সীমানারও বাইরে। কিন্তু অনন্ত মহাকালের এই নিগূঢ় গহ্বরের প্রায় এক নিশ্চিহ্ন বিন্দু হচ্ছে আমাদের পৃথিবী। এই গ্রহের কিছু রহস্যপূর্ণ এবং বৈচিত্র্যময় প্রশ্নের স্থির কোনো সমাধান আজও পাওয়া যায়নি। মহাবিশ্বের যাত্রা কিভাবে শুরু হয়েছিলো তা নিয়ে আছে তিনটি যৌক্তিক উত্তরের উৎস। দর্শন, বিজ্ঞান, ধর্ম। কিন্তু সবচেয়ে জটিল এবং অমীমাংসিত বিষয় হলো একক নিরপেক্ষ এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি, যা একযোগে সব মানুষ মেনে নেবে। আছে বিশ্বাস, অবিশ্বাস। স্রষ্টাকে মানা কিংবা তার অস্তিত্ব এড়িয়ে চলা। তবে এটা সত্য যে আমরা সবাই সঠিক সত্যটি জানতে চাই। কীভাবে সম্ভব সে সিদ্ধান্ত নেওয়া? বিজ্ঞানের নীতিতে সব সময়ই এমন একটি তত্ত্বের অনুসন্ধান করা হয়, যা দ্বারা মহাবিশ্বের সব বিষয়কে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব হবে। কিন্তু আদৌ কি এমন তত্ত্বের নাগাল পাওয়া সম্ভব? আমাদের চিন্তা, গবেষণার কি আসলেই কোনো স্বতঃস্ফূর্ততা আছে? নাকি কখনোই আমরা নিরপেক্ষভাবে সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হইনি। বইটিতে আমি দর্শন এবং বিজ্ঞানের প্রবাহ কীভাবে চলমান এবং তার সিদ্ধান্তগুলোকে কীভাবে উপলব্ধি করে আমাদের মস্তিষ্ককে সতেজ চিন্তায় ধরে রাখতে হবে, সেই বিষয়ের ওপর যৌক্তিক এবং বিশ্লেষণমূলক সুদীর্ঘ আলোচনা করেছি।
No Specifications