Skip to Content
ঠান্ডা যুদ্ধোত্তর আর্ন্তজাতিক সর্ম্পকের ইতিহাস

Price:

200.00 ৳


ঠাট্টা (মিলান কুন্ডেরা) (মাওলা)
ঠাট্টা (মিলান কুন্ডেরা) (মাওলা)
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)
ঠিক আছে ঠিক আছে
ঠিক আছে ঠিক আছে
176.00 ৳
220.00 ৳ (20% OFF)

ঠান্ডা যুদ্ধোত্তর আর্ন্তজাতিক সর্ম্পকের ইতিহাস

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/34404/image_1920?unique=e536570

200.00 ৳ 200.0 BDT 250.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মাে: আবদুল হালিম প্রণীত 'ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাস' শীর্ষক গ্রন্থটি বর্তমান বিশ্ব পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাপকভাবে আলােচিত হবার যােগ্যতা রাখে এমন কিছুসংখ্যক বিষয়ের উপর যুক্তিপূর্ণ বিশ্লেষণে সমৃদ্ধ। বিষয়বস্তু নির্বাচন লেখকের স্ব-নির্ধারিত হলেও তিনি এতে যথেষ্ট বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, কারণ ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর কালের, বিশেষত একবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভের, অনেকগুলাে গুরুত্বপূর্ণ বিচার্যবিষয় এটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গ্রন্থটির উল্লেখযােগ্য বৈশিষ্ট্য হল লেখক তত্ত্বীয় ও আইনগত উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে আলােচ্য বিষয়সমূহকে পরীক্ষা করে দেখেছেন। এখানে তিনি উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন পণ্ডিত ও গবেষকের, যাদের লেখা গ্রন্থাবলি থেকে তিনি উদারভাবে সাহায্য নিয়েছে, বিশ্ববীক্ষা থেকে ভিন্নতর তৃতীয় বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি লক্ষ্যণীয়ভাবে উপস্থাপন করেছেন। এদিক থেকে বিচার করলে গ্রন্থটি অধ্যাপক হালিমের স্বাতন্ত্র ও তীক্ষ্ণ অন্তদৃষ্টিতে ভাস্বর। এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর কালে ভূ-রাজনৈতিক চিন্তা ভাবনার চেয়ে ভূ-অর্থনৈতিক বিবেচনাই সকল রাষ্ট্রের, বিশেষত সমসাময়িক বিশ্বে একচ্ছত্র পরাশক্তি হিসেবে বিরাজমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের, নিকট অগ্রাধিকার পাচ্ছে। ২০০১ সনের ১১ই সেপ্টম্বরের ঘটনাবলি সংঘটিত হবার পিছনে এরূপ অনুভূতি কাজ করেছে বলে লেখকের যে বক্তব্য গ্রন্থটিতে বিভিন্ন আলােচনায় পরিস্ফুট তা অমূলক নয় বলেই মনে হয়। রাষ্ট্রসমূহের মাঝে সৃষ্ট পারস্পরিক নির্ভরশীলতার এ যুগে সমকালীন বিশ্ব ইতিহাসের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক রাজনীতি তথা অর্থনৈতিক বিচার্যবিষয়সমূহ সম্পর্কে ন্যূনপক্ষে কাজ ঢালানাে গােছের জ্ঞান রাখা প্রত্যেক শিক্ষিত ব্যক্তির অবশ্য কর্তব্য হিসেবে ধরে নিলে বর্তমান গ্রন্থটি পাঠ করে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিযােগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণেচ্ছুসহ অনেকে অন্তত খানিকটা উপকৃত হবেন বলে আমার বিশ্বাস।

মো: আব্দুল হালিম

মােঃ আবদুল হালিম তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যাপনায় নিয়ােজিত। অত্যন্ত কৃতিত্বপূর্ণ ছাত্রজীবনের অধিকারী অধ্যাপক হালিম শিক্ষকতা জীবনেও বেশ কয়েকটি বিখ্যাত বৃত্তি লাভ করেছেন। এগুলাের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হল কমনওয়েলথ বৃত্তি যার। মাধ্যমে তিনি কানাডার কার্লটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন (১৯৭৭-৭৯), ফোর্ড ফাউন্ডেশন ফেলােশিপ যার আওতায় তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন-বিষয়ক এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন (জানুয়ারি-জুলাই, ১৯৮৯), এবং মার্কিন তথ্য 469777 (United States Information Agency, সংক্ষেপে USIA)-র ফেলােশিপ যা তাকে ডেলাওয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে সামার ইনস্টিটিউটে যােগদানে (জুনজুলাই, ১৯৯৯) সাহায্য করে। ইতােমধ্যে তিনি ছয়টি গ্রন্থ প্রণয়ন (এর মধ্যে একটি অধ্যাপক ফেরদৌস হােসেনের সাথে যুগ্মভাবে লিখিত) ও সম্পাদনা (দুটি, যার উভয়ই যুগ্মভাবে সম্পাদিত) করেছেন। এর মধ্যে সর্বশেষ গ্রন্থটি, যার শিরােনাম ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাস, মাওলা ব্রাদার্সই ২০০৩ সনে প্রকাশ করেছেন। তিনি দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জার্নাল ও সম্পাদিত পুস্তকে তিন ডজনেরও অধিক গবেষণামূলক নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়াও বাংলাদেশ এশিয়াটিক সােসাইটি কর্তৃক দশ খণ্ডে প্রকাশিত বাংলাপিডিয়ায় একটি ভুক্তি (entry) লেখাসহ ৮৭টি ভুক্তির অনুবাদ করে (অধিকাংশই ইংরেজি থেকে বাংলায়, এবং কয়েকটি বাংলা থেকে ইংরেজিতে) তিনি বিশেষ কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন।

Title

ঠান্ডা যুদ্ধোত্তর আর্ন্তজাতিক সর্ম্পকের ইতিহাস

Author

মো: আব্দুল হালিম

Publisher

Mowla Brothers

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • History-M
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মাে: আবদুল হালিম প্রণীত 'ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাস' শীর্ষক গ্রন্থটি বর্তমান বিশ্ব পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাপকভাবে আলােচিত হবার যােগ্যতা রাখে এমন কিছুসংখ্যক বিষয়ের উপর যুক্তিপূর্ণ বিশ্লেষণে সমৃদ্ধ। বিষয়বস্তু নির্বাচন লেখকের স্ব-নির্ধারিত হলেও তিনি এতে যথেষ্ট বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, কারণ ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর কালের, বিশেষত একবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভের, অনেকগুলাে গুরুত্বপূর্ণ বিচার্যবিষয় এটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গ্রন্থটির উল্লেখযােগ্য বৈশিষ্ট্য হল লেখক তত্ত্বীয় ও আইনগত উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে আলােচ্য বিষয়সমূহকে পরীক্ষা করে দেখেছেন। এখানে তিনি উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন পণ্ডিত ও গবেষকের, যাদের লেখা গ্রন্থাবলি থেকে তিনি উদারভাবে সাহায্য নিয়েছে, বিশ্ববীক্ষা থেকে ভিন্নতর তৃতীয় বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি লক্ষ্যণীয়ভাবে উপস্থাপন করেছেন। এদিক থেকে বিচার করলে গ্রন্থটি অধ্যাপক হালিমের স্বাতন্ত্র ও তীক্ষ্ণ অন্তদৃষ্টিতে ভাস্বর। এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তর কালে ভূ-রাজনৈতিক চিন্তা ভাবনার চেয়ে ভূ-অর্থনৈতিক বিবেচনাই সকল রাষ্ট্রের, বিশেষত সমসাময়িক বিশ্বে একচ্ছত্র পরাশক্তি হিসেবে বিরাজমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের, নিকট অগ্রাধিকার পাচ্ছে। ২০০১ সনের ১১ই সেপ্টম্বরের ঘটনাবলি সংঘটিত হবার পিছনে এরূপ অনুভূতি কাজ করেছে বলে লেখকের যে বক্তব্য গ্রন্থটিতে বিভিন্ন আলােচনায় পরিস্ফুট তা অমূলক নয় বলেই মনে হয়। রাষ্ট্রসমূহের মাঝে সৃষ্ট পারস্পরিক নির্ভরশীলতার এ যুগে সমকালীন বিশ্ব ইতিহাসের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক রাজনীতি তথা অর্থনৈতিক বিচার্যবিষয়সমূহ সম্পর্কে ন্যূনপক্ষে কাজ ঢালানাে গােছের জ্ঞান রাখা প্রত্যেক শিক্ষিত ব্যক্তির অবশ্য কর্তব্য হিসেবে ধরে নিলে বর্তমান গ্রন্থটি পাঠ করে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিযােগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণেচ্ছুসহ অনেকে অন্তত খানিকটা উপকৃত হবেন বলে আমার বিশ্বাস।
    No Specifications